মাহমুদা আক্তার রোজী
সোহানা কিছুদিন ধরেই কোমরব্যথায় ভুগছেন। পেশাগত জীবনে তিনি একজন ব্যাংকার। পুরো সময় তাঁকে বসে কাজ করতে হয়। একদিন একটা কাজে বন্ধু সজীব তাঁর কাছে এসেছেন। তিনি পেশায় ফিজিওথেরাপিস্ট। তাঁকে কোমরব্যথার কথা জানাতেই তিনি বললেন এক বিস্ময়কর কথা। সোহানার কোমরব্যথার জন্য বসার চেয়ারটা নাকি দায়ী!
কর্মজীবী নারী-পুরুষের দিনের বেশির ভাগ সময় কেটে যায় চেয়ারে বসে। এই বসার চেয়ারের ওপর নির্ভর করে আপনার মেরুদণ্ড বা স্পাইনের স্বাস্থ্য। আজকাল বেশির ভাগ রোগীর পিঠে ব্যথা, মেরুদণ্ড বাঁকা হয়ে যাওয়া কিংবা মেরুদণ্ডের অন্যান্য সমস্যার জন্য শুধু বসার চেয়ার দায়ী।
চেয়ার বিষয়ে প্রাথমিক তথ্য
■ বসার চেয়ার মেরুদণ্ডকে সাপোর্ট না দিলে মাংসপেশিতে চাপ পড়ে পিঠে ব্যথা শুরু হয়।
■ অফিসের টেবিলের সঙ্গে চেয়ারের উচ্চতার ভারসাম্য না হলে কাজ করতে সমস্যা হয়। যেমন হাতের কবজিতে ব্যথা হতে পারে।
■ কম্পিউটারে টাইপ বা বিভিন্ন কাজ বেশি করতে হাতের ভর রাখা যায় এমন চেয়ার নির্বাচন করতে হবে।
■ অফিসের চেয়ার প্রশস্ত ও আরামদায়ক হওয়া উচিত।
■ চেয়ার নির্বাচনের সময় ঘাড়ের সাপোর্ট পাওয়া যায় কি না, দেখে নিতে হবে।
■ লম্বা সময় একই জায়গায় বসে কাজ করার সময় সঠিক চেয়ারে না বসতে পারলে কাজের অগ্রগতিতে বাধা পায়।
স্বাস্থ্যসম্মত চেয়ারের গঠন কেমন হবে
■ সিটের উচ্চতা টেবিলের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে নেওয়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
■ পিঠের ব্যথা কমাতে চেয়ারে বসার জায়গাটা প্রশস্ত হওয়া জরুরি। চেয়ারের আদর্শ সিট হবে ১৭ থেকে ২০ ইঞ্চি প্রশস্ত।
■ চেয়ার এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন পিঠের নিচের অংশ তার সঙ্গে লেগে থাকে। এতে স্পাইনের পশ্চার ঠিক থাকে।
■ প্যাডেড ব্যাক সাইড হলে বসার জন্য আরামদায়ক হয়। লম্বা সময় ধরে বসার জন্য এমন চেয়ার ভালো।
■ অফিসে ব্যবহারের চেয়ারে হাতল থাকতে হবে। এতে হাত ও কাঁধ বিশ্রাম পাবে।
■ স্বাস্থ্যসম্মত চেয়ার নিশ্চিত করতে হলে ব্যাক সাপোর্ট, সিটের প্রশস্ততা, আরামদায়ক, স্পাইনের পশ্চার ঠিক রাখে কি না, এসব ব্যাপারে লক্ষ রাখতে হবে।
■ একেক কাজের জন্য একেক ধরনের চেয়ার প্রয়োজন। আপনার কাজের ক্ষেত্র বুঝে চেয়ার নির্বাচন করুন।
■ শুধু অফিসে নয়, বাসাবাড়িতেও চেয়ারে বসার সময় সঠিক চেয়ারটি বেছে নিন। এতে পিঠে ব্যথাসহ স্পাইনের সব সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন।
মাহমুদা আক্তার রোজী,জেরিয়াট্রিক ফিজিওথেরাপিস্ট, এক্সট্রা মাইল এইজ কেয়ার
সোহানা কিছুদিন ধরেই কোমরব্যথায় ভুগছেন। পেশাগত জীবনে তিনি একজন ব্যাংকার। পুরো সময় তাঁকে বসে কাজ করতে হয়। একদিন একটা কাজে বন্ধু সজীব তাঁর কাছে এসেছেন। তিনি পেশায় ফিজিওথেরাপিস্ট। তাঁকে কোমরব্যথার কথা জানাতেই তিনি বললেন এক বিস্ময়কর কথা। সোহানার কোমরব্যথার জন্য বসার চেয়ারটা নাকি দায়ী!
কর্মজীবী নারী-পুরুষের দিনের বেশির ভাগ সময় কেটে যায় চেয়ারে বসে। এই বসার চেয়ারের ওপর নির্ভর করে আপনার মেরুদণ্ড বা স্পাইনের স্বাস্থ্য। আজকাল বেশির ভাগ রোগীর পিঠে ব্যথা, মেরুদণ্ড বাঁকা হয়ে যাওয়া কিংবা মেরুদণ্ডের অন্যান্য সমস্যার জন্য শুধু বসার চেয়ার দায়ী।
চেয়ার বিষয়ে প্রাথমিক তথ্য
■ বসার চেয়ার মেরুদণ্ডকে সাপোর্ট না দিলে মাংসপেশিতে চাপ পড়ে পিঠে ব্যথা শুরু হয়।
■ অফিসের টেবিলের সঙ্গে চেয়ারের উচ্চতার ভারসাম্য না হলে কাজ করতে সমস্যা হয়। যেমন হাতের কবজিতে ব্যথা হতে পারে।
■ কম্পিউটারে টাইপ বা বিভিন্ন কাজ বেশি করতে হাতের ভর রাখা যায় এমন চেয়ার নির্বাচন করতে হবে।
■ অফিসের চেয়ার প্রশস্ত ও আরামদায়ক হওয়া উচিত।
■ চেয়ার নির্বাচনের সময় ঘাড়ের সাপোর্ট পাওয়া যায় কি না, দেখে নিতে হবে।
■ লম্বা সময় একই জায়গায় বসে কাজ করার সময় সঠিক চেয়ারে না বসতে পারলে কাজের অগ্রগতিতে বাধা পায়।
স্বাস্থ্যসম্মত চেয়ারের গঠন কেমন হবে
■ সিটের উচ্চতা টেবিলের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে নেওয়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
■ পিঠের ব্যথা কমাতে চেয়ারে বসার জায়গাটা প্রশস্ত হওয়া জরুরি। চেয়ারের আদর্শ সিট হবে ১৭ থেকে ২০ ইঞ্চি প্রশস্ত।
■ চেয়ার এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন পিঠের নিচের অংশ তার সঙ্গে লেগে থাকে। এতে স্পাইনের পশ্চার ঠিক থাকে।
■ প্যাডেড ব্যাক সাইড হলে বসার জন্য আরামদায়ক হয়। লম্বা সময় ধরে বসার জন্য এমন চেয়ার ভালো।
■ অফিসে ব্যবহারের চেয়ারে হাতল থাকতে হবে। এতে হাত ও কাঁধ বিশ্রাম পাবে।
■ স্বাস্থ্যসম্মত চেয়ার নিশ্চিত করতে হলে ব্যাক সাপোর্ট, সিটের প্রশস্ততা, আরামদায়ক, স্পাইনের পশ্চার ঠিক রাখে কি না, এসব ব্যাপারে লক্ষ রাখতে হবে।
■ একেক কাজের জন্য একেক ধরনের চেয়ার প্রয়োজন। আপনার কাজের ক্ষেত্র বুঝে চেয়ার নির্বাচন করুন।
■ শুধু অফিসে নয়, বাসাবাড়িতেও চেয়ারে বসার সময় সঠিক চেয়ারটি বেছে নিন। এতে পিঠে ব্যথাসহ স্পাইনের সব সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন।
মাহমুদা আক্তার রোজী,জেরিয়াট্রিক ফিজিওথেরাপিস্ট, এক্সট্রা মাইল এইজ কেয়ার
আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
১১ ঘণ্টা আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
১১ ঘণ্টা আগেঅবস্থা এমন হয়েছে যে শিশুর যেকোনো জ্বর দেখা দিলেই অভিভাবকেরা ডেঙ্গু জ্বর কি না, তা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন। সব শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা এক রকম নয় এবং সবাইকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর প্রয়োজন নেই।
১১ ঘণ্টা আগেঘুম থেকে উঠেই যে ক্লান্তি আর অলসতা বোধ হয়, তাকে বলে মর্নিং ফ্যাটিগ। পর্যাপ্ত ঘুম হওয়া সত্ত্বেও এটি ঘটতে পারে। ‘জার্নাল অব পেইন অ্যান্ড সিম্পটম ম্যানেজমেন্ট’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, সকালের ক্লান্তির সঙ্গে সম্পর্কিত পরিবর্তনযোগ্য ঝুঁকির কারণগুলো হলো...
১১ ঘণ্টা আগে