রুবায়েত হোসেন
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে সূর্যমুখীর হাসি। সূর্য যখন যেদিকে হেলছে, সূর্যমুখী ফুলও সেদিকে হেলে পড়ছে।
এ যেন হলুদের রাজ্য। চারদিকে হলুদ ফুলের মনমাতানো রূপ।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলের প্রধান ফটক দিয়ে ঢুকলেই দেখা মিলবে হলুদ সূর্যমুখী ফুলের। প্রস্ফুটিত সূর্যমুখীর সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে মৌমাছি-প্রজাপতি যেমন ছুটে আসছে, তেমনি বিমোহিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরাও।
হলের আশপাশের পতিত ও আগাছাপূর্ণ ঝোপ পরিষ্কার করে সেখানে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বছরজুড়ে যেন বিভিন্ন ফুল রোপণ করা যায় সেই উদ্যোগ নেন প্রভোস্ট প্রফেসর ড. সালমা বেগম। সেই উদ্যোগের অংশ হিসেবে এ বছর প্রথম সূর্যমুখী ফুলের চাষ করা হয়েছে।
বঙ্গমাতা হলের প্রভোস্ট সালমা বেগম বলেন, ‘সারা বছরই এখন নানা বর্ণের নানা রঙের ফুলে যাতে শোভিত থাকে বঙ্গমাতা হলের প্রাঙ্গণ, সে বিষয়ে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি। এবারই প্রথম সূর্যমুখীর বীজ রোপণ করা হয়। তাতে ভালো ফুল ফুটেছে। ভবিষ্যতে আরও বেশি জায়গাজুড়ে সূর্যমুখীসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের চারা রোপণ করা হবে।’
রুবায়েত হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে সূর্যমুখীর হাসি। সূর্য যখন যেদিকে হেলছে, সূর্যমুখী ফুলও সেদিকে হেলে পড়ছে।
এ যেন হলুদের রাজ্য। চারদিকে হলুদ ফুলের মনমাতানো রূপ।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলের প্রধান ফটক দিয়ে ঢুকলেই দেখা মিলবে হলুদ সূর্যমুখী ফুলের। প্রস্ফুটিত সূর্যমুখীর সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে মৌমাছি-প্রজাপতি যেমন ছুটে আসছে, তেমনি বিমোহিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরাও।
হলের আশপাশের পতিত ও আগাছাপূর্ণ ঝোপ পরিষ্কার করে সেখানে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বছরজুড়ে যেন বিভিন্ন ফুল রোপণ করা যায় সেই উদ্যোগ নেন প্রভোস্ট প্রফেসর ড. সালমা বেগম। সেই উদ্যোগের অংশ হিসেবে এ বছর প্রথম সূর্যমুখী ফুলের চাষ করা হয়েছে।
বঙ্গমাতা হলের প্রভোস্ট সালমা বেগম বলেন, ‘সারা বছরই এখন নানা বর্ণের নানা রঙের ফুলে যাতে শোভিত থাকে বঙ্গমাতা হলের প্রাঙ্গণ, সে বিষয়ে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি। এবারই প্রথম সূর্যমুখীর বীজ রোপণ করা হয়। তাতে ভালো ফুল ফুটেছে। ভবিষ্যতে আরও বেশি জায়গাজুড়ে সূর্যমুখীসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের চারা রোপণ করা হবে।’
রুবায়েত হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে