অনলাইন ডেস্ক
সাধারণত মাঝ বয়সেই মিডলাইফ ক্রাইসিস বা মধ্যবয়সী সংকটে ভোগে মানুষ। কিন্তু বৈশ্বিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, এ সময়ের তরুণেরা তাদের তারুণ্যেই এই সংকটে ভুগছে। আগের প্রজন্মের মানুষের তুলনায় তারা কম সুখী। যুক্তরাষ্ট্রের একজন শীর্ষ চিকিৎসক সতর্ক করে বলেছেন, তরুণেরা সত্যিই সংকটে আছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
মার্কিন সার্জন জেনারেল ডা. বিবেক মূর্তি বলেছেন, শিশুদের সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া তাদের ওষুধ দেওয়ার মতো নিরাপদ বলে প্রমাণিত নয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সামাজিক প্ল্যাটফর্মকে আরও ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে সরকারের ব্যর্থতা ছিল রীতিমতো অস্বাভাবিক।
এই চিকিৎসক দ্য গার্ডিয়ানকে নতুন কিছু তথ্য দিয়েছেন যা বলছে, উত্তর আমেরিকা জুড়ে তরুণেরা এখন বয়স্কদের তুলনায় কম খুশি। একই ধরনের এই ‘ঐতিহাসিক’ পরিবর্তন পশ্চিম ইউরোপেও ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০২৪ সালের ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে ৩০-এর কম বয়সীদের সুখী থাকার সংখ্যা কমেছে। এ কারণে শীর্ষ ২০ সুখী দেশের তালিকায় জায়গা হয়নি যুক্তরাষ্ট্রের। এর আগের তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সীরা তাদের আগের প্রজন্মের চেয়ে সুখী ছিল। কিন্তু চিত্র পাল্টে যাওয়ার তথ্য আসতে থাকে ২০১৭ সাল থেকে। পশ্চিম ইউরোপেও এমনটি ঘটার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানান হয়েছিল।
গবেষণার এই ফলাফলকে অশনিসংকেত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন ডা. বিবেক মূর্তি। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের তরুণদের এখন ভালো থাকার জন্য লড়তে হচ্ছে। সারা বিশ্বের চিত্রই অনেকটা এক। তিনি বলেছিলেন যে, তিনি এমন পরিসংখ্যান দেখার অপেক্ষায় আছেন যা সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলোকে শিশু এবং কিশোর-কিশোরীদের জন্য নিরাপদ হিসেবে প্রমাণ করবে। তরুণেরা যেন বাস্তবে সামাজিক যোগাযোগগুলোকে উন্নত করতে পারে সে জন্য আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েলবিং রিসার্চ সেন্টার, গ্যালাপ এবং ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশন নেটওয়ার্ক দ্বারা পরিচালিত বিশ্বের ১৪০টি দেশের অপর গবেষণা করে প্রকাশ করা হয় সুস্থতার বার্ষিক পরিমাপক ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট। সেখানেই ওয়েলবিং রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক এবং গবেষণার সম্পাদক প্রফেসর জ্যান-ইমানুয়েল ডি নেভে বলেছেন, উত্তর আমেরিকা এবং পশ্চিম ইউরোপের তরুণেরা অনেক বেশি অসুখী।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বের কিছু অংশে শিশুরা ইতিমধ্যেই মধ্যবয়সী সংকটের সমতুল্য অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হচ্ছে। এ পরিস্থিতি অবিলম্বে নীতিগত পদক্ষেপের দাবি রাখে।’ তিনি আরও বলেন, উত্তর আমেরিকার শিশু ও তরুণ-তরুণীদের সুস্থতার মাত্রা সুপ্রতিষ্ঠিত এই ধারণার বিপরীত যে—শৈশব ও কৈশোরে সুখী থাকার পর তারা মধ্যবয়সী কিছু সংকটের সম্মুখীন হয়। এরপর সেটা তারা কাটিয়েও ওঠে।
সুখী দেশের তালিকায় যুক্তরাজ্যের ৩০-এর কম বয়সীরা আছে ৩২ নম্বরে। মলদোভা, কসোভো এমনকি এল সালভাদরের মতো যেসব দেশে হত্যার হার বিশ্বে সর্বোচ্চ সেসবেরও নিচে অবস্থান যুক্তরাজ্যের। তবে যুক্তরাজ্যের ষাটোর্ধ্বদের মানসিক অবস্থা আবার বিপরীত। পুরোনো প্রজন্মের তালিকায় শীর্ষ ২০-এ আছে যুক্তরাজ্য। এ মাসের শুরুতেই বেশির ভাগ ব্রিটিশ কিশোর-কিশোরী বলেছিল যে, তাদের জীবন আগের প্রজন্মের চেয়েও খারাপ হবে বলে শঙ্কা আছে।
সামগ্রিক সুখের র্যাঙ্কিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র ৮ ধাপ নেমে ২৩তম অবস্থানে রয়েছে। তবে শুধু ৩০-এর কম বয়সীদের ক্ষেত্রে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশটির অবস্থান ৬২তম। গুয়াতেমালা, সৌদি আরব এবং বুলগেরিয়ার পরে আছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে ৬০ বা তার বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এই তালিকার ১০ম সুখী দেশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের সব বয়সীদের মধ্যেই সুখী মানুষের সংখ্যা কমেছে। তবে তরুণেরা অনেক কম সুখী। ২০১০ সালে তরুণেরা মধ্যবয়সীদের তুলনায় বেশি সুখী ছিল।
তবে এই পরিবর্তনের কারণ সম্পর্কে প্রতিবেদনটিতে কিছু বলা হয়নি। তবে সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলোর ক্রমবর্ধমান ব্যবহার, আয়ের বৈষম্য, আবাসন সংকট এবং শিশু ও তরুণদের সুখের ওপর যুদ্ধ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের ব্যাপারে যখন সবদিকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে তার মধ্যেই এল গবেষণার এই ফল।
ডা. বিবেক মূর্তি বলেন, মার্কিন কিশোর-কিশোরীরা সামাজিক মাধ্যমে দিনে গড়ে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা ব্যয় করছে। কিশোর কিশোরীদের এক-তৃতীয়াংশ তাদের ডিভাইস নিয়ে জেগে থাকে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। তিনি সামাজিক প্ল্যাটফর্মের ‘লাইক’ অপশন এবং অসীম সময় ধরে স্ক্রল করার সুযোগ সীমিত বা একদম বাদ দেওয়ার মাধ্যমে তরুণদের ক্ষতি কমাতে অবিলম্বে আইন করার আহ্বান জানিয়েছেন।
ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে আবারও শীর্ষ তিনটি সুখী দেশ হচ্ছে—ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক এবং আইসল্যান্ড। লন্ডনে ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত জুক্কা সিউকোসারি এ সম্পর্কে বলেন, তার জাতি একটি সুরক্ষিত এবং নিরাপদ পরিবেশ, মানুষের জন্য সাংস্কৃতিকভাবে নিজেদের প্রকাশ করার সাশ্রয়ী সুযোগ এবং তুলনামূলকভাবে সমান আয়সহ একটি সুখের কাঠামো তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। তাদের দেশে সকল নাগরিক এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে আস্থার সম্পর্ক।
সাধারণত মাঝ বয়সেই মিডলাইফ ক্রাইসিস বা মধ্যবয়সী সংকটে ভোগে মানুষ। কিন্তু বৈশ্বিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, এ সময়ের তরুণেরা তাদের তারুণ্যেই এই সংকটে ভুগছে। আগের প্রজন্মের মানুষের তুলনায় তারা কম সুখী। যুক্তরাষ্ট্রের একজন শীর্ষ চিকিৎসক সতর্ক করে বলেছেন, তরুণেরা সত্যিই সংকটে আছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
মার্কিন সার্জন জেনারেল ডা. বিবেক মূর্তি বলেছেন, শিশুদের সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া তাদের ওষুধ দেওয়ার মতো নিরাপদ বলে প্রমাণিত নয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সামাজিক প্ল্যাটফর্মকে আরও ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে সরকারের ব্যর্থতা ছিল রীতিমতো অস্বাভাবিক।
এই চিকিৎসক দ্য গার্ডিয়ানকে নতুন কিছু তথ্য দিয়েছেন যা বলছে, উত্তর আমেরিকা জুড়ে তরুণেরা এখন বয়স্কদের তুলনায় কম খুশি। একই ধরনের এই ‘ঐতিহাসিক’ পরিবর্তন পশ্চিম ইউরোপেও ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০২৪ সালের ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে ৩০-এর কম বয়সীদের সুখী থাকার সংখ্যা কমেছে। এ কারণে শীর্ষ ২০ সুখী দেশের তালিকায় জায়গা হয়নি যুক্তরাষ্ট্রের। এর আগের তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সীরা তাদের আগের প্রজন্মের চেয়ে সুখী ছিল। কিন্তু চিত্র পাল্টে যাওয়ার তথ্য আসতে থাকে ২০১৭ সাল থেকে। পশ্চিম ইউরোপেও এমনটি ঘটার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানান হয়েছিল।
গবেষণার এই ফলাফলকে অশনিসংকেত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন ডা. বিবেক মূর্তি। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের তরুণদের এখন ভালো থাকার জন্য লড়তে হচ্ছে। সারা বিশ্বের চিত্রই অনেকটা এক। তিনি বলেছিলেন যে, তিনি এমন পরিসংখ্যান দেখার অপেক্ষায় আছেন যা সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলোকে শিশু এবং কিশোর-কিশোরীদের জন্য নিরাপদ হিসেবে প্রমাণ করবে। তরুণেরা যেন বাস্তবে সামাজিক যোগাযোগগুলোকে উন্নত করতে পারে সে জন্য আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েলবিং রিসার্চ সেন্টার, গ্যালাপ এবং ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশন নেটওয়ার্ক দ্বারা পরিচালিত বিশ্বের ১৪০টি দেশের অপর গবেষণা করে প্রকাশ করা হয় সুস্থতার বার্ষিক পরিমাপক ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট। সেখানেই ওয়েলবিং রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক এবং গবেষণার সম্পাদক প্রফেসর জ্যান-ইমানুয়েল ডি নেভে বলেছেন, উত্তর আমেরিকা এবং পশ্চিম ইউরোপের তরুণেরা অনেক বেশি অসুখী।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বের কিছু অংশে শিশুরা ইতিমধ্যেই মধ্যবয়সী সংকটের সমতুল্য অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হচ্ছে। এ পরিস্থিতি অবিলম্বে নীতিগত পদক্ষেপের দাবি রাখে।’ তিনি আরও বলেন, উত্তর আমেরিকার শিশু ও তরুণ-তরুণীদের সুস্থতার মাত্রা সুপ্রতিষ্ঠিত এই ধারণার বিপরীত যে—শৈশব ও কৈশোরে সুখী থাকার পর তারা মধ্যবয়সী কিছু সংকটের সম্মুখীন হয়। এরপর সেটা তারা কাটিয়েও ওঠে।
সুখী দেশের তালিকায় যুক্তরাজ্যের ৩০-এর কম বয়সীরা আছে ৩২ নম্বরে। মলদোভা, কসোভো এমনকি এল সালভাদরের মতো যেসব দেশে হত্যার হার বিশ্বে সর্বোচ্চ সেসবেরও নিচে অবস্থান যুক্তরাজ্যের। তবে যুক্তরাজ্যের ষাটোর্ধ্বদের মানসিক অবস্থা আবার বিপরীত। পুরোনো প্রজন্মের তালিকায় শীর্ষ ২০-এ আছে যুক্তরাজ্য। এ মাসের শুরুতেই বেশির ভাগ ব্রিটিশ কিশোর-কিশোরী বলেছিল যে, তাদের জীবন আগের প্রজন্মের চেয়েও খারাপ হবে বলে শঙ্কা আছে।
সামগ্রিক সুখের র্যাঙ্কিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র ৮ ধাপ নেমে ২৩তম অবস্থানে রয়েছে। তবে শুধু ৩০-এর কম বয়সীদের ক্ষেত্রে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশটির অবস্থান ৬২তম। গুয়াতেমালা, সৌদি আরব এবং বুলগেরিয়ার পরে আছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে ৬০ বা তার বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এই তালিকার ১০ম সুখী দেশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের সব বয়সীদের মধ্যেই সুখী মানুষের সংখ্যা কমেছে। তবে তরুণেরা অনেক কম সুখী। ২০১০ সালে তরুণেরা মধ্যবয়সীদের তুলনায় বেশি সুখী ছিল।
তবে এই পরিবর্তনের কারণ সম্পর্কে প্রতিবেদনটিতে কিছু বলা হয়নি। তবে সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলোর ক্রমবর্ধমান ব্যবহার, আয়ের বৈষম্য, আবাসন সংকট এবং শিশু ও তরুণদের সুখের ওপর যুদ্ধ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের ব্যাপারে যখন সবদিকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে তার মধ্যেই এল গবেষণার এই ফল।
ডা. বিবেক মূর্তি বলেন, মার্কিন কিশোর-কিশোরীরা সামাজিক মাধ্যমে দিনে গড়ে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা ব্যয় করছে। কিশোর কিশোরীদের এক-তৃতীয়াংশ তাদের ডিভাইস নিয়ে জেগে থাকে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। তিনি সামাজিক প্ল্যাটফর্মের ‘লাইক’ অপশন এবং অসীম সময় ধরে স্ক্রল করার সুযোগ সীমিত বা একদম বাদ দেওয়ার মাধ্যমে তরুণদের ক্ষতি কমাতে অবিলম্বে আইন করার আহ্বান জানিয়েছেন।
ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে আবারও শীর্ষ তিনটি সুখী দেশ হচ্ছে—ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক এবং আইসল্যান্ড। লন্ডনে ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত জুক্কা সিউকোসারি এ সম্পর্কে বলেন, তার জাতি একটি সুরক্ষিত এবং নিরাপদ পরিবেশ, মানুষের জন্য সাংস্কৃতিকভাবে নিজেদের প্রকাশ করার সাশ্রয়ী সুযোগ এবং তুলনামূলকভাবে সমান আয়সহ একটি সুখের কাঠামো তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। তাদের দেশে সকল নাগরিক এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে আস্থার সম্পর্ক।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে