নাইমা ইসলাম অন্তরা
ঘুম হচ্ছে সুষ্ঠুভাবে বেঁচে থাকার চাবিকাঠি। ঘুম আপনাকে কর্মক্ষম রাখতে মস্তিষ্ক ও শরীরকে দেবে পূর্ণাঙ্গ বিশ্রাম। কিন্তু অনেকে আছেন, যাঁরা রাতের পর রাত শুয়ে জেগে থাকেন, ঘুমানোর চেষ্টা করলেও তাঁদের ঘুম আসে না। অথবা ঘুমানোর পর মধ্যরাতে জেগে যান। চেষ্টার পরও আর ঘুমাতে পারেন না। ঘুমের সমস্যা নিয়মিত চলতে থাকলে ক্রনিক হয়ে পরে অসুখে পরিণত হয়। ডাক্তারি ভাষায় একে বলে ইনসমনিয়া। একজন সুস্থ প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। না হলেও প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। এর কম ঘুমালে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। ঘুমানোর সময় শরীরের কোষগুলো বিশ্রাম পায় এবং সেই সঙ্গে শরীর থেকে বেরিয়ে যায় টক্সিন নামক পদার্থ।
কেন ইনসমনিয়া হয়
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ইনসমনিয়ার মূল কারণ। এ ছাড়া বেশ কিছু কারণে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে ইনসমনিয়া হতে পারে। যেমন:
ইনসমনিয়ার লক্ষণ
ইনসমনিয়ার চিকিৎসা
ইনসমনিয়ার লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন। এ ছাড়া, কাউন্সেলর বা মনোবিজ্ঞানীর শরণাপন্ন হতে পারেন।
প্রতিরোধের উপায়
ডিভাইস থেকে দূরে থাকুনঘুমানোর আগে মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। এগুলোর আলোর কারণে ঘুম আসতে দেরি হয়।
ক্যাফেইন, অ্যালকোহল দূরে রাখুন
রাতে ক্যাফেইন, নিকোটিন, অ্যালকোহল ইত্যাদি গ্রহণ থেকে দূরে থাকুন। এগুলো ঘুমে সমস্যা তৈরি করে।
নিয়মিত ব্যায়াম
নিয়মিত ব্যায়াম করুন। রাতে ব্যায়াম করলে ঘুমের কমপক্ষে তিন-চার ঘণ্টা আগে করুন।
রাতে কম খাওয়া
রাতে খুব বেশি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ঘুমের আগে অতিরিক্ত খেলে ঘুম ভালো হবে না।
বই পড়ুন
ঘুমের আগে রিল্যাক্স হওয়ার জন্য বই পড়তে, গান শুনতে অথবা গোসল করতে পারেন।
লেখক: সাইকো সোশ্যাল কাউন্সিলর
ঘুম হচ্ছে সুষ্ঠুভাবে বেঁচে থাকার চাবিকাঠি। ঘুম আপনাকে কর্মক্ষম রাখতে মস্তিষ্ক ও শরীরকে দেবে পূর্ণাঙ্গ বিশ্রাম। কিন্তু অনেকে আছেন, যাঁরা রাতের পর রাত শুয়ে জেগে থাকেন, ঘুমানোর চেষ্টা করলেও তাঁদের ঘুম আসে না। অথবা ঘুমানোর পর মধ্যরাতে জেগে যান। চেষ্টার পরও আর ঘুমাতে পারেন না। ঘুমের সমস্যা নিয়মিত চলতে থাকলে ক্রনিক হয়ে পরে অসুখে পরিণত হয়। ডাক্তারি ভাষায় একে বলে ইনসমনিয়া। একজন সুস্থ প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। না হলেও প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। এর কম ঘুমালে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। ঘুমানোর সময় শরীরের কোষগুলো বিশ্রাম পায় এবং সেই সঙ্গে শরীর থেকে বেরিয়ে যায় টক্সিন নামক পদার্থ।
কেন ইনসমনিয়া হয়
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ইনসমনিয়ার মূল কারণ। এ ছাড়া বেশ কিছু কারণে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে ইনসমনিয়া হতে পারে। যেমন:
ইনসমনিয়ার লক্ষণ
ইনসমনিয়ার চিকিৎসা
ইনসমনিয়ার লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন। এ ছাড়া, কাউন্সেলর বা মনোবিজ্ঞানীর শরণাপন্ন হতে পারেন।
প্রতিরোধের উপায়
ডিভাইস থেকে দূরে থাকুনঘুমানোর আগে মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। এগুলোর আলোর কারণে ঘুম আসতে দেরি হয়।
ক্যাফেইন, অ্যালকোহল দূরে রাখুন
রাতে ক্যাফেইন, নিকোটিন, অ্যালকোহল ইত্যাদি গ্রহণ থেকে দূরে থাকুন। এগুলো ঘুমে সমস্যা তৈরি করে।
নিয়মিত ব্যায়াম
নিয়মিত ব্যায়াম করুন। রাতে ব্যায়াম করলে ঘুমের কমপক্ষে তিন-চার ঘণ্টা আগে করুন।
রাতে কম খাওয়া
রাতে খুব বেশি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ঘুমের আগে অতিরিক্ত খেলে ঘুম ভালো হবে না।
বই পড়ুন
ঘুমের আগে রিল্যাক্স হওয়ার জন্য বই পড়তে, গান শুনতে অথবা গোসল করতে পারেন।
লেখক: সাইকো সোশ্যাল কাউন্সিলর
আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
৮ ঘণ্টা আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
৮ ঘণ্টা আগেঅবস্থা এমন হয়েছে যে শিশুর যেকোনো জ্বর দেখা দিলেই অভিভাবকেরা ডেঙ্গু জ্বর কি না, তা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন। সব শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা এক রকম নয় এবং সবাইকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর প্রয়োজন নেই।
৮ ঘণ্টা আগেঘুম থেকে উঠেই যে ক্লান্তি আর অলসতা বোধ হয়, তাকে বলে মর্নিং ফ্যাটিগ। পর্যাপ্ত ঘুম হওয়া সত্ত্বেও এটি ঘটতে পারে। ‘জার্নাল অব পেইন অ্যান্ড সিম্পটম ম্যানেজমেন্ট’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, সকালের ক্লান্তির সঙ্গে সম্পর্কিত পরিবর্তনযোগ্য ঝুঁকির কারণগুলো হলো...
৮ ঘণ্টা আগে