নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযোদ্ধারা সপ্তাহে এক দিন ‘কার্ড দেখিয়ে’ সচিবালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা সচিবালয়ে নোটিশ দিয়ে দেব। মুক্তিযোদ্ধারা এলে যেন সম্মানের সঙ্গে সচিবালয় প্রবেশ করতে পারেন। সপ্তাহে প্রতিদিন যাওয়ার দরকার নেই। এক দিন যাবেন মুক্তিযোদ্ধারা।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের অডিটোরিয়ামে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের যেভাবে সম্মান করেন, বঙ্গবন্ধুর পরে আর কেউ (এ রকম সম্মান) দেননি। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নানা সুবিধা দিয়েছেন, হাসপাতাল করা হয়েছে, সেখানে ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা করছেন।’
মীরজাফরের বংশধর এখনো বেঁচে রয়েছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা মুক্তিযোদ্ধাদের সহ্য করতে পারে না। তারা মুক্তিযোদ্ধাদের কৃতিত্ব ও দেশ স্বাধীন করার অবদান স্বীকার করে না। সে জন্য তারা নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধারা সম্মানিত হলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে।’
মুক্তিযুদ্ধের সময়ের নানা স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু জনগণকে সম্পৃক্ত করেই স্বাধীনতা আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন, যার কারণে সবাই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। আমরা ঢাকার কাছে চলে আসছিলাম। ঢাকা দখল করে ফেলার মতো অবস্থায় চলে আসছিলাম। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমি গিয়েছি। কিছুদিন আগেই বর্ডার এলাকায় গিয়েছিলাম। অনেক মুক্তিযোদ্ধার কবর বর্ডার এলাকায় রয়েছে।’
আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধারা যত দিন বেঁচে আছি, সবাই একসঙ্গে থাকব, একসঙ্গে চলব। আমরা সব সময় বাংলাদেশের বিজয়ের কথা বলব। আমরা যখন মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছি, তখন আমাদের কাছে হাতিয়ার ছিল না। একটি জিনিস ছিল, একটি স্লোগান ছিল—‘জয় বাংলা’। আমাদের একটি দাবি ছিল, জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগানে পরিণত করা হোক। আজকে সেটা জাতীয় স্লোগানের পরিণত হয়েছে। সে জন্য প্রধানমন্ত্রীকে মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) কাছে সবকিছুতেই ঋণী।’
আগামী নির্বাচনে মুক্তিযোদ্ধারা সরকারের পাশে থাকবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াসহ অন্য মুক্তিযোদ্ধারা।
মুক্তিযোদ্ধারা সপ্তাহে এক দিন ‘কার্ড দেখিয়ে’ সচিবালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা সচিবালয়ে নোটিশ দিয়ে দেব। মুক্তিযোদ্ধারা এলে যেন সম্মানের সঙ্গে সচিবালয় প্রবেশ করতে পারেন। সপ্তাহে প্রতিদিন যাওয়ার দরকার নেই। এক দিন যাবেন মুক্তিযোদ্ধারা।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের অডিটোরিয়ামে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের যেভাবে সম্মান করেন, বঙ্গবন্ধুর পরে আর কেউ (এ রকম সম্মান) দেননি। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নানা সুবিধা দিয়েছেন, হাসপাতাল করা হয়েছে, সেখানে ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা করছেন।’
মীরজাফরের বংশধর এখনো বেঁচে রয়েছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা মুক্তিযোদ্ধাদের সহ্য করতে পারে না। তারা মুক্তিযোদ্ধাদের কৃতিত্ব ও দেশ স্বাধীন করার অবদান স্বীকার করে না। সে জন্য তারা নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধারা সম্মানিত হলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে।’
মুক্তিযুদ্ধের সময়ের নানা স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু জনগণকে সম্পৃক্ত করেই স্বাধীনতা আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন, যার কারণে সবাই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। আমরা ঢাকার কাছে চলে আসছিলাম। ঢাকা দখল করে ফেলার মতো অবস্থায় চলে আসছিলাম। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমি গিয়েছি। কিছুদিন আগেই বর্ডার এলাকায় গিয়েছিলাম। অনেক মুক্তিযোদ্ধার কবর বর্ডার এলাকায় রয়েছে।’
আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধারা যত দিন বেঁচে আছি, সবাই একসঙ্গে থাকব, একসঙ্গে চলব। আমরা সব সময় বাংলাদেশের বিজয়ের কথা বলব। আমরা যখন মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছি, তখন আমাদের কাছে হাতিয়ার ছিল না। একটি জিনিস ছিল, একটি স্লোগান ছিল—‘জয় বাংলা’। আমাদের একটি দাবি ছিল, জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগানে পরিণত করা হোক। আজকে সেটা জাতীয় স্লোগানের পরিণত হয়েছে। সে জন্য প্রধানমন্ত্রীকে মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) কাছে সবকিছুতেই ঋণী।’
আগামী নির্বাচনে মুক্তিযোদ্ধারা সরকারের পাশে থাকবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াসহ অন্য মুক্তিযোদ্ধারা।
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলো রয়েছে সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে ভারত বাধ্য। পানি না দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে ভারতকে রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে চাপ দিতে হবে।
১৩ মিনিট আগেমিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে বিভক্তি, কার্যকর নেতৃত্বের অভাব ও রাখাইনে নিবর্তনমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না ওঠা তাঁদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। এমনটাই মনে করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আবদুল হাফিজ।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি পর্যায়ে সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বরাদ্দ করা বাজেটের খুব কমই পায় দরিদ্ররা। বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারী, বয়স্ক ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী, চা শ্রমিক, হিজড়া, বেদে ও ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর মানুষ যে নগদ অর্থ পায়, তার পরিমাণ খুবই সামান্য। দেখা গেছে, সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বাজেটের অর্ধেক বা তারও বেশি সুব
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মানুষের মতামত জানতে ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার তত্ত্বাবধানে একটি জনমত জরিপ পরিচালিত হয়েছে। টেলিফোনে এই জরিপে অংশ নিয়েছেন দেশের আটটি বিভাগের ১ হাজার মানুষ।
৩ ঘণ্টা আগে