সাজ্জাদ মাহমুদ খান, ঢাকা
বাবার পথ ধরে তিনি পুলিশে যোগ দিয়েছিলেন। লক্ষ্মীপুরে একসঙ্গে কাজ করতে করতে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। সেখান থেকে স্ত্রী বদলি হয়ে যান বরিশালে। চাকরির পাশাপাশি স্ত্রী দুই সন্তানকে সামলাচ্ছেন। ফরিদপুরের বাড়িতে বাবা গুরুতর অসুস্থ। স্বামী-স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা রেঞ্জে বদলির চেষ্টা করছেন। দূরে থাকায় স্বজনদের সঙ্গে তাঁদের দেখা হয় না। কারণ, পুলিশের চাকরিতে ছুটি কাটানোর সুযোগ কম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই পুলিশ সদস্য আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এভাবেই নিজের হতাশার কথা বলেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিবার থেকে দূরে থাকা, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দুর্ব্যবহার, অতিরিক্ত ডিউটি, ছুটি কিংবা পদোন্নতি না পাওয়ায় হতাশায় ভুগছে পুলিশের একাংশ। এই সংখ্যা নিম্নস্তরে বেশি। কিন্তু হতাশা প্রকাশের সুযোগও কম। অনেক সময় আত্মহত্যার মাধ্যমে তাঁদের এই হতাশা প্রকাশ্যে আসে। গত তিন মাসে নিজের আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিতে চার পুলিশ সদস্য আত্মহত্যা করেছেন।
এঁদের সবার বয়স ২২-৩৪ বছরের মধ্যে। গত ২১ জুলাই ঈদুল আজহার সকালে মেহেরপুরে পুলিশ সদস্য সাইফুল ইসলাম (৩২), ১৫ জুলাই রাঙামাটিতে কাইয়ুম সরকার (৩৪), গত ৬ আগস্ট রাজধানীর রমনায় মেহেদি হাসান (২২) ও ১৩ সেপ্টেম্বর কুর্মিটোলায় র্যাব সদর দপ্তরে শুভ মল্ল (২৬) নিজের অস্ত্রের গুলিতে আত্মহত্যা করেন।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক তৌহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশে মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা নেই।
পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে ক্ষোভ আছে। তিনি তাঁর একটি গবেষণার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, পুলিশ সদস্যরা ছুটি ভোগ করতে পারেন কম। নিচের পদের সদস্যরা পেশাগত দক্ষতা দেখাতে না পারলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনেক সময় দুর্ব্যবহার করেন। অপমান-অপদস্থ করেন, যা তাঁদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি করে।
চাকরিতে পুলিশ কনস্টেবলের সমস্যা নিয়ে ২০২০ সালের জুলাইয়ে সদর দপ্তরের এক জরিপে দেখা গেছে, ২৩ দশমিক ০৮ শতাংশ পুলিশ কনস্টেবল সময়মতো ছুটি না পাওয়াকে তাঁদের চাকরিতে বড় সমস্যা মনে করেন। উপপরিদর্শকদের (এসআই) ক্ষেত্রে এই হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ। ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ পুলিশ কনস্টেবল বলেন, তাঁরা পরিবারকে সময় দিতে পারছেন না। থানায় রাজনৈতিক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খারাপ ব্যবহারকে সমস্যা বলেছেন ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ। আরআইকে ঘুষ না দিলে ছুটি হয় না বলে অভিযোগ করেছেন ২৪ দশমিক ৩২ শতাংশ। শতভাগ পুলিশই মনে করেন, তাঁদের প্রতি ডিউটি শিফট আট ঘণ্টা হওয়া উচিত।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মুনতাসীর মারুফ বলেন, আগে থেকে সঠিক পদক্ষেপ নিলে আত্মহত্যার প্রবণতা কাটানো সম্ভব। পুলিশবাহিনীকে নিয়মিত কাউন্সেলিং ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানসিকভাবে দক্ষ ও ইতিবাচক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ সুপার বলেন, কিছু ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আচরণে পুলিশ সদস্যদের মনে হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি হয়। ঊর্ধ্বতনেরা মাঠে না থেকে অধীনস্থদের মাঠে রেখে কিংবা নিজে ছুটিতে গেলে পুলিশবাহিনীর মানসিক হতাশা বাড়বেই।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে একটা সময় পুলিশের নিচের পদগুলোয় মানুষ চাকরির আগ্রহ হারাবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দ্রুত উদ্যোগ নিতে হবে।
পুলিশের বছরে ২০ দিন ক্যাজুয়াল লিভ (সাধারণ ছুটি) ও ৩৫ দিন আর্ন লিভ (অর্জিত ছুটি) রয়েছে। ‘রেস্ট অ্যান্ড রিক্রিয়েশন লিভ’ নামে তিন বছর পরপর রয়েছে ১৫ দিনের ছুটি। কিন্তু বেশির ভাগই এসব ছুটি ভোগ করতে পারেন না।
পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, থানার দরজা কখনো বন্ধ হয় না। তাঁদের লম্বা সময় ডিউটি করতে হয়। অধিকাংশ পুলিশই বাড়ি থেকে অনেক দূরে চাকরি করেন। কয়েক মাস পরপর হয়তো ৩/৪ দিন ছুটি পান। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, সন্তানদের ছোট ছোট আবদার মেটানোর সুযোগ পান না। এতে তাঁদের মধ্যে হতাশা কাজ করে।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, পেশাগত ও ব্যক্তিগত নানামুখী চাপ সহ্য করতে না পেরে কেউ কেউ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। আবার কেউ চাকরিও ছেড়ে দেন।
থানায় ডিউটি অফিসার হলে টানা ১২ ঘণ্টা ডিউটি করতে হয়। অন্য কাজের পাশাপাশি শতাধিক ফোনকল ধরতে হয়। ডিএমপির রমনা বিভাগের এক এসআই বলেন, শেষদিকে এসে মাথাব্যথা করে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। থানায় সেবা নিতে আসা মানুষ ও স্বজনদের সঙ্গে আচরণে এর প্রভাব পড়ে।
আবার থানার গাড়িচালকেরা টানা ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করেন। ঘুম আর খাওয়া সময়মতো হয় না। বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হন। অধিকাংশ চালকেরই উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে। হতাশায় কেউ কেউ আত্মহত্যা করেন।
পুলিশে সোয়া দুই লাখ সদস্য। কিন্তু তাঁদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। নেই কোনো মনোচিকিৎসক। রাজারবাগের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে মানসিক স্বাস্থ্য ইউনিট হওয়ার কথা ছিল। সেটিরও কোনো অগ্রগতি নেই।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, পুলিশ সদস্যদের পেশাগত কাউন্সেলিং দরকার। পুলিশের প্রতিটি ইউনিটে পুলিশ হাসপাতালের পাশাপাশি কাউন্সেলিং সাইকোলজি ইউনিট থাকতে হবে।
বাবার পথ ধরে তিনি পুলিশে যোগ দিয়েছিলেন। লক্ষ্মীপুরে একসঙ্গে কাজ করতে করতে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। সেখান থেকে স্ত্রী বদলি হয়ে যান বরিশালে। চাকরির পাশাপাশি স্ত্রী দুই সন্তানকে সামলাচ্ছেন। ফরিদপুরের বাড়িতে বাবা গুরুতর অসুস্থ। স্বামী-স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা রেঞ্জে বদলির চেষ্টা করছেন। দূরে থাকায় স্বজনদের সঙ্গে তাঁদের দেখা হয় না। কারণ, পুলিশের চাকরিতে ছুটি কাটানোর সুযোগ কম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই পুলিশ সদস্য আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এভাবেই নিজের হতাশার কথা বলেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিবার থেকে দূরে থাকা, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দুর্ব্যবহার, অতিরিক্ত ডিউটি, ছুটি কিংবা পদোন্নতি না পাওয়ায় হতাশায় ভুগছে পুলিশের একাংশ। এই সংখ্যা নিম্নস্তরে বেশি। কিন্তু হতাশা প্রকাশের সুযোগও কম। অনেক সময় আত্মহত্যার মাধ্যমে তাঁদের এই হতাশা প্রকাশ্যে আসে। গত তিন মাসে নিজের আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিতে চার পুলিশ সদস্য আত্মহত্যা করেছেন।
এঁদের সবার বয়স ২২-৩৪ বছরের মধ্যে। গত ২১ জুলাই ঈদুল আজহার সকালে মেহেরপুরে পুলিশ সদস্য সাইফুল ইসলাম (৩২), ১৫ জুলাই রাঙামাটিতে কাইয়ুম সরকার (৩৪), গত ৬ আগস্ট রাজধানীর রমনায় মেহেদি হাসান (২২) ও ১৩ সেপ্টেম্বর কুর্মিটোলায় র্যাব সদর দপ্তরে শুভ মল্ল (২৬) নিজের অস্ত্রের গুলিতে আত্মহত্যা করেন।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক তৌহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশে মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা নেই।
পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে ক্ষোভ আছে। তিনি তাঁর একটি গবেষণার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, পুলিশ সদস্যরা ছুটি ভোগ করতে পারেন কম। নিচের পদের সদস্যরা পেশাগত দক্ষতা দেখাতে না পারলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনেক সময় দুর্ব্যবহার করেন। অপমান-অপদস্থ করেন, যা তাঁদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি করে।
চাকরিতে পুলিশ কনস্টেবলের সমস্যা নিয়ে ২০২০ সালের জুলাইয়ে সদর দপ্তরের এক জরিপে দেখা গেছে, ২৩ দশমিক ০৮ শতাংশ পুলিশ কনস্টেবল সময়মতো ছুটি না পাওয়াকে তাঁদের চাকরিতে বড় সমস্যা মনে করেন। উপপরিদর্শকদের (এসআই) ক্ষেত্রে এই হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ। ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ পুলিশ কনস্টেবল বলেন, তাঁরা পরিবারকে সময় দিতে পারছেন না। থানায় রাজনৈতিক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খারাপ ব্যবহারকে সমস্যা বলেছেন ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ। আরআইকে ঘুষ না দিলে ছুটি হয় না বলে অভিযোগ করেছেন ২৪ দশমিক ৩২ শতাংশ। শতভাগ পুলিশই মনে করেন, তাঁদের প্রতি ডিউটি শিফট আট ঘণ্টা হওয়া উচিত।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মুনতাসীর মারুফ বলেন, আগে থেকে সঠিক পদক্ষেপ নিলে আত্মহত্যার প্রবণতা কাটানো সম্ভব। পুলিশবাহিনীকে নিয়মিত কাউন্সেলিং ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানসিকভাবে দক্ষ ও ইতিবাচক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ সুপার বলেন, কিছু ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আচরণে পুলিশ সদস্যদের মনে হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি হয়। ঊর্ধ্বতনেরা মাঠে না থেকে অধীনস্থদের মাঠে রেখে কিংবা নিজে ছুটিতে গেলে পুলিশবাহিনীর মানসিক হতাশা বাড়বেই।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে একটা সময় পুলিশের নিচের পদগুলোয় মানুষ চাকরির আগ্রহ হারাবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দ্রুত উদ্যোগ নিতে হবে।
পুলিশের বছরে ২০ দিন ক্যাজুয়াল লিভ (সাধারণ ছুটি) ও ৩৫ দিন আর্ন লিভ (অর্জিত ছুটি) রয়েছে। ‘রেস্ট অ্যান্ড রিক্রিয়েশন লিভ’ নামে তিন বছর পরপর রয়েছে ১৫ দিনের ছুটি। কিন্তু বেশির ভাগই এসব ছুটি ভোগ করতে পারেন না।
পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, থানার দরজা কখনো বন্ধ হয় না। তাঁদের লম্বা সময় ডিউটি করতে হয়। অধিকাংশ পুলিশই বাড়ি থেকে অনেক দূরে চাকরি করেন। কয়েক মাস পরপর হয়তো ৩/৪ দিন ছুটি পান। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, সন্তানদের ছোট ছোট আবদার মেটানোর সুযোগ পান না। এতে তাঁদের মধ্যে হতাশা কাজ করে।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, পেশাগত ও ব্যক্তিগত নানামুখী চাপ সহ্য করতে না পেরে কেউ কেউ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। আবার কেউ চাকরিও ছেড়ে দেন।
থানায় ডিউটি অফিসার হলে টানা ১২ ঘণ্টা ডিউটি করতে হয়। অন্য কাজের পাশাপাশি শতাধিক ফোনকল ধরতে হয়। ডিএমপির রমনা বিভাগের এক এসআই বলেন, শেষদিকে এসে মাথাব্যথা করে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। থানায় সেবা নিতে আসা মানুষ ও স্বজনদের সঙ্গে আচরণে এর প্রভাব পড়ে।
আবার থানার গাড়িচালকেরা টানা ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করেন। ঘুম আর খাওয়া সময়মতো হয় না। বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হন। অধিকাংশ চালকেরই উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে। হতাশায় কেউ কেউ আত্মহত্যা করেন।
পুলিশে সোয়া দুই লাখ সদস্য। কিন্তু তাঁদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। নেই কোনো মনোচিকিৎসক। রাজারবাগের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে মানসিক স্বাস্থ্য ইউনিট হওয়ার কথা ছিল। সেটিরও কোনো অগ্রগতি নেই।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, পুলিশ সদস্যদের পেশাগত কাউন্সেলিং দরকার। পুলিশের প্রতিটি ইউনিটে পুলিশ হাসপাতালের পাশাপাশি কাউন্সেলিং সাইকোলজি ইউনিট থাকতে হবে।
সংরক্ষিত নারী আসন বাড়ানোর পাশি সরাসরি নির্বাচন চেয়েছেন নারী নেত্রীরা। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে টেলিভিশনের সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে এমনটাই উঠে এসেছে। বৈঠক শেষে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সহসভাপতি রেখা চৌধুরী বলেন, আমরা সংরক্ষিত নারী আসন বাড়িয়ে ১৫০টি করার কথা বলেছি।
১ ঘণ্টা আগেআগে সংস্কার করে পরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন চায় নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিটি। সংস্কার কমিটির ভাবনায় রয়েছে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে পার্লামেন্টারি সিস্টেম চালু করা। সংস্কার কমিটি জানিয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের সুপারিশ এসেছে। শনিবার আগারগাঁওয়ের
১ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৮৬ জন। আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৪৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে...
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলো রয়েছে সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে ভারত বাধ্য। পানি না দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে ভারতকে রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে চাপ দিতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে