ড. দিলারা চৌধুরী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী
দেশের প্রধান দুই দলের (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) নেতৃত্বাধীন দুটি জোট রয়েছে। ওই দুই জোটের দিকে দৃষ্টি দিলেই দেশের রাজনৈতিক জোটের সংস্কৃতি পরিষ্কার হয়ে যায়। এসব জোটের আসলে কোনো শক্তি নেই।
সেখানে দু-একটি দল ছাড়া বাকিদের নাম-ডাক তেমন নেই। দলগুলোর নামও খুব একটা জানে না লোকজন। এমনকি জোটবদ্ধ দলগুলোর নেতারাও হয়তো একবারে সব দলের নাম বলতে পারবেন না। এমন দলের কতটাই-বা ভোট আছে? তারা কয়টা ভোট পায়?
যেখানে প্রকৃত অর্থে রাজনীতি ও গণতন্ত্রের চর্চা হয়, জনগণের কথা বলার সরকার হয়; সেখানে জোট হয় আদর্শ এবং কিছু কর্মসূচির ওপর। কিছু বিষয়ে জোটের শরিকেরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে। এভাবেই তারা জোট বাঁধে। আমাদের দেশে জোট বাঁধার সংস্কৃতিটা অন্য রকম। এখানে দেখা যায়, যে দলগুলোর ভোট তেমন নেই কিংবা ওয়ান ম্যান পার্টির মতো দলগুলো জোট বাঁধে। বড় দলের নামডাক আছে, সেই বিবেচনায় তারা তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়।
এখানে জোট বাঁধার প্রধান চাওয়া থাকে নিজেদের আখের গোছানো। নির্বাচনে কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে জোটবদ্ধ হয় দলগুলো। পরস্পরকে বোঝানো হয় এভাবে যে, আমার যে কয়টা ভোট আছে, আপনার কাজে লাগবে। উদ্দেশ্যটা হলো ক্ষমতায় যাওয়া এবং তারপর ভাগ-বাঁটোয়ারা করা। কেউ একজন সংসদ সদস্য বা মন্ত্রী হতে পারলেই হলো। দেশ-জনগণের কী হলো, সে নিয়ে চিন্তা নেই তাদের।
কিছু দল আছে, তারা শুধু নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থে জোট বাঁধে। রাজনীতি বা জনমতের উন্নতির জন্য যে জোট বাঁধার কথা, তা আমাদের জোট রাজনীতির ক্ষেত্রে নেই বললেই চলে। জনগণ নিয়ে কোনো দল কাজ করে না। বড় দলগুলোও করে না। কীভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে, সেই চিন্তায় তারা বিভোর থাকে। ক্ষমতায় গেলে কীভাবে লুটপাট করা যায়, সেই নিয়ে ব্যস্ত থাকে। আমাদের দেশে জনগণের জন্য কোনো দল কাজ করে না। সব নিজেদের আখের গোছায়। যে আওয়ামী লীগকে পছন্দ করে না, সে বিএনপির সঙ্গে যায়। আবার যে বিএনপিকে পছন্দ করে না, সে যায় আওয়ামী লীগের সঙ্গে।
দেশের প্রধান দুই দলের (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) নেতৃত্বাধীন দুটি জোট রয়েছে। ওই দুই জোটের দিকে দৃষ্টি দিলেই দেশের রাজনৈতিক জোটের সংস্কৃতি পরিষ্কার হয়ে যায়। এসব জোটের আসলে কোনো শক্তি নেই।
সেখানে দু-একটি দল ছাড়া বাকিদের নাম-ডাক তেমন নেই। দলগুলোর নামও খুব একটা জানে না লোকজন। এমনকি জোটবদ্ধ দলগুলোর নেতারাও হয়তো একবারে সব দলের নাম বলতে পারবেন না। এমন দলের কতটাই-বা ভোট আছে? তারা কয়টা ভোট পায়?
যেখানে প্রকৃত অর্থে রাজনীতি ও গণতন্ত্রের চর্চা হয়, জনগণের কথা বলার সরকার হয়; সেখানে জোট হয় আদর্শ এবং কিছু কর্মসূচির ওপর। কিছু বিষয়ে জোটের শরিকেরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে। এভাবেই তারা জোট বাঁধে। আমাদের দেশে জোট বাঁধার সংস্কৃতিটা অন্য রকম। এখানে দেখা যায়, যে দলগুলোর ভোট তেমন নেই কিংবা ওয়ান ম্যান পার্টির মতো দলগুলো জোট বাঁধে। বড় দলের নামডাক আছে, সেই বিবেচনায় তারা তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়।
এখানে জোট বাঁধার প্রধান চাওয়া থাকে নিজেদের আখের গোছানো। নির্বাচনে কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে জোটবদ্ধ হয় দলগুলো। পরস্পরকে বোঝানো হয় এভাবে যে, আমার যে কয়টা ভোট আছে, আপনার কাজে লাগবে। উদ্দেশ্যটা হলো ক্ষমতায় যাওয়া এবং তারপর ভাগ-বাঁটোয়ারা করা। কেউ একজন সংসদ সদস্য বা মন্ত্রী হতে পারলেই হলো। দেশ-জনগণের কী হলো, সে নিয়ে চিন্তা নেই তাদের।
কিছু দল আছে, তারা শুধু নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থে জোট বাঁধে। রাজনীতি বা জনমতের উন্নতির জন্য যে জোট বাঁধার কথা, তা আমাদের জোট রাজনীতির ক্ষেত্রে নেই বললেই চলে। জনগণ নিয়ে কোনো দল কাজ করে না। বড় দলগুলোও করে না। কীভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে, সেই চিন্তায় তারা বিভোর থাকে। ক্ষমতায় গেলে কীভাবে লুটপাট করা যায়, সেই নিয়ে ব্যস্ত থাকে। আমাদের দেশে জনগণের জন্য কোনো দল কাজ করে না। সব নিজেদের আখের গোছায়। যে আওয়ামী লীগকে পছন্দ করে না, সে বিএনপির সঙ্গে যায়। আবার যে বিএনপিকে পছন্দ করে না, সে যায় আওয়ামী লীগের সঙ্গে।
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলো রয়েছে সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে ভারত বাধ্য। পানি না দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে ভারতকে রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে চাপ দিতে হবে।
৪ মিনিট আগেমিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে বিভক্তি, কার্যকর নেতৃত্বের অভাব ও রাখাইনে নিবর্তনমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না ওঠা তাঁদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। এমনটাই মনে করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আবদুল হাফিজ।
২ ঘণ্টা আগেসরকারি পর্যায়ে সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বরাদ্দ করা বাজেটের খুব কমই পায় দরিদ্ররা। বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারী, বয়স্ক ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী, চা শ্রমিক, হিজড়া, বেদে ও ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর মানুষ যে নগদ অর্থ পায়, তার পরিমাণ খুবই সামান্য। দেখা গেছে, সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বাজেটের অর্ধেক বা তারও বেশি সুব
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মানুষের মতামত জানতে ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার তত্ত্বাবধানে একটি জনমত জরিপ পরিচালিত হয়েছে। টেলিফোনে এই জরিপে অংশ নিয়েছেন দেশের আটটি বিভাগের ১ হাজার মানুষ।
৩ ঘণ্টা আগে