রুবায়েত হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা বিভাগের যাত্রা শুরু হয় ২০১৯ সালে। সে বছর একটি ব্যাচে মাত্র ২৪ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে বিভাগটি। পরে একে একে যুক্ত হয়েছে আরও ৩টি ব্যাচ। বর্তমানে ৪টি ব্যাচে ১০৩ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন শিক্ষা বিভাগে।
শিক্ষা বিভাগের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী শাকিল সরকার। বর্তমানে তিনি চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। শাকিল যখন দ্বিতীয় বর্ষে উত্তীর্ণ হন, তখনই শুরু হয়ে যায় করোনা। সেটি অনেকের জীবনে দুঃস্বপ্ন বয়ে আনলেও শাকিলের জীবনে করোনা হয়ে এসেছে আশীর্বাদ। সেই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে দীর্ঘ সময় বসে না থেকে তিনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন কাজ শিখে ফেলেন। সে কাজ করেই বর্তমানে তিনি প্রতি মাসে আয় করছেন লাখ টাকার বেশি। কখনো বিদেশি ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ বুঝে নিচ্ছেন, কখনোবা অনলাইনে দিচ্ছেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ওপর প্রশিক্ষণ। স্কুলের মতো ঘণ্টা হিসাবে চলে ক্লাস। এভাবে ব্যস্ততায় কাটছে শাকিল সরকারের প্রতিটি দিন।
শাকিল সরকারের বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায়। দুই ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড়। ছোটবেলা থেকে ফ্রিল্যান্সিং শেখার ইচ্ছা থাকলেও কোনো ভালো প্রতিষ্ঠান বা প্রশিক্ষক না পাওয়ায় শেখা হয়ে ওঠেনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর করোনা মহামারিতে পুরো বিশ্ব যখন নাজেহাল, তখন ‘লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’-এর মাধ্যমে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হয়ে ওঠেন তিনি। ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতে নতুন হওয়ায় প্রথম দিকে তেমন সাড়া পাননি শাকিল। ধৈর্য ধরে ছোট ছোট কাজ দক্ষতার সঙ্গে ক্লায়েন্টকে বুঝিয়ে দিয়েছেন। এরপর আর তাঁকে ফিরে তাকাতে হয়নি। দুই বছরের কঠোর পরিশ্রম শেষে এখন তিনি সফল।
এ কাজে অবাধ স্বাধীনতা আছে বলে তা উপভোগ করছেন শাকিল। ধরাবাঁধা অফিস টাইম নেই। সাধারণ চাকরি থেকে এখানে আরেকটি ভিন্নতা আছে, সেটি হলো কাজের জায়গা। ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ কোনো নির্দিষ্ট অফিসে বসে করতে হয় না। নিজের বাড়িকে অফিস বানিয়ে ফেলা যায়। কেউ যদি আন্তরিকতার সঙ্গে এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেন, তাহলে অনেক ভালো উপার্জন করা সম্ভব বলে জানান শাকিল।
এক বছরের পরিকল্পনা ছাড়া এখন যেকোনো ফ্রিল্যান্সিং কোর্স না করাই ভালো বলে জানিয়েছেন শাকিল। তিনি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, আরেকজনের সাফল্য দেখে লোভে পড়া যাবে না। ফ্রিল্যান্সিং জগতে আসতে হলে অনেক ধৈর্য প্রয়োজন। এটি কোনো জাদু নয় যে দুই বা তিন মাসে কোটিপতি হয়ে যাবেন। এখন প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং থেকে এক বছর টাকা না এলেও হতাশ হওয়া যাবে না। লেগে থাকলে অবশ্যই সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
ভবিষ্যতে শাকিল নিজের প্রতিষ্ঠান ‘এসএস ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি’কে আরও বড় করতে চান। সেই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বেকারদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি তাঁর অন্যতম উদ্দেশ্য।
শাকিলের পরামর্শ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা বিভাগের যাত্রা শুরু হয় ২০১৯ সালে। সে বছর একটি ব্যাচে মাত্র ২৪ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে বিভাগটি। পরে একে একে যুক্ত হয়েছে আরও ৩টি ব্যাচ। বর্তমানে ৪টি ব্যাচে ১০৩ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন শিক্ষা বিভাগে।
শিক্ষা বিভাগের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী শাকিল সরকার। বর্তমানে তিনি চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। শাকিল যখন দ্বিতীয় বর্ষে উত্তীর্ণ হন, তখনই শুরু হয়ে যায় করোনা। সেটি অনেকের জীবনে দুঃস্বপ্ন বয়ে আনলেও শাকিলের জীবনে করোনা হয়ে এসেছে আশীর্বাদ। সেই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে দীর্ঘ সময় বসে না থেকে তিনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন কাজ শিখে ফেলেন। সে কাজ করেই বর্তমানে তিনি প্রতি মাসে আয় করছেন লাখ টাকার বেশি। কখনো বিদেশি ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ বুঝে নিচ্ছেন, কখনোবা অনলাইনে দিচ্ছেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ওপর প্রশিক্ষণ। স্কুলের মতো ঘণ্টা হিসাবে চলে ক্লাস। এভাবে ব্যস্ততায় কাটছে শাকিল সরকারের প্রতিটি দিন।
শাকিল সরকারের বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায়। দুই ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড়। ছোটবেলা থেকে ফ্রিল্যান্সিং শেখার ইচ্ছা থাকলেও কোনো ভালো প্রতিষ্ঠান বা প্রশিক্ষক না পাওয়ায় শেখা হয়ে ওঠেনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর করোনা মহামারিতে পুরো বিশ্ব যখন নাজেহাল, তখন ‘লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’-এর মাধ্যমে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হয়ে ওঠেন তিনি। ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতে নতুন হওয়ায় প্রথম দিকে তেমন সাড়া পাননি শাকিল। ধৈর্য ধরে ছোট ছোট কাজ দক্ষতার সঙ্গে ক্লায়েন্টকে বুঝিয়ে দিয়েছেন। এরপর আর তাঁকে ফিরে তাকাতে হয়নি। দুই বছরের কঠোর পরিশ্রম শেষে এখন তিনি সফল।
এ কাজে অবাধ স্বাধীনতা আছে বলে তা উপভোগ করছেন শাকিল। ধরাবাঁধা অফিস টাইম নেই। সাধারণ চাকরি থেকে এখানে আরেকটি ভিন্নতা আছে, সেটি হলো কাজের জায়গা। ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ কোনো নির্দিষ্ট অফিসে বসে করতে হয় না। নিজের বাড়িকে অফিস বানিয়ে ফেলা যায়। কেউ যদি আন্তরিকতার সঙ্গে এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেন, তাহলে অনেক ভালো উপার্জন করা সম্ভব বলে জানান শাকিল।
এক বছরের পরিকল্পনা ছাড়া এখন যেকোনো ফ্রিল্যান্সিং কোর্স না করাই ভালো বলে জানিয়েছেন শাকিল। তিনি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, আরেকজনের সাফল্য দেখে লোভে পড়া যাবে না। ফ্রিল্যান্সিং জগতে আসতে হলে অনেক ধৈর্য প্রয়োজন। এটি কোনো জাদু নয় যে দুই বা তিন মাসে কোটিপতি হয়ে যাবেন। এখন প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং থেকে এক বছর টাকা না এলেও হতাশ হওয়া যাবে না। লেগে থাকলে অবশ্যই সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
ভবিষ্যতে শাকিল নিজের প্রতিষ্ঠান ‘এসএস ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি’কে আরও বড় করতে চান। সেই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বেকারদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি তাঁর অন্যতম উদ্দেশ্য।
শাকিলের পরামর্শ
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে