আসিফুজ্জামানের শৈশব ও বেড়ে ওঠা রাজধানী ঢাকার মিরপুরে। ছোটবেলায় তাঁর বাসায় প্রযুক্তিবিষয়ক ম্যাগাজিন রাখা হতো। তিনি মাসের শুরুতেই পড়ে শেষ করতেন। শৈশবে পাইলট, সেনা কর্মকর্তা, রকেট সায়েন্টিস্ট আবার কখনো গোয়েন্দা হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। পড়াশোনার পাশাপাশি শুটিং স্পোর্টস ও গাড়ি চালানোয় পারদর্শী ছিলেন।
নিজেকে ভেঙে গড়া
মিরপুরের বিসিআইসি স্কুলে ক্লাস ওয়ানে ভর্তির মধ্য দিয়ে পড়াশোনার হাতেখড়ি আসিফুজ্জামানের। অষ্টম শ্রেণিতে সাধারণ বৃত্তি পান। এই স্কুল থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে ভর্তি হন ঢাকার পিলখানার বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজে। কলেজের দক্ষ শিক্ষকদের সান্নিধ্য তাঁকে নতুন করে গড়তে সাহায্য করেছে। এরপর বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসে ভর্তি হন। সেখান থেকে সিজিপিএ ৩.৫৭ পেয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যালেন্সিয়া কলেজ থেকে প্রেসিডেন্ট সম্মাননাসহ সিজিপিএ ৪.০০ নিয়ে ২ সেমিস্টারের পড়াশোনা শেষ করেন আসিফুজ্জামান।
মাইক্রোসফটে চাকরির স্বপ্ন
আসিফুজ্জামানের মাইক্রোসফট সম্পর্কে জানাশোনা স্কুলে যাওয়ার আগে থেকে। ছোটবেলা থেকেই তাঁর প্রযুক্তিজগৎ নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ ছিল। ক্লাস সেভেনে মাইক্রোসফট বাংলাদেশ অফিসে দিনব্যাপী এক কর্মশালায় অংশ নেন। এতে মাইক্রোসফটের প্রতি অন্য রকম ভালোবাসা তৈরি হয়। তখন থেকে মাইক্রোসফটে চাকরির স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। কলেজে থাকতে অ্যালামনাইদের বিশ্বব্যাপী বিএমডব্লিউ, মাইক্রোসফট, গুগল, আমাজনের মতো কোম্পানিতে সাফল্যের ও সুনামের কথা জানতে পারেন। এরপর থেকে তাঁর মাইক্রোসফটে চাকরির স্বপ্ন এবং তা বাস্তবায়ন করার গতি আরও বেড়ে যায়।
যেভাবে মাইক্রোসফটে
প্রথমে মাইক্রোসফট সম্পর্কে জানার আগ্রহ থেকে তাদের প্রোডাক্ট ও টেকনোলজি সম্পর্কে ধারণা নিতে শুরু করেন। বেশ কয়েকটি প্রযুক্তিতে উচ্চতর দক্ষতা এবং সার্টিফিকেট অর্জন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষে আমেরিকার সিসিআই ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ নিয়ে ফ্লোরিডার ভ্যালেন্সিয়া কলেজে ক্লাউড কম্পিউটিং ও সাইবার সিকিউরিটি বিষয়ে ২ সেমিস্টার পড়াশোনা করেন। সেখানে থাকাকালীন মাইক্রোসফটে কর্মরত অনেক ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁদের উপদেশ অনুসারে দক্ষতা অনুযায়ী চতুর্থ বর্ষ থেকে চাকরির আবেদন শুরু করেন। আবেদনপ্রক্রিয়ায় এগিয়ে থাকতে সিভি ও কভার লেটার জমা দেওয়ার পাশাপাশি লিংকড-ইনে নজর রাখতেন। এর মধ্যে একদিন মাইক্রোসফট ৩৬৫ টিমের রিক্রুটার যোগাযোগ করেন। প্রাথমিক ইন্টারভিউয়ে তাঁর ব্যাকগ্রাউন্ড ও প্রযুক্তিগত জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা নেওয়া হয়। এরপর দ্বিতীয় ইন্টারভিউতে একজন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ তাঁকে বিস্তারিত প্রশ্ন করেন। তৃতীয় ইন্টারভিউতে একজন এইচআর বিশেষজ্ঞ তাঁর দলগত কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চান। দুই সপ্তাহ পর পছন্দের টিম থেকে অফার লেটার পান আসিফুজ্জামান। এরপর তিন দিনব্যাপী অনবৰ্ডিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগদান করেন।
মাইক্রোসফটে কী কাজ
আসিফুজ্জামান মাইক্রোসফটে টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার পদে যোগ দেন। উত্তর আমেরিকা ও কানাডার স্টার্টআপ এবং ছোট ব্যবসাগুলোকে মাইক্রোসফটের প্রযুক্তিগত বিশেষ সহায়তা ও উপদেশ দিতেন। দুই মাস পর প্রমোশন পেয়ে টিম লিডার হন। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কাজ করা ২২ জন ইঞ্জিনিয়ারকে সুপারভাইজ ও কোচিং করা শুরু করেন। এর ধারাবাহিকতায় চলতি মাসে অপারেশনস লিড পদে পদোন্নতি হয়। এরপর তাঁর লাইন অব বিজনেসের প্রযুক্তিগত, বাণিজ্যিক ও ট্যালেন্ট ম্যানেজমেন্ট-সংক্রান্ত বিষয়াদির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি ৬৭ জন ইঞ্জিনিয়ারের সমন্বয়ে গঠিত ৩টি বিশেষায়িত টিমকে (প্রোডাক্ট, সাপোর্ট, সেলস) পরিচালনা করছেন।
মাইক্রোসফটে সুযোগ-সুবিধা
মাইক্রোসফটে কাজের পাশাপাশি ভিসা স্পনসরশিপ, রিলোকেশন বেনিফিট, যাতায়াত ভাতা, বাসস্থানসংক্রান্ত ভাতা দেওয়া হয়। এ ছাড়া সিনিয়র কর্মকর্তাদের রিটায়ারমেন্ট বেনিফিটস প্রোগ্রামও রয়েছে।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনদের জন্য আসিফুজ্জামানের পরামর্শ হলো, মাইক্রোসফটে চাকরি পেতে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবহারিক প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এ ছাড়া সেগুলোর নিয়মিত চর্চা এবং প্রচুর সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং করতে হবে। দক্ষতা অর্জনের পর আরও দক্ষ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে হবে। এ জন্য বিভিন্ন বুটক্যাম্প, দিনব্যাপী কর্মশালা ভালো সুযোগ হতে পারে। সব সময় চোখ রাখতে হবে careers. microsoft. com ওয়েবসাইটে। ইউটিউবে ইন্টারভিউতে ভালো করার কৌশল ও প্রযুক্তিগত জ্ঞান সার্বক্ষণিকভাবে ঝালাই করতে হবে। এ ছাড়া নিজের লিংকড-ইন প্রোফাইল ও সিভিকে সর্বদা আপডেট রাখতে হবে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আসিফুজ্জামান বলেন, ‘প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও নেতৃত্বের গুণাবলি কাজে লাগিয়ে দেশে কয়েকটি কনসালটিং ফার্ম তৈরি করতে চাই। যেখানে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অন্তত এক হাজার শিক্ষার্থী হাতেকলমে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ পাবে; যা তাদেরকে দেশের বাইরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সম্মানজনক কর্মসংস্থানের জন্য যোগ্য করে গড়ে তুলবে। এভাবে দেশের তরুণ প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা চলাকালীন এবং পড়াশোনা শেষে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে চাই, যা দেশের অর্থনীতিতে রেমিট্যান্স বাড়াতে অবদান রাখবে।’
আসিফুজ্জামানের শৈশব ও বেড়ে ওঠা রাজধানী ঢাকার মিরপুরে। ছোটবেলায় তাঁর বাসায় প্রযুক্তিবিষয়ক ম্যাগাজিন রাখা হতো। তিনি মাসের শুরুতেই পড়ে শেষ করতেন। শৈশবে পাইলট, সেনা কর্মকর্তা, রকেট সায়েন্টিস্ট আবার কখনো গোয়েন্দা হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। পড়াশোনার পাশাপাশি শুটিং স্পোর্টস ও গাড়ি চালানোয় পারদর্শী ছিলেন।
নিজেকে ভেঙে গড়া
মিরপুরের বিসিআইসি স্কুলে ক্লাস ওয়ানে ভর্তির মধ্য দিয়ে পড়াশোনার হাতেখড়ি আসিফুজ্জামানের। অষ্টম শ্রেণিতে সাধারণ বৃত্তি পান। এই স্কুল থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে ভর্তি হন ঢাকার পিলখানার বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজে। কলেজের দক্ষ শিক্ষকদের সান্নিধ্য তাঁকে নতুন করে গড়তে সাহায্য করেছে। এরপর বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসে ভর্তি হন। সেখান থেকে সিজিপিএ ৩.৫৭ পেয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যালেন্সিয়া কলেজ থেকে প্রেসিডেন্ট সম্মাননাসহ সিজিপিএ ৪.০০ নিয়ে ২ সেমিস্টারের পড়াশোনা শেষ করেন আসিফুজ্জামান।
মাইক্রোসফটে চাকরির স্বপ্ন
আসিফুজ্জামানের মাইক্রোসফট সম্পর্কে জানাশোনা স্কুলে যাওয়ার আগে থেকে। ছোটবেলা থেকেই তাঁর প্রযুক্তিজগৎ নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ ছিল। ক্লাস সেভেনে মাইক্রোসফট বাংলাদেশ অফিসে দিনব্যাপী এক কর্মশালায় অংশ নেন। এতে মাইক্রোসফটের প্রতি অন্য রকম ভালোবাসা তৈরি হয়। তখন থেকে মাইক্রোসফটে চাকরির স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। কলেজে থাকতে অ্যালামনাইদের বিশ্বব্যাপী বিএমডব্লিউ, মাইক্রোসফট, গুগল, আমাজনের মতো কোম্পানিতে সাফল্যের ও সুনামের কথা জানতে পারেন। এরপর থেকে তাঁর মাইক্রোসফটে চাকরির স্বপ্ন এবং তা বাস্তবায়ন করার গতি আরও বেড়ে যায়।
যেভাবে মাইক্রোসফটে
প্রথমে মাইক্রোসফট সম্পর্কে জানার আগ্রহ থেকে তাদের প্রোডাক্ট ও টেকনোলজি সম্পর্কে ধারণা নিতে শুরু করেন। বেশ কয়েকটি প্রযুক্তিতে উচ্চতর দক্ষতা এবং সার্টিফিকেট অর্জন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষে আমেরিকার সিসিআই ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ নিয়ে ফ্লোরিডার ভ্যালেন্সিয়া কলেজে ক্লাউড কম্পিউটিং ও সাইবার সিকিউরিটি বিষয়ে ২ সেমিস্টার পড়াশোনা করেন। সেখানে থাকাকালীন মাইক্রোসফটে কর্মরত অনেক ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁদের উপদেশ অনুসারে দক্ষতা অনুযায়ী চতুর্থ বর্ষ থেকে চাকরির আবেদন শুরু করেন। আবেদনপ্রক্রিয়ায় এগিয়ে থাকতে সিভি ও কভার লেটার জমা দেওয়ার পাশাপাশি লিংকড-ইনে নজর রাখতেন। এর মধ্যে একদিন মাইক্রোসফট ৩৬৫ টিমের রিক্রুটার যোগাযোগ করেন। প্রাথমিক ইন্টারভিউয়ে তাঁর ব্যাকগ্রাউন্ড ও প্রযুক্তিগত জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা নেওয়া হয়। এরপর দ্বিতীয় ইন্টারভিউতে একজন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ তাঁকে বিস্তারিত প্রশ্ন করেন। তৃতীয় ইন্টারভিউতে একজন এইচআর বিশেষজ্ঞ তাঁর দলগত কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চান। দুই সপ্তাহ পর পছন্দের টিম থেকে অফার লেটার পান আসিফুজ্জামান। এরপর তিন দিনব্যাপী অনবৰ্ডিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগদান করেন।
মাইক্রোসফটে কী কাজ
আসিফুজ্জামান মাইক্রোসফটে টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার পদে যোগ দেন। উত্তর আমেরিকা ও কানাডার স্টার্টআপ এবং ছোট ব্যবসাগুলোকে মাইক্রোসফটের প্রযুক্তিগত বিশেষ সহায়তা ও উপদেশ দিতেন। দুই মাস পর প্রমোশন পেয়ে টিম লিডার হন। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কাজ করা ২২ জন ইঞ্জিনিয়ারকে সুপারভাইজ ও কোচিং করা শুরু করেন। এর ধারাবাহিকতায় চলতি মাসে অপারেশনস লিড পদে পদোন্নতি হয়। এরপর তাঁর লাইন অব বিজনেসের প্রযুক্তিগত, বাণিজ্যিক ও ট্যালেন্ট ম্যানেজমেন্ট-সংক্রান্ত বিষয়াদির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি ৬৭ জন ইঞ্জিনিয়ারের সমন্বয়ে গঠিত ৩টি বিশেষায়িত টিমকে (প্রোডাক্ট, সাপোর্ট, সেলস) পরিচালনা করছেন।
মাইক্রোসফটে সুযোগ-সুবিধা
মাইক্রোসফটে কাজের পাশাপাশি ভিসা স্পনসরশিপ, রিলোকেশন বেনিফিট, যাতায়াত ভাতা, বাসস্থানসংক্রান্ত ভাতা দেওয়া হয়। এ ছাড়া সিনিয়র কর্মকর্তাদের রিটায়ারমেন্ট বেনিফিটস প্রোগ্রামও রয়েছে।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনদের জন্য আসিফুজ্জামানের পরামর্শ হলো, মাইক্রোসফটে চাকরি পেতে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবহারিক প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এ ছাড়া সেগুলোর নিয়মিত চর্চা এবং প্রচুর সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং করতে হবে। দক্ষতা অর্জনের পর আরও দক্ষ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে হবে। এ জন্য বিভিন্ন বুটক্যাম্প, দিনব্যাপী কর্মশালা ভালো সুযোগ হতে পারে। সব সময় চোখ রাখতে হবে careers. microsoft. com ওয়েবসাইটে। ইউটিউবে ইন্টারভিউতে ভালো করার কৌশল ও প্রযুক্তিগত জ্ঞান সার্বক্ষণিকভাবে ঝালাই করতে হবে। এ ছাড়া নিজের লিংকড-ইন প্রোফাইল ও সিভিকে সর্বদা আপডেট রাখতে হবে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আসিফুজ্জামান বলেন, ‘প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও নেতৃত্বের গুণাবলি কাজে লাগিয়ে দেশে কয়েকটি কনসালটিং ফার্ম তৈরি করতে চাই। যেখানে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অন্তত এক হাজার শিক্ষার্থী হাতেকলমে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ পাবে; যা তাদেরকে দেশের বাইরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সম্মানজনক কর্মসংস্থানের জন্য যোগ্য করে গড়ে তুলবে। এভাবে দেশের তরুণ প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা চলাকালীন এবং পড়াশোনা শেষে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে চাই, যা দেশের অর্থনীতিতে রেমিট্যান্স বাড়াতে অবদান রাখবে।’
মৎস্য অধিদপ্তরের ৮টি পদে ৫৮০ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ২৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন) এস এম রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৫ ধরনের শূন্য পদে ৬০ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। গত মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে ৮৬টি পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি। হিসাবরক্ষক, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারীসহ বিভিন্ন পদে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ: ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
২ দিন আগেসাভারে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। হাসপাতালটিতে ইমারজেন্সি অ্যান্ড ক্যাজুয়ালটি সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে ৯ ধরনের পদে মোট ১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
২ দিন আগে