আজকের পত্রিকা ডেস্ক
টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে পদ্মা, যমুনা ও তিস্তাসহ বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়ে চলেছে। তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। নতুন করে পানি প্রবেশ করেছে শরীয়তপুর, সিরাজগঞ্জ, রংপুর, টাঙ্গাইল ও গাইবান্ধার নিচু এলাকায়। এতে নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি, জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ।
আজকের পত্রিকার শরীয়তপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, শরীয়তপুরের সুরেশ্বর পয়েন্টে পদ্মার পানি আরও ৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
তীরবর্তী জাজিরা, নড়িয়ার নিম্নাঞ্চলে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন অন্তত ৫ হাজার মানুষ। সুরেশ্বর, ঈশ্বরকাঠি, শেহের আলী মাদবর কান্দি, পাইকপাড়া, জিরো পয়েন্ট, বিলাসপুর, শফি গাজীর মোড়সহ অন্তত ২০টি গ্রামের নদীর তীরবর্তী এলাকায় কৃষিজমি ও কাঁচা সড়কে পানি প্রবেশ করেছে।
তলিয়ে যাওয়ায় ১ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন পদ্মা নদী রক্ষা বাঁধ প্রকল্পের ৩টি ব্লক কাস্টিং ইয়ার্ডের নির্মাণকাজ বন্ধ হয়ে গেছে। সরিয়ে নেওয়া হয়েছে কর্মরত ৩ শতাধিক শ্রমিককে। জোয়ারের সময় পানি ঢুকতে শুরু করেছে শরীয়তপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নিচু এলাকায়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুরেশ্বর পয়েন্টের গেজ রিডার শিল্পী জানান, পানি বৃদ্ধির গতিপ্রকৃতি দেখে ধারণা করা হচ্ছে, আগামী কয়েক দিন তা অব্যাহত থাকবে। চলতি মাসের ১৩ তারিখ পানি বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করে। এরপর আর বিপৎসীমা নামছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম আহসান হাবিব বলেন, ‘এখনো শরীয়তপুরের পরিস্থিতি বন্যায় রূপ নেয়নি। তবে জাজিরার বড়কান্দি এলাকায় ভাঙন রয়েছে। বালুভর্তি জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ফেলে ভাঙনরোধে চেষ্টা করা হচ্ছে।’
রাজবাড়ীতে পদ্মার পানি কমতে শুরু করলেও চরাঞ্চলের পানিবন্দীদের দুর্ভোগ কমেনি। রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, এখনো বাড়ির চারপাশে রয়েছে পানি। তলিয়ে আছে সবজিখেত। সংকট রয়েছে বিশুদ্ধ পানি, খাবার ও গো-খাদ্যের। সদর উপজেলার মোস্তফা মোল্লা জানান, ‘নিজেরা দুই বেলা খেতে পারলেও গরু-ছাগলের খাবার দিতে পারছি না। পানিতে মাঠের ঘাস তলিয়ে গেছে।’ জেলা প্রশাসনের তথ্যানুযায়ী এই জেলায় সাড়ে সাত হাজার পরিবার পানিবন্দী রয়েছে।
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে খবর পাঠিয়েছেন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের শহর রক্ষা বাঁধ পয়েন্টের গেজ মিটার (পানি পরিমাপক) থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে অভ্যন্তরীণ নদ-নদী ও চলনবিলের পানিও বেড়েছে। ভাঙনে
শঙ্কায় অসহায় নদীপারের মানুষ। বিপাকে পড়েছেন নিচু এলাকার বাসিন্দা ও গো-খামারিরা।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপসহকারী-সহকারী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, বন্যা পূর্বাভাস সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, যমুনা নদীর পানি আরও বাড়তে পারে। তবে এখন পর্যন্ত বন্যার তেমন কোনো খারাপ পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে রংপুরের কাউনিয়ায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার একেবারে কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে সহস্রাধিক পরিবার। তলিয়ে গেছে ফসলি জমি। গতকাল রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবিব সরকার জানান, বিকেল ৩টায় পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বালাপাড়া ইউনিয়নের ঢুষমারা, নিজপাড়া, হরিশ্বর, গদাই, পাঞ্জরভাঙ্গা, আরাজি হরিশ্বর, তালুক সাহাবাজ, গোপিডাঙ্গা; টেপামধুপুর ইউনিয়নের গনাই, হয়বৎখা, হরিচরণশর্মা, বিশ্বনাথ গ্রামের বেশির ভাগ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে অন্তত ২০০ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানিয়েছেন, টাঙ্গাইলে যমুনা, ধলেশ্বরী, ঝিনাই, বংশাইসহ অন্যান্য শাখা নদীর পানি বাড়ছেই। ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। টাঙ্গাইল সদর, কালিহাতী, ভূঞাপুর, মির্জাপুর, বাসাইল ও নাগরপুর উপজেলার নদীর তীরবর্তী ইউনিয়নের নতুন নতুন গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। গাইবান্ধা প্রতিনিধি জানান, গতকাল বিকেল ৩টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ১৫ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে গাইবান্ধার ফুলছড়ি পয়েন্টে বিপৎসীমার ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে নদীর তীরবর্তী এলাকায় বন্যার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। উড়িয়া ইউনিয়নের গুনভরি থেকে রতনপুর এবং মশামারী থেকে ভুষিরভিটা যাওয়ার রাস্তাসহ বেশ কয়েকটি রাস্তা তলিয়ে যাওয়ায় ওই এলাকার লোকজনের দুর্ভোগ বেড়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে বলে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে।
টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে পদ্মা, যমুনা ও তিস্তাসহ বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়ে চলেছে। তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। নতুন করে পানি প্রবেশ করেছে শরীয়তপুর, সিরাজগঞ্জ, রংপুর, টাঙ্গাইল ও গাইবান্ধার নিচু এলাকায়। এতে নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি, জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ।
আজকের পত্রিকার শরীয়তপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, শরীয়তপুরের সুরেশ্বর পয়েন্টে পদ্মার পানি আরও ৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
তীরবর্তী জাজিরা, নড়িয়ার নিম্নাঞ্চলে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন অন্তত ৫ হাজার মানুষ। সুরেশ্বর, ঈশ্বরকাঠি, শেহের আলী মাদবর কান্দি, পাইকপাড়া, জিরো পয়েন্ট, বিলাসপুর, শফি গাজীর মোড়সহ অন্তত ২০টি গ্রামের নদীর তীরবর্তী এলাকায় কৃষিজমি ও কাঁচা সড়কে পানি প্রবেশ করেছে।
তলিয়ে যাওয়ায় ১ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন পদ্মা নদী রক্ষা বাঁধ প্রকল্পের ৩টি ব্লক কাস্টিং ইয়ার্ডের নির্মাণকাজ বন্ধ হয়ে গেছে। সরিয়ে নেওয়া হয়েছে কর্মরত ৩ শতাধিক শ্রমিককে। জোয়ারের সময় পানি ঢুকতে শুরু করেছে শরীয়তপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নিচু এলাকায়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুরেশ্বর পয়েন্টের গেজ রিডার শিল্পী জানান, পানি বৃদ্ধির গতিপ্রকৃতি দেখে ধারণা করা হচ্ছে, আগামী কয়েক দিন তা অব্যাহত থাকবে। চলতি মাসের ১৩ তারিখ পানি বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করে। এরপর আর বিপৎসীমা নামছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম আহসান হাবিব বলেন, ‘এখনো শরীয়তপুরের পরিস্থিতি বন্যায় রূপ নেয়নি। তবে জাজিরার বড়কান্দি এলাকায় ভাঙন রয়েছে। বালুভর্তি জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ফেলে ভাঙনরোধে চেষ্টা করা হচ্ছে।’
রাজবাড়ীতে পদ্মার পানি কমতে শুরু করলেও চরাঞ্চলের পানিবন্দীদের দুর্ভোগ কমেনি। রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, এখনো বাড়ির চারপাশে রয়েছে পানি। তলিয়ে আছে সবজিখেত। সংকট রয়েছে বিশুদ্ধ পানি, খাবার ও গো-খাদ্যের। সদর উপজেলার মোস্তফা মোল্লা জানান, ‘নিজেরা দুই বেলা খেতে পারলেও গরু-ছাগলের খাবার দিতে পারছি না। পানিতে মাঠের ঘাস তলিয়ে গেছে।’ জেলা প্রশাসনের তথ্যানুযায়ী এই জেলায় সাড়ে সাত হাজার পরিবার পানিবন্দী রয়েছে।
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে খবর পাঠিয়েছেন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের শহর রক্ষা বাঁধ পয়েন্টের গেজ মিটার (পানি পরিমাপক) থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে অভ্যন্তরীণ নদ-নদী ও চলনবিলের পানিও বেড়েছে। ভাঙনে
শঙ্কায় অসহায় নদীপারের মানুষ। বিপাকে পড়েছেন নিচু এলাকার বাসিন্দা ও গো-খামারিরা।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপসহকারী-সহকারী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, বন্যা পূর্বাভাস সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, যমুনা নদীর পানি আরও বাড়তে পারে। তবে এখন পর্যন্ত বন্যার তেমন কোনো খারাপ পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে রংপুরের কাউনিয়ায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার একেবারে কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে সহস্রাধিক পরিবার। তলিয়ে গেছে ফসলি জমি। গতকাল রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবিব সরকার জানান, বিকেল ৩টায় পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বালাপাড়া ইউনিয়নের ঢুষমারা, নিজপাড়া, হরিশ্বর, গদাই, পাঞ্জরভাঙ্গা, আরাজি হরিশ্বর, তালুক সাহাবাজ, গোপিডাঙ্গা; টেপামধুপুর ইউনিয়নের গনাই, হয়বৎখা, হরিচরণশর্মা, বিশ্বনাথ গ্রামের বেশির ভাগ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে অন্তত ২০০ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানিয়েছেন, টাঙ্গাইলে যমুনা, ধলেশ্বরী, ঝিনাই, বংশাইসহ অন্যান্য শাখা নদীর পানি বাড়ছেই। ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। টাঙ্গাইল সদর, কালিহাতী, ভূঞাপুর, মির্জাপুর, বাসাইল ও নাগরপুর উপজেলার নদীর তীরবর্তী ইউনিয়নের নতুন নতুন গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। গাইবান্ধা প্রতিনিধি জানান, গতকাল বিকেল ৩টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ১৫ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে গাইবান্ধার ফুলছড়ি পয়েন্টে বিপৎসীমার ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে নদীর তীরবর্তী এলাকায় বন্যার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। উড়িয়া ইউনিয়নের গুনভরি থেকে রতনপুর এবং মশামারী থেকে ভুষিরভিটা যাওয়ার রাস্তাসহ বেশ কয়েকটি রাস্তা তলিয়ে যাওয়ায় ওই এলাকার লোকজনের দুর্ভোগ বেড়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে বলে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে।
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের অযাচিত উদ্বেগ প্রকাশ অব্যাহত রয়েছে। অথচ ভারতের নিজ ভূখণ্ডে সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে ঘটে চলা অসংখ্য নির্মম ঘটনা নিয়ে তাদের কোনো লজ্জা বা অনুশোচনা দেখা যায় না। ভারতের এই দ্বিচারিতা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং আপত্তিকর।
১ ঘণ্টা আগেচলমান শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে মালিক, শ্রমিক, ট্রেড ইউনিয়নসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের কাছে সহযোগিতার জন্য বিনীত আহ্বান জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে হয় সবাই দিন দিন অসহিষ্ণু হয়ে উঠছি। মালিকপক্ষ ন্যায্য বেতন–ভাতাদি পরিশোধে সব ক্ষেত্রে শ্রমিকদের হিউমিলিয়েট করে
১ ঘণ্টা আগেপলিথিন শপিং ব্যাগের নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে সরকার বদ্ধপরিকর। এ জাতীয় ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে সবাইকে সরকারের নির্দেশনা মানতে হবে, অন্যথায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। মনিটরিং অভিযানে পরিবেশ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদপ্তর, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মনে করছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের তুলনায় বেশি নিরাপত্তা দিচ্ছে। যদিও জরিপের ফলাফলে মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়ে ধারণায় কিছু পার্থক্য দেখা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে