নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে সব সময় সুষ্ঠু ও আস্থাভাজন নির্বাচন সম্ভব হয়ে ওঠে না। এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর ভারসাম্য প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সিইসি এসব কথা বলেন।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘রাজনৈতিক দল যদি সেই ভারসাম্য তৈরি না করে, তাহলে পুলিশ-মিলিটারি দিয়ে সব সময় নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্যভাবে আস্থাভাজনভাবে উঠিয়ে আনা সম্ভব হবে না।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ অপরিহার্য জানিয়ে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি মোটাদাগে মতৈক্য না থাকে, নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে নির্বাচন কমিশন একটা সুন্দর নির্বাচন তুলে দিতে পারবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা লাগবে। তাদের মধ্যে একটা সমঝোতা লাগবে। নির্বাচন আয়োজনে একটা অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে দিতে হবে। তাহলে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নির্বাচনটা গ্রহণযোগ্য হবে।’
সিইসি বলেন, ‘সরকারের একটা ভিন্ন সত্তা আছে। তার যে মিনিষ্ট্রিগুলো আছে, ডিপার্টমেন্টগুলো আছে, যাদের আমাদের সহায়তা করত হবে। তাদের তরফ থেকে আন্তরিক ও সদিচ্ছাভিত্তিক সহায়তা না থাকে, তাহলে নির্বাচনটাকে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় সফল করা সম্ভব হবে না। তাদের সহযোগিতা থাকলে নির্বাচনটা আরও অধিক সুন্দর ও সফল হবে।’
এ ছাড়া গাইবান্ধা-৫ আসনে উপনির্বাচনের তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
আরপিও সংশোধনে আইন মন্ত্রণালয়ের সাড়া না পাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরলে সিইসি বলেন, ‘এখনো আসেনি এটা ঠিক। তবে আসবে না এটা না। আমরা একটু অপেক্ষা করি। আমার বিশ্বাস সরকার সেটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবে। আমরা মনে করি যৌক্তিকভাবেই কিছু প্রস্তাব পাঠিয়েছি। সেটি সরকার অগ্রাহ্য করবে বিষয়টা এমন না। আমরা আরও কিছুদিন দেখি।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে সব সময় সুষ্ঠু ও আস্থাভাজন নির্বাচন সম্ভব হয়ে ওঠে না। এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর ভারসাম্য প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সিইসি এসব কথা বলেন।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘রাজনৈতিক দল যদি সেই ভারসাম্য তৈরি না করে, তাহলে পুলিশ-মিলিটারি দিয়ে সব সময় নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্যভাবে আস্থাভাজনভাবে উঠিয়ে আনা সম্ভব হবে না।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ অপরিহার্য জানিয়ে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি মোটাদাগে মতৈক্য না থাকে, নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে নির্বাচন কমিশন একটা সুন্দর নির্বাচন তুলে দিতে পারবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা লাগবে। তাদের মধ্যে একটা সমঝোতা লাগবে। নির্বাচন আয়োজনে একটা অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে দিতে হবে। তাহলে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নির্বাচনটা গ্রহণযোগ্য হবে।’
সিইসি বলেন, ‘সরকারের একটা ভিন্ন সত্তা আছে। তার যে মিনিষ্ট্রিগুলো আছে, ডিপার্টমেন্টগুলো আছে, যাদের আমাদের সহায়তা করত হবে। তাদের তরফ থেকে আন্তরিক ও সদিচ্ছাভিত্তিক সহায়তা না থাকে, তাহলে নির্বাচনটাকে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় সফল করা সম্ভব হবে না। তাদের সহযোগিতা থাকলে নির্বাচনটা আরও অধিক সুন্দর ও সফল হবে।’
এ ছাড়া গাইবান্ধা-৫ আসনে উপনির্বাচনের তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
আরপিও সংশোধনে আইন মন্ত্রণালয়ের সাড়া না পাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরলে সিইসি বলেন, ‘এখনো আসেনি এটা ঠিক। তবে আসবে না এটা না। আমরা একটু অপেক্ষা করি। আমার বিশ্বাস সরকার সেটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবে। আমরা মনে করি যৌক্তিকভাবেই কিছু প্রস্তাব পাঠিয়েছি। সেটি সরকার অগ্রাহ্য করবে বিষয়টা এমন না। আমরা আরও কিছুদিন দেখি।’
সংরক্ষিত নারী আসন বাড়ানোর পাশি সরাসরি নির্বাচন চেয়েছেন নারী নেত্রীরা। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে টেলিভিশনের সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে এমনটাই উঠে এসেছে। বৈঠক শেষে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সহসভাপতি রেখা চৌধুরী বলেন, আমরা সংরক্ষিত নারী আসন বাড়িয়ে ১৫০টি করার কথা বলেছি।
২ ঘণ্টা আগেআগে সংস্কার করে পরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন চায় নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিটি। সংস্কার কমিটির ভাবনায় রয়েছে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে পার্লামেন্টারি সিস্টেম চালু করা। সংস্কার কমিটি জানিয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের সুপারিশ এসেছে। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের
২ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৮৬ জন। আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৪৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে...
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলো রয়েছে সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে ভারত বাধ্য। পানি না দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে ভারতকে রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে চাপ দিতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে