নেটওয়ার্কিং দক্ষতা বাড়াতে পরিচিত বাড়াতে হবে। এতে একদিকে যেমন নিজের মধ্যে থাকা জড়তা কেটে যাবে, অন্যদিকে যোগাযোগ দক্ষতাও বাড়বে। যত বেশি মানুষের সঙ্গে পরিচিত হবেন, তত বেশি নেটওয়ার্কিং বাড়বে। তাই বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে পরিচিত হন। এমন অনেক কাজ আছে, যেটা আপনার পরিচিত মানুষটা করে দিতে পারবে না, কিন্তু তার পরিচিত অন্য কেউ করে দিতে পারবে। তখন সে আপনাকে তার পরিচিত মানুষের কাছে রেফার করতে পারবে। ফলে আপনার দরকারি কাজটাও অনায়াসে হয়ে যাবে।
যোগাযোগ রাখুন নিয়মিত
কার্যকর নেটওয়ার্কিং তখনই গড়ে উঠবে যখন আপনার পরিচিত হওয়া মানুষটার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। শুধু এক দিন পরিচিত হয়েই আর যোগাযোগ না করলে সেই মানুষটা আপনাকে ভুলে যাবে। অনেক সময় কারও সঙ্গে পরিচিত হলে তার মোবাইল নম্বর বা ভিজিটিং কার্ড নিয়ে থাকি ও ফেসবুকে যুক্ত হই। কিন্তু পরে আর তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়ে ওঠে না। ফলে সে আপনাকে ভুলে যাবে। নিয়মিত যোগাযোগ রাখলে ভালো সম্পর্ক তৈরি হতে পারে। সেই সুবাদে কোনো প্রয়োজনে সহায়তা চাইলে তিনি আন্তরিকতার সঙ্গে হাত বাড়িয়ে দেবেন। তাই যথাসম্ভব আপনার পরিচিতদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করুন। যোগাযোগটা শুধু কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে যদি অন্যান্য আলোচনা করে তার সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন—তাহলে সম্পর্কটা আরও মজবুত হবে। এতে আপনার নেটওয়ার্কিংও কার্যকর হবে।
যোগাযোগে দক্ষ হোন
পরিচিত মানুষের সঙ্গে নিয়মিত কথা বললেই শুধু ভালো যোগাযোগ হয় না। যোগাযোগ হতে হবে দক্ষতার সঙ্গে। আমরা অনেকেই নিজে প্রচুর কথা বলি, কিন্তু অপর প্রান্তের মানুষকে কথা বলতে দিই না। এতে কার্যকর যোগাযোগ হবে না। কার্যকর যোগাযোগ করতে হলে নিজে যেমন বলতে হবে, ঠিক তেমনি অপর প্রান্তের মানুষটার কথাও মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে। নিজে বেশি কথা বললে, আর অন্যজনকে কথা বলতে না দিলে; সে আপনার সঙ্গে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবে না। বিরক্ত হয়ে পরে যোগাযোগও রাখতে চাইবে না।
শুধু নিজের স্বার্থ নয়
আমাদের নেটওয়ার্কিং গড়ে তোলার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো মানুষের কাছ থেকে উপকার নেওয়া। কিন্তু আপনি শুধুই নিজের উপকারের কথা চিন্তা করেন, আর অপরজনের স্বার্থ না দেখেন; তখন কিন্তু আপনার সঙ্গে তার সুসম্পর্ক স্থায়ী হবে না। তাই নিজের স্বার্থের কথা না ভেবে অপরজনের উপকারে আসার চেষ্টা করুন। তবে সম্পর্কটা দীর্ঘমেয়াদি হবে। নিজের প্রয়োজনের সময়ও সেই মানুষকে পাশে পাবেন। মানুষ জন্মগতভাবেই আত্মকেন্দ্রিক। অর্থাৎ নিজের ভালোটা বেশি বোঝে। কার্যকর নেটওয়ার্কিং করতে হলে এই স্বভাবগত বিষয় থেকে বেরিয়ে এসে পরোপকার হতে হবে। নিজেকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। তবেই আপনি অপরজনের উপকারে আসতে পারবেন। আর কারও উপকারে আসতে পারলে তার সঙ্গে সম্পর্কটা সুন্দর হয়। তার কাছ থেকে সাহায্য পাওয়ার সম্ভাবনাও অনেক বেড়ে যায় এবং নেটওয়ার্কিংটাও কার্যকর হয়।
নেটওয়ার্কিং দক্ষতা বাড়াতে পরিচিত বাড়াতে হবে। এতে একদিকে যেমন নিজের মধ্যে থাকা জড়তা কেটে যাবে, অন্যদিকে যোগাযোগ দক্ষতাও বাড়বে। যত বেশি মানুষের সঙ্গে পরিচিত হবেন, তত বেশি নেটওয়ার্কিং বাড়বে। তাই বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে পরিচিত হন। এমন অনেক কাজ আছে, যেটা আপনার পরিচিত মানুষটা করে দিতে পারবে না, কিন্তু তার পরিচিত অন্য কেউ করে দিতে পারবে। তখন সে আপনাকে তার পরিচিত মানুষের কাছে রেফার করতে পারবে। ফলে আপনার দরকারি কাজটাও অনায়াসে হয়ে যাবে।
যোগাযোগ রাখুন নিয়মিত
কার্যকর নেটওয়ার্কিং তখনই গড়ে উঠবে যখন আপনার পরিচিত হওয়া মানুষটার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। শুধু এক দিন পরিচিত হয়েই আর যোগাযোগ না করলে সেই মানুষটা আপনাকে ভুলে যাবে। অনেক সময় কারও সঙ্গে পরিচিত হলে তার মোবাইল নম্বর বা ভিজিটিং কার্ড নিয়ে থাকি ও ফেসবুকে যুক্ত হই। কিন্তু পরে আর তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়ে ওঠে না। ফলে সে আপনাকে ভুলে যাবে। নিয়মিত যোগাযোগ রাখলে ভালো সম্পর্ক তৈরি হতে পারে। সেই সুবাদে কোনো প্রয়োজনে সহায়তা চাইলে তিনি আন্তরিকতার সঙ্গে হাত বাড়িয়ে দেবেন। তাই যথাসম্ভব আপনার পরিচিতদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করুন। যোগাযোগটা শুধু কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে যদি অন্যান্য আলোচনা করে তার সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন—তাহলে সম্পর্কটা আরও মজবুত হবে। এতে আপনার নেটওয়ার্কিংও কার্যকর হবে।
যোগাযোগে দক্ষ হোন
পরিচিত মানুষের সঙ্গে নিয়মিত কথা বললেই শুধু ভালো যোগাযোগ হয় না। যোগাযোগ হতে হবে দক্ষতার সঙ্গে। আমরা অনেকেই নিজে প্রচুর কথা বলি, কিন্তু অপর প্রান্তের মানুষকে কথা বলতে দিই না। এতে কার্যকর যোগাযোগ হবে না। কার্যকর যোগাযোগ করতে হলে নিজে যেমন বলতে হবে, ঠিক তেমনি অপর প্রান্তের মানুষটার কথাও মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে। নিজে বেশি কথা বললে, আর অন্যজনকে কথা বলতে না দিলে; সে আপনার সঙ্গে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবে না। বিরক্ত হয়ে পরে যোগাযোগও রাখতে চাইবে না।
শুধু নিজের স্বার্থ নয়
আমাদের নেটওয়ার্কিং গড়ে তোলার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো মানুষের কাছ থেকে উপকার নেওয়া। কিন্তু আপনি শুধুই নিজের উপকারের কথা চিন্তা করেন, আর অপরজনের স্বার্থ না দেখেন; তখন কিন্তু আপনার সঙ্গে তার সুসম্পর্ক স্থায়ী হবে না। তাই নিজের স্বার্থের কথা না ভেবে অপরজনের উপকারে আসার চেষ্টা করুন। তবে সম্পর্কটা দীর্ঘমেয়াদি হবে। নিজের প্রয়োজনের সময়ও সেই মানুষকে পাশে পাবেন। মানুষ জন্মগতভাবেই আত্মকেন্দ্রিক। অর্থাৎ নিজের ভালোটা বেশি বোঝে। কার্যকর নেটওয়ার্কিং করতে হলে এই স্বভাবগত বিষয় থেকে বেরিয়ে এসে পরোপকার হতে হবে। নিজেকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। তবেই আপনি অপরজনের উপকারে আসতে পারবেন। আর কারও উপকারে আসতে পারলে তার সঙ্গে সম্পর্কটা সুন্দর হয়। তার কাছ থেকে সাহায্য পাওয়ার সম্ভাবনাও অনেক বেড়ে যায় এবং নেটওয়ার্কিংটাও কার্যকর হয়।
মৎস্য অধিদপ্তরের ৮টি পদে ৫৮০ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ২৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন) এস এম রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৫ ধরনের শূন্য পদে ৬০ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। গত মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে ৮৬টি পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি। হিসাবরক্ষক, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারীসহ বিভিন্ন পদে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ: ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
২ দিন আগেসাভারে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। হাসপাতালটিতে ইমারজেন্সি অ্যান্ড ক্যাজুয়ালটি সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে ৯ ধরনের পদে মোট ১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
২ দিন আগে