মো. ইকবাল হোসেন
শিশুকে আগামীর কান্ডারি হতে হলে অবশ্যই সুস্থ স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে হবে। সে জন্য চাই রুটিনমাফিক সুষম খাবার। পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে শিশুর প্রায় ৭৫ শতাংশ মানসিক বিকাশ ঘটে। এর গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক হিসেবে কাজ করে সুষম খাবার। এটি শিশুর গ্রোথ হরমোন বৃদ্ধিতে দারুণভাবে সহায়ক। শিশুর লম্বা হওয়ার পেছনে জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের প্রভাব থাকলেও খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব অনেক বেশি। তাই সঠিকভাবে বেড়ে ওঠার জন্য শিশুর সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুব জরুরি।
লম্বা ও বুদ্ধিমান হতে যা প্রয়োজন
■ অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়া: আমরা যে খাবার খাই, সেগুলো থেকে পুষ্টির শোষণে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া। সেগুলোকে প্রোবায়োটিকস বলে। প্রোবায়োটিকসসমৃদ্ধ খাবার অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে খুব কার্যকর। তাতে খাওয়ার রুচি বাড়বে। তাই শিশুর খাবারে প্রতিদিন প্রোবায়োটিকস-জাতীয় খাবার রাখতে হবে। টক দই, ঘোল, পান্তাভাত—এগুলো খুব ভালো প্রোবায়োটিকস জাতীয় খাবার। এ ছাড়া গাঁজন-প্রক্রিয়ায় তৈরি প্রায় সব খাবারই প্রোবায়োটিকসের উৎস।
■ ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার: শিশুর জন্মের ছয় মাস পর থেকে শারীরিক বৃদ্ধির সব খাদ্য উপাদান বাইরের খাবারের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হয়। হাড়ের বৃদ্ধি সঠিকভাবে হলে শিশু লম্বা হবে। হাড়ের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় অন্যতম উপাদান ক্যালসিয়াম। শিশুকে প্রতিদিন ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে। দুধ, পনির, টক দই এবং দুগ্ধজাত খাবার, কাঠবাদাম, ডিম, মাছ, মাংস, পালংশাক, ফুলকপি, ব্রকলি, মটরশুঁটি, শিমের বিচি, কলা, খেজুর, পাকা পেঁপে, চিয়া সিডস, তিসি—এগুলো ক্যালসিয়ামের খুব ভালো উৎস। বয়সভেদে শিশুদের প্রতিদিন ৬০০ থেকে ১ হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়।
■ ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ খাবার: হাড়ের গঠনের জন্য ভিটামিন ডি অপরিহার্য উপাদান। এটি শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির অন্যতম উপাদান। আবার শরীরে ভিটামিন ডির ঘাটতি থাকলে খাবারের ক্যালসিয়াম কাজে আসবে না। এতে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি কমে যায় বা খুব ধীর প্রক্রিয়ায় হয়। ভিটামিন ডির সহজলভ্য উৎস সূর্যের আলো। সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন শিশুর শরীরে ১৫ মিনিট করে রোদ লাগাতে হবে। ভিটামিন ডির ঘাটতিতে শিশুর ক্ষুধামান্দ্য ও রিকেটস রোগের আশঙ্কা তৈরি হয়। প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৭০০ আইইউ ভিটামিন ডি শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির জন্য যথেষ্ট। ডিম, দুধ, মাশরুম, সামুদ্রিক মাছ, কড লিভার অয়েল এবং তেলসমৃদ্ধ বীজ ভিটামিন ডির ভালো উৎস।
■ জিংকের ঘাটতি পূরণ করতে হবে: শিশুর শরীরে জিংকের ঘাটতি হলে খাওয়ার রুচি কমে যায়। তাই তাদের খাবারে জিংকের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা, বাদাম—এগুলো জিংকের ভালো উৎস। শাকসবজি থেকেও জিংক পাওয়া যায়। তবে চেষ্টা করতে হবে প্রাণিজ উৎস থেকে জিংকের সরবরাহ করতে। জিংক ক্ষুধামান্দ্য দূর করে শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করে। জিংক পরিপাকতন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে খাওয়ার রুচি বাড়াতে সাহায্য করে।
■ ভিটামিন বি১২-সমৃদ্ধ খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, দুধসহ প্রায় সব রঙিন শাকসবজিতে ভিটামিন বি১২ পাওয়া যায়। শিশুর প্রতিদিনের খাবারে মিশ্র শাকসবজি রাখতে হবে। ভিটামিন বি১২ ত্বক ও চোখ ভালো রাখে।
■ লাইসিন অ্যামাইনো অ্যাসিড: লাইসিন অ্যামাইনো অ্যাসিড ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়িয়ে দৈহিক বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। সব ধরনের প্রোটিনজাতীয় খাবারে লাইসিন পাওয়া যায়। চালেও প্রচুর লাইসিন পাওয়া যায়। চাল ও ডালের খিচুড়ি লাইসিনের খুব ভালো উৎস।
■ ভিটামিন সি-জাতীয় খাবার: ভিটামিন সির অভাবে শিশুর ক্ষুধামান্দ্য হতে পারে। প্রতিদিন ৪০ থেকে ৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খেতে হবে। এ জন্য শিশুকে প্রতিদিন অন্তত একবার ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ সবজি বা ফল খাওয়াতে হবে।
■ পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করতে হবে: ঘুমের মধ্যে অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গ্রোথ হরমোনের নিঃসরণ ঘটে। এটি শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়।
■ কৃমির সংক্রমণ রোধ করতে হবে: শিশুর পেটে খুব সহজেই কৃমির সংক্রমণ ঘটতে পারে। ফলে তাদের খাওয়ার অরুচি হয়। তাই বয়স অনুযায়ী কৃমির ওষুধ খাওয়াতে হবে। কৃমির সংক্রমণ রোধে নিয়মিত হাত-পায়ের নখ
কেটে দিতে হবে এবং পরিচ্ছন্নতার বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখতে হবে।
■ ধৈর্য ধরে খাওয়াতে হবে: ছয় মাস বয়সের পর থেকে শিশুদের বাড়ির স্বাভাবিক খাবারে অভ্যস্ত করাতে হয়। শুরুতে শিশুরা নতুন খাবারে অভ্যস্ত হতে চায় না। সে ক্ষেত্রে মা-বাবাকে ধৈর্য ধরে খাবার খাওয়াতে হবে। এ বয়সে শিশুরা বুকের দুধেই অভ্যস্ত হতে থাকে। ধৈর্য ধরে একটি খাবার কয়েক দিন খাওয়ানোর চেষ্টা করলে বা জিহ্বায় স্পর্শ করালে ওই খাবারের প্রতি ধীরে ধীরে শিশুর স্বাদগ্রন্থি আকৃষ্ট হয়। এতে ধীরে ধীরে তাদের খাওয়ার চাহিদা তৈরি হয়।
মো. ইকবাল হোসেন, জ্যেষ্ঠ পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল
শিশুকে আগামীর কান্ডারি হতে হলে অবশ্যই সুস্থ স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে হবে। সে জন্য চাই রুটিনমাফিক সুষম খাবার। পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে শিশুর প্রায় ৭৫ শতাংশ মানসিক বিকাশ ঘটে। এর গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক হিসেবে কাজ করে সুষম খাবার। এটি শিশুর গ্রোথ হরমোন বৃদ্ধিতে দারুণভাবে সহায়ক। শিশুর লম্বা হওয়ার পেছনে জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের প্রভাব থাকলেও খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব অনেক বেশি। তাই সঠিকভাবে বেড়ে ওঠার জন্য শিশুর সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুব জরুরি।
লম্বা ও বুদ্ধিমান হতে যা প্রয়োজন
■ অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়া: আমরা যে খাবার খাই, সেগুলো থেকে পুষ্টির শোষণে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া। সেগুলোকে প্রোবায়োটিকস বলে। প্রোবায়োটিকসসমৃদ্ধ খাবার অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে খুব কার্যকর। তাতে খাওয়ার রুচি বাড়বে। তাই শিশুর খাবারে প্রতিদিন প্রোবায়োটিকস-জাতীয় খাবার রাখতে হবে। টক দই, ঘোল, পান্তাভাত—এগুলো খুব ভালো প্রোবায়োটিকস জাতীয় খাবার। এ ছাড়া গাঁজন-প্রক্রিয়ায় তৈরি প্রায় সব খাবারই প্রোবায়োটিকসের উৎস।
■ ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার: শিশুর জন্মের ছয় মাস পর থেকে শারীরিক বৃদ্ধির সব খাদ্য উপাদান বাইরের খাবারের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হয়। হাড়ের বৃদ্ধি সঠিকভাবে হলে শিশু লম্বা হবে। হাড়ের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় অন্যতম উপাদান ক্যালসিয়াম। শিশুকে প্রতিদিন ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে। দুধ, পনির, টক দই এবং দুগ্ধজাত খাবার, কাঠবাদাম, ডিম, মাছ, মাংস, পালংশাক, ফুলকপি, ব্রকলি, মটরশুঁটি, শিমের বিচি, কলা, খেজুর, পাকা পেঁপে, চিয়া সিডস, তিসি—এগুলো ক্যালসিয়ামের খুব ভালো উৎস। বয়সভেদে শিশুদের প্রতিদিন ৬০০ থেকে ১ হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়।
■ ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ খাবার: হাড়ের গঠনের জন্য ভিটামিন ডি অপরিহার্য উপাদান। এটি শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির অন্যতম উপাদান। আবার শরীরে ভিটামিন ডির ঘাটতি থাকলে খাবারের ক্যালসিয়াম কাজে আসবে না। এতে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি কমে যায় বা খুব ধীর প্রক্রিয়ায় হয়। ভিটামিন ডির সহজলভ্য উৎস সূর্যের আলো। সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন শিশুর শরীরে ১৫ মিনিট করে রোদ লাগাতে হবে। ভিটামিন ডির ঘাটতিতে শিশুর ক্ষুধামান্দ্য ও রিকেটস রোগের আশঙ্কা তৈরি হয়। প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৭০০ আইইউ ভিটামিন ডি শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির জন্য যথেষ্ট। ডিম, দুধ, মাশরুম, সামুদ্রিক মাছ, কড লিভার অয়েল এবং তেলসমৃদ্ধ বীজ ভিটামিন ডির ভালো উৎস।
■ জিংকের ঘাটতি পূরণ করতে হবে: শিশুর শরীরে জিংকের ঘাটতি হলে খাওয়ার রুচি কমে যায়। তাই তাদের খাবারে জিংকের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা, বাদাম—এগুলো জিংকের ভালো উৎস। শাকসবজি থেকেও জিংক পাওয়া যায়। তবে চেষ্টা করতে হবে প্রাণিজ উৎস থেকে জিংকের সরবরাহ করতে। জিংক ক্ষুধামান্দ্য দূর করে শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করে। জিংক পরিপাকতন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে খাওয়ার রুচি বাড়াতে সাহায্য করে।
■ ভিটামিন বি১২-সমৃদ্ধ খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, দুধসহ প্রায় সব রঙিন শাকসবজিতে ভিটামিন বি১২ পাওয়া যায়। শিশুর প্রতিদিনের খাবারে মিশ্র শাকসবজি রাখতে হবে। ভিটামিন বি১২ ত্বক ও চোখ ভালো রাখে।
■ লাইসিন অ্যামাইনো অ্যাসিড: লাইসিন অ্যামাইনো অ্যাসিড ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়িয়ে দৈহিক বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। সব ধরনের প্রোটিনজাতীয় খাবারে লাইসিন পাওয়া যায়। চালেও প্রচুর লাইসিন পাওয়া যায়। চাল ও ডালের খিচুড়ি লাইসিনের খুব ভালো উৎস।
■ ভিটামিন সি-জাতীয় খাবার: ভিটামিন সির অভাবে শিশুর ক্ষুধামান্দ্য হতে পারে। প্রতিদিন ৪০ থেকে ৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খেতে হবে। এ জন্য শিশুকে প্রতিদিন অন্তত একবার ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ সবজি বা ফল খাওয়াতে হবে।
■ পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করতে হবে: ঘুমের মধ্যে অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গ্রোথ হরমোনের নিঃসরণ ঘটে। এটি শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়।
■ কৃমির সংক্রমণ রোধ করতে হবে: শিশুর পেটে খুব সহজেই কৃমির সংক্রমণ ঘটতে পারে। ফলে তাদের খাওয়ার অরুচি হয়। তাই বয়স অনুযায়ী কৃমির ওষুধ খাওয়াতে হবে। কৃমির সংক্রমণ রোধে নিয়মিত হাত-পায়ের নখ
কেটে দিতে হবে এবং পরিচ্ছন্নতার বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখতে হবে।
■ ধৈর্য ধরে খাওয়াতে হবে: ছয় মাস বয়সের পর থেকে শিশুদের বাড়ির স্বাভাবিক খাবারে অভ্যস্ত করাতে হয়। শুরুতে শিশুরা নতুন খাবারে অভ্যস্ত হতে চায় না। সে ক্ষেত্রে মা-বাবাকে ধৈর্য ধরে খাবার খাওয়াতে হবে। এ বয়সে শিশুরা বুকের দুধেই অভ্যস্ত হতে থাকে। ধৈর্য ধরে একটি খাবার কয়েক দিন খাওয়ানোর চেষ্টা করলে বা জিহ্বায় স্পর্শ করালে ওই খাবারের প্রতি ধীরে ধীরে শিশুর স্বাদগ্রন্থি আকৃষ্ট হয়। এতে ধীরে ধীরে তাদের খাওয়ার চাহিদা তৈরি হয়।
মো. ইকবাল হোসেন, জ্যেষ্ঠ পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল
আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
১১ ঘণ্টা আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগেঅবস্থা এমন হয়েছে যে শিশুর যেকোনো জ্বর দেখা দিলেই অভিভাবকেরা ডেঙ্গু জ্বর কি না, তা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন। সব শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা এক রকম নয় এবং সবাইকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর প্রয়োজন নেই।
১২ ঘণ্টা আগেঘুম থেকে উঠেই যে ক্লান্তি আর অলসতা বোধ হয়, তাকে বলে মর্নিং ফ্যাটিগ। পর্যাপ্ত ঘুম হওয়া সত্ত্বেও এটি ঘটতে পারে। ‘জার্নাল অব পেইন অ্যান্ড সিম্পটম ম্যানেজমেন্ট’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, সকালের ক্লান্তির সঙ্গে সম্পর্কিত পরিবর্তনযোগ্য ঝুঁকির কারণগুলো হলো...
১২ ঘণ্টা আগে