অনলাইন ডেস্ক
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত্যুর মিছিল কেবলই বাড়ছে। আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২১ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি মানুষের। এখনো উদ্ধার অভিযান চলছে।
আজ শুক্রবার আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে জানায়, দক্ষিণ তুরস্কের ইস্কেন্দেরুনে ধ্বংসস্তূপের নিচে ১০১ ঘণ্টা আটকে থাকা একই পরিবারের ছয়জনকে জীবিত উদ্ধার করেছে উদ্ধারকর্মীরা।
উদ্ধারকর্মী মুরাত বেগুল বার্তা সংস্থা এপিকে বলেন, ‘একই পরিবারের ছয় সদস্য একসঙ্গেই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা ছিলেন। ভেঙে পড়া ভবনের ছোট একটি জায়গায় তাঁরা ছিলেন।’
এদিকে তীব্র ঠান্ডায় উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হচ্ছে। উদ্ধারকারীরা সতর্ক করে বলছেন, আটকে পড়া ব্যক্তিদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে।
দক্ষিণ তুরস্কের গাজিয়ানটেপ থেকে বিবিসিকে দাতব্য সংস্থার এক ব্যক্তি বলেন, ‘বৈরী আবহাওয়ায় যানবাহন নির্দিষ্ট এলাকায় পৌঁছাতে পারছে না।’
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার অভিজ্ঞতা থেকে দাতব্য সংস্থার সেই ব্যক্তি বলেন, এ ধরনের একটি দুর্ঘটনার পর ‘সর্বদা বিশৃঙ্খলা’ দেখা দিয়ে থাকে। কিন্তু বিষয়গুলো ধীরে ধীরে আরও উন্নতি হবে। স্থানীয় মানুষ, সরকার, পুলিশ, মিলিটারি, এনজিও এবং স্বেচ্ছাসেবকেরা কাজ করে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও এগিয়ে আসছে। ধীরে ধীরে বিষয়গুলোর উন্নতি হবে।
ভূমিকম্পের পর ঠান্ডা ও ক্ষুধায় মানবেতর জীবনযাপন করছে তুরস্কের মানুষ। হাতায় প্রদেশের আনতাকইয়ার ৬৪ বছর বয়সী এক বাসিন্দা বলেন, ‘আমি ভূমিকম্পে প্রাণে বেঁচে গেছি। কিন্তু আমরা এখানে এখন ঠান্ডা ও ক্ষুধার কারণে মারা যাব।’
উল্লেখ্য, তুরস্ক ও সিরিয়ার গত সোমবার ভোরের ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে গুঁড়িয়ে যায় দুই দেশের হাজার হাজার হাসপাতাল, স্কুল ও অ্যাপার্টমেন্ট ভবন। এতে গৃহহীন হয়ে পড়ে দেশ দুটির বিপুলসংখ্যক লোক। উদ্ভূত প্রেক্ষাপটে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান ১০ প্রদেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত্যুর মিছিল কেবলই বাড়ছে। আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২১ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি মানুষের। এখনো উদ্ধার অভিযান চলছে।
আজ শুক্রবার আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে জানায়, দক্ষিণ তুরস্কের ইস্কেন্দেরুনে ধ্বংসস্তূপের নিচে ১০১ ঘণ্টা আটকে থাকা একই পরিবারের ছয়জনকে জীবিত উদ্ধার করেছে উদ্ধারকর্মীরা।
উদ্ধারকর্মী মুরাত বেগুল বার্তা সংস্থা এপিকে বলেন, ‘একই পরিবারের ছয় সদস্য একসঙ্গেই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা ছিলেন। ভেঙে পড়া ভবনের ছোট একটি জায়গায় তাঁরা ছিলেন।’
এদিকে তীব্র ঠান্ডায় উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হচ্ছে। উদ্ধারকারীরা সতর্ক করে বলছেন, আটকে পড়া ব্যক্তিদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে।
দক্ষিণ তুরস্কের গাজিয়ানটেপ থেকে বিবিসিকে দাতব্য সংস্থার এক ব্যক্তি বলেন, ‘বৈরী আবহাওয়ায় যানবাহন নির্দিষ্ট এলাকায় পৌঁছাতে পারছে না।’
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার অভিজ্ঞতা থেকে দাতব্য সংস্থার সেই ব্যক্তি বলেন, এ ধরনের একটি দুর্ঘটনার পর ‘সর্বদা বিশৃঙ্খলা’ দেখা দিয়ে থাকে। কিন্তু বিষয়গুলো ধীরে ধীরে আরও উন্নতি হবে। স্থানীয় মানুষ, সরকার, পুলিশ, মিলিটারি, এনজিও এবং স্বেচ্ছাসেবকেরা কাজ করে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও এগিয়ে আসছে। ধীরে ধীরে বিষয়গুলোর উন্নতি হবে।
ভূমিকম্পের পর ঠান্ডা ও ক্ষুধায় মানবেতর জীবনযাপন করছে তুরস্কের মানুষ। হাতায় প্রদেশের আনতাকইয়ার ৬৪ বছর বয়সী এক বাসিন্দা বলেন, ‘আমি ভূমিকম্পে প্রাণে বেঁচে গেছি। কিন্তু আমরা এখানে এখন ঠান্ডা ও ক্ষুধার কারণে মারা যাব।’
উল্লেখ্য, তুরস্ক ও সিরিয়ার গত সোমবার ভোরের ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে গুঁড়িয়ে যায় দুই দেশের হাজার হাজার হাসপাতাল, স্কুল ও অ্যাপার্টমেন্ট ভবন। এতে গৃহহীন হয়ে পড়ে দেশ দুটির বিপুলসংখ্যক লোক। উদ্ভূত প্রেক্ষাপটে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান ১০ প্রদেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ন্যাটোর প্রধান বৈশ্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডার পাম বিচে বৈঠক করেন ট্রাম্প ও ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল মার্ক রুটে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি রুটের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ।
৪৩ মিনিট আগেআরজি কর-কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের কোনো প্রভাব পড়েনি রাজ্যটির ছয় বিধানসভার উপনির্বাচনে। ছয় আসনেই ভূমিধস জয় পেয়েছে মমতার তৃণমূল।
২ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাতের কারণে ইসরায়েল, লেবানন, সিরিয়া ও ইরানের আকাশসীমা দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনায় পাইলটদের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে বলে সতর্ক করেছে ফ্লাইট অপারেশনস গ্রুপ। সংস্থাটি বলেছে, মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে যাত্রীবাহী বিমান চলাচল এখন আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় নিরাপদ। তবে আন্তর্জাতিক...
২ ঘণ্টা আগেলেবাননের উদীয়মান নারী ফুটবলার সেলিন হায়দার। কয়েকদিন আগেই জাতীয় নারী ফুটবল দলে ডাক পেয়েছিলেন তিনি। তার স্বপ্ন ছিল আসন্ন ওয়েস্ট এশিয়া চ্যাম্পিয়নশিপে লেবাননের জার্সি গায়ে মাঠে নামার। কিন্তু সেই স্বপ্ন এখন অনেক দূরে। ইসরায়েলি বোমাবর্ষণের শিকার হয়ে এখন কোমায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন সেলিন।
২ ঘণ্টা আগে