নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা যাতে কোনো সুযোগ নিতে না পারে, সে জন্য আগামী দু’এক দিনের মধ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সহনীয় করার পন্থা ঠিক করতে আজ রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সভাপতিত্বে আন্তমন্ত্রণালয় সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
সভা শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সাংবাদিকদের বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সুযোগ নিয়ে কোনো অসাধুতা যেন প্রশ্রয় না পায়। এ জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়োজিত করতে। আমরা দু’এক দিনের মধ্যে টাস্কফোর্স গঠন করব, যাতে কেউ সুযোগটা না নিতে পারে। বিভিন্ন জিনিসের সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, কেউ তার চেয়ে বেশি নিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়ে যাওয়ায় কিছু ব্যবসায়ী সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। ফলে সবার সঙ্গে আলাপ করেই দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। আমরা কোথাও মজুতদারি করতে দেব না, কোনো সুযোগ নিতে দেব না। সিদ্ধান্ত হয়েছে, যেখানে এই অবৈধ মজুতের চেষ্টা করবে সেখানে আমরা হস্তক্ষেপ করব।’
টিপু মুনশি, ‘সংকট মোকাবিলায় টিসিবির মাধ্যমে এক কোটি মানুষকে ছয়টি পণ্য দেওয়ার চেষ্টা করছি। এর কমপক্ষে চারটি পণ্য গ্রামাঞ্চলেও পাঠাব, সেটার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ঢাকা শহরে ১৫ লাখ লোককে কীভাবে দেওয়া যায়, সেটার যাতে অপব্যবহার না হয় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
লাইনে দাঁড়িয়েও অনেক মানুষ টিসিবির পণ্য পাচ্ছে না, এমনটা জানানোর পর বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আগে যেখানে দেড় শ ট্রাক ছিল এখন সেখানে সাড়ে ৪০০ ট্রাক নিয়ে নেমেছি। প্রতিদিন রাতারাতি তো বাড়ানো সম্ভব নয়। রোজা সামনে রেখে এক কোটি মানুষকে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার ব্যবস্থা করছি। মেশিন চাপলেই যে চলে আসবে, তা তো নয়। আমরা ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহারের করছি। আরও আলোচনা হয়েছে প্রয়োজনে আমরা আরও ব্যবস্থা নেব। আমরা পুরোপুরি বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছি, যা করণীয় আমরা করব।’
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ছাড়াও বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা সভায় অংশ নেন।
জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা যাতে কোনো সুযোগ নিতে না পারে, সে জন্য আগামী দু’এক দিনের মধ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সহনীয় করার পন্থা ঠিক করতে আজ রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সভাপতিত্বে আন্তমন্ত্রণালয় সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
সভা শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সাংবাদিকদের বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সুযোগ নিয়ে কোনো অসাধুতা যেন প্রশ্রয় না পায়। এ জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়োজিত করতে। আমরা দু’এক দিনের মধ্যে টাস্কফোর্স গঠন করব, যাতে কেউ সুযোগটা না নিতে পারে। বিভিন্ন জিনিসের সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, কেউ তার চেয়ে বেশি নিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়ে যাওয়ায় কিছু ব্যবসায়ী সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। ফলে সবার সঙ্গে আলাপ করেই দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। আমরা কোথাও মজুতদারি করতে দেব না, কোনো সুযোগ নিতে দেব না। সিদ্ধান্ত হয়েছে, যেখানে এই অবৈধ মজুতের চেষ্টা করবে সেখানে আমরা হস্তক্ষেপ করব।’
টিপু মুনশি, ‘সংকট মোকাবিলায় টিসিবির মাধ্যমে এক কোটি মানুষকে ছয়টি পণ্য দেওয়ার চেষ্টা করছি। এর কমপক্ষে চারটি পণ্য গ্রামাঞ্চলেও পাঠাব, সেটার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ঢাকা শহরে ১৫ লাখ লোককে কীভাবে দেওয়া যায়, সেটার যাতে অপব্যবহার না হয় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
লাইনে দাঁড়িয়েও অনেক মানুষ টিসিবির পণ্য পাচ্ছে না, এমনটা জানানোর পর বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আগে যেখানে দেড় শ ট্রাক ছিল এখন সেখানে সাড়ে ৪০০ ট্রাক নিয়ে নেমেছি। প্রতিদিন রাতারাতি তো বাড়ানো সম্ভব নয়। রোজা সামনে রেখে এক কোটি মানুষকে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার ব্যবস্থা করছি। মেশিন চাপলেই যে চলে আসবে, তা তো নয়। আমরা ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহারের করছি। আরও আলোচনা হয়েছে প্রয়োজনে আমরা আরও ব্যবস্থা নেব। আমরা পুরোপুরি বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছি, যা করণীয় আমরা করব।’
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ছাড়াও বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক এবং বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা সভায় অংশ নেন।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৪ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৬ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগে