এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
সারা দেশে প্রতিনিয়তই বাড়ছে মামলার সংখ্যা। তবে সে অনুসারে নিষ্পত্তি হচ্ছে না। আর তাই তৈরি হচ্ছে মামলা জট। গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে বিচারাধীন ছিল ৪১ লাখ ৭১ হাজার ৫৭২টি মামলা। এর মধ্যে নিম্ন আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩৬ লাখ ৬১ হাজার ৭৬১টি। এই সংখ্যা এরই মধ্যে আরও বেড়েছে। বিচারক স্বল্পতাকেই মামলা জটের অন্যতম কারণ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিচারকের স্বল্পতা নিয়ে প্রথম কর্ম দিবসেই কথা বলেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। প্রথম কার্যদিবসে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, প্রায় ১৮ কোটি মানুষের এই দেশে মাত্র এক হাজার নয় শত বিচারকের কাধে যে বিপুল পরিমাণ মামলা অনিষ্পন্ন অবস্থায় রয়েছে, তা বিচার বিভাগের জন্য কোনোভাবেই সুখকর নয়।
সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন তাঁর বিদায়ী সংবর্ধনায় মামলা জটের বিষয়টি উল্লেখ করে বলেন, ‘এ কথা অনস্বীকার্য যে মামলার সংখ্যা বিবেচনায় আমাদের বিচারকের সংখ্যা অপ্রতুল। মামলাজট নিরসনে দেশের অধস্তন আদালত থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত বিচারকের সংখ্যা পর্যায়ক্রমে দ্বিগুণ করা প্রয়োজন।’
এদিকে মামলা জট কমাতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের ১১২টি পদ সৃষ্টি করতে ২০১৬ সালে চিঠি দেয় সুপ্রিম কোর্ট। আর যুগ্ম জেলা জজের ১৫৯টি পদ সৃষ্টি করতে ২০১৭ সালে চিঠি দেওয়া হয়। তবে দীর্ঘ সময়েও তা বাস্তবায়ন হয়নি। মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্রে জানা গেছে, ৭৩টি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদ সৃষ্টির বিষয়টি অনুমোদনের পর এখন সচিব কমিটিতে উপস্থাপনের জন্য রয়েছে। আর যুগ্ম জেলা জজের পদ সৃষ্টির বিষয়টি অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমোদনের পর এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে রয়েছে। কবে নাগাদ এটি বাস্তবায়ন হচ্ছে সে বিষয়ে স্পষ্ট করে বলতে পারেননি কেউ।
যদিও গত রোববার মামলা জটের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, জট কমাতে যা যা প্রয়োজন সরকার তাই করবে। তিনি বলেন, আদালতের মামলার জট কমাতে পৃথিবীতে যেসব পদ্ধতি আছে, যা যা অনুসরণ করা প্রয়োজন, আমরা তাই করব।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠির বিষয়টি অনেক আগের, তাই আমি কিছু জানি না। পদ সৃষ্টি মন্ত্রণালয়ের বিষয়। তবে জট কমাতে বিচারক নিয়োগ হওয়া দরকার।’
এদিকে জানতে চাইলে আইন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের চিঠির পর পদ সৃষ্টি করতে সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। প্রায় দেড় হাজার পদ সৃষ্টির প্রস্তাব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আছে। অতিরিক্ত জেলা জজদের পদ সৃষ্টি হয়ে গেছে, এখন সচিব কমিটিতে আছে। আর যুগ্ম জেলা জজের বিষয়টি জনপ্রশাসনে আছে বলে জানান তিনি।
১১২টি অতিরিক্ত জেলা জজের পদ
নিম্ন আদালতে মামলার সংখ্যা বিবেচনায় সারা দেশের আদালতে ১১২ জন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদ সৃষ্টি করতে ২০১৬ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি চিঠি দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। ওই চিঠিতে বিভিন্ন জেলায় সহায়ক কর্মকর্তা–কর্মচারিসহ ৯১টি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং ২১টি অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ এর পদ সৃষ্টির জন্য বলা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, সারা দেশে অধস্তন আদালতে ৩০ লাখ মামলা (ওই সময় পর্যন্ত) বিচারাধীন। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মামলার সংখ্যা। বিদ্যমান বিচারক দিয়ে পাহাড়সম মামলা জটের প্রেক্ষাপটে কাঙ্ক্ষিত সময়ে বিচারপ্রার্থী জনগণের জন্য ন্যায় বিচার করা দুরূহ।
ওই চিঠিতে বিচারকের তুলনায় মামলার অনুপাত উল্লেখ করা হয় ১: ১৮৭৫। এর মধ্যে পদোন্নতি ও নিয়োগ প্রক্রিয়ার কাজের কারণে ১০ ভাগ পদ শূন্য থাকে। ম্যাজিস্ট্রেসির কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের জন্য বিচারক ও মামলার সুষম অনুপাত ১: ৫৭৮ হওয়া উচিত বলে উল্লেখ করা হয়। অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারকেরা একাধারে দেওয়ানি, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ, আপিল ট্রাইব্যুনাল, দায়রা আদালত, শিশু আদালত ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল হিসেবে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার বিচার করেন।
ন্যায় বিচারের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়, সংবিধান অনুযায়ী সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান ও আইনের আশ্রয় লাভের অধিকারী। দ্রুত সময়ে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। কিন্তু দেশের অনেক জেলায় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যাধিক্যের কারণে কাঙ্ক্ষিত সময়ে বিচার প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে না।
১৫৯টি যুগ্ম জেলা জজের পদ
১৫৯ জন যুগ্ম জেলা জজের পদ সৃষ্টি করতে ২০১৭ সালের ৪ এপ্রিল চিঠি দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। এর মধ্যে ১১১টি যুগ্ম–জেলা ও দায়রা জজ, ৩৪টি যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ও ১৪টি অর্থ ঋণ আদালত। আইন মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়, সংবিধান অনুযায়ী সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান ও আইনের আশ্রয় লাভের অধিকারী। দ্রুত সময়ে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। কিন্তু দেশের অনেক জেলায় যুগ্ম–জেলা ও দায়রা জজ, যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ এবং অর্থ ঋণ আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যাধিক্যের কারণে কাঙ্ক্ষিত সময়ে বিচার প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে না।
চিঠিতে বলা হয়, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ একই সঙ্গে দেওয়ানি আদালত, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ ট্রাইব্যুনাল, দায়রা আদালত ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল হিসেবে দেওয়ানি এবং ফৌজদারি মামলার বিচার করেন। যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত অপেক্ষাকৃত গুরুতর দায়রা মামলার বিচার করেন। আর আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত ঋণ আদায় সংক্রান্ত মামলার বিচার করেন অর্থঋণ আদালত।
সারা দেশে প্রতিনিয়তই বাড়ছে মামলার সংখ্যা। তবে সে অনুসারে নিষ্পত্তি হচ্ছে না। আর তাই তৈরি হচ্ছে মামলা জট। গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে বিচারাধীন ছিল ৪১ লাখ ৭১ হাজার ৫৭২টি মামলা। এর মধ্যে নিম্ন আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩৬ লাখ ৬১ হাজার ৭৬১টি। এই সংখ্যা এরই মধ্যে আরও বেড়েছে। বিচারক স্বল্পতাকেই মামলা জটের অন্যতম কারণ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিচারকের স্বল্পতা নিয়ে প্রথম কর্ম দিবসেই কথা বলেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। প্রথম কার্যদিবসে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, প্রায় ১৮ কোটি মানুষের এই দেশে মাত্র এক হাজার নয় শত বিচারকের কাধে যে বিপুল পরিমাণ মামলা অনিষ্পন্ন অবস্থায় রয়েছে, তা বিচার বিভাগের জন্য কোনোভাবেই সুখকর নয়।
সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন তাঁর বিদায়ী সংবর্ধনায় মামলা জটের বিষয়টি উল্লেখ করে বলেন, ‘এ কথা অনস্বীকার্য যে মামলার সংখ্যা বিবেচনায় আমাদের বিচারকের সংখ্যা অপ্রতুল। মামলাজট নিরসনে দেশের অধস্তন আদালত থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত বিচারকের সংখ্যা পর্যায়ক্রমে দ্বিগুণ করা প্রয়োজন।’
এদিকে মামলা জট কমাতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের ১১২টি পদ সৃষ্টি করতে ২০১৬ সালে চিঠি দেয় সুপ্রিম কোর্ট। আর যুগ্ম জেলা জজের ১৫৯টি পদ সৃষ্টি করতে ২০১৭ সালে চিঠি দেওয়া হয়। তবে দীর্ঘ সময়েও তা বাস্তবায়ন হয়নি। মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্রে জানা গেছে, ৭৩টি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদ সৃষ্টির বিষয়টি অনুমোদনের পর এখন সচিব কমিটিতে উপস্থাপনের জন্য রয়েছে। আর যুগ্ম জেলা জজের পদ সৃষ্টির বিষয়টি অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমোদনের পর এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে রয়েছে। কবে নাগাদ এটি বাস্তবায়ন হচ্ছে সে বিষয়ে স্পষ্ট করে বলতে পারেননি কেউ।
যদিও গত রোববার মামলা জটের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, জট কমাতে যা যা প্রয়োজন সরকার তাই করবে। তিনি বলেন, আদালতের মামলার জট কমাতে পৃথিবীতে যেসব পদ্ধতি আছে, যা যা অনুসরণ করা প্রয়োজন, আমরা তাই করব।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠির বিষয়টি অনেক আগের, তাই আমি কিছু জানি না। পদ সৃষ্টি মন্ত্রণালয়ের বিষয়। তবে জট কমাতে বিচারক নিয়োগ হওয়া দরকার।’
এদিকে জানতে চাইলে আইন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের চিঠির পর পদ সৃষ্টি করতে সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। প্রায় দেড় হাজার পদ সৃষ্টির প্রস্তাব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আছে। অতিরিক্ত জেলা জজদের পদ সৃষ্টি হয়ে গেছে, এখন সচিব কমিটিতে আছে। আর যুগ্ম জেলা জজের বিষয়টি জনপ্রশাসনে আছে বলে জানান তিনি।
১১২টি অতিরিক্ত জেলা জজের পদ
নিম্ন আদালতে মামলার সংখ্যা বিবেচনায় সারা দেশের আদালতে ১১২ জন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদ সৃষ্টি করতে ২০১৬ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি চিঠি দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। ওই চিঠিতে বিভিন্ন জেলায় সহায়ক কর্মকর্তা–কর্মচারিসহ ৯১টি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং ২১টি অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ এর পদ সৃষ্টির জন্য বলা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, সারা দেশে অধস্তন আদালতে ৩০ লাখ মামলা (ওই সময় পর্যন্ত) বিচারাধীন। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মামলার সংখ্যা। বিদ্যমান বিচারক দিয়ে পাহাড়সম মামলা জটের প্রেক্ষাপটে কাঙ্ক্ষিত সময়ে বিচারপ্রার্থী জনগণের জন্য ন্যায় বিচার করা দুরূহ।
ওই চিঠিতে বিচারকের তুলনায় মামলার অনুপাত উল্লেখ করা হয় ১: ১৮৭৫। এর মধ্যে পদোন্নতি ও নিয়োগ প্রক্রিয়ার কাজের কারণে ১০ ভাগ পদ শূন্য থাকে। ম্যাজিস্ট্রেসির কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের জন্য বিচারক ও মামলার সুষম অনুপাত ১: ৫৭৮ হওয়া উচিত বলে উল্লেখ করা হয়। অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারকেরা একাধারে দেওয়ানি, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ, আপিল ট্রাইব্যুনাল, দায়রা আদালত, শিশু আদালত ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল হিসেবে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার বিচার করেন।
ন্যায় বিচারের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়, সংবিধান অনুযায়ী সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান ও আইনের আশ্রয় লাভের অধিকারী। দ্রুত সময়ে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। কিন্তু দেশের অনেক জেলায় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যাধিক্যের কারণে কাঙ্ক্ষিত সময়ে বিচার প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে না।
১৫৯টি যুগ্ম জেলা জজের পদ
১৫৯ জন যুগ্ম জেলা জজের পদ সৃষ্টি করতে ২০১৭ সালের ৪ এপ্রিল চিঠি দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। এর মধ্যে ১১১টি যুগ্ম–জেলা ও দায়রা জজ, ৩৪টি যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ও ১৪টি অর্থ ঋণ আদালত। আইন মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়, সংবিধান অনুযায়ী সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান ও আইনের আশ্রয় লাভের অধিকারী। দ্রুত সময়ে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। কিন্তু দেশের অনেক জেলায় যুগ্ম–জেলা ও দায়রা জজ, যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ এবং অর্থ ঋণ আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যাধিক্যের কারণে কাঙ্ক্ষিত সময়ে বিচার প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে না।
চিঠিতে বলা হয়, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ একই সঙ্গে দেওয়ানি আদালত, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ ট্রাইব্যুনাল, দায়রা আদালত ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল হিসেবে দেওয়ানি এবং ফৌজদারি মামলার বিচার করেন। যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত অপেক্ষাকৃত গুরুতর দায়রা মামলার বিচার করেন। আর আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত ঋণ আদায় সংক্রান্ত মামলার বিচার করেন অর্থঋণ আদালত।
চলতি বছরের জুলাই-আগস্ট বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে হত্যা ও নিপীড়নের প্রতিবাদে সংযুক্ত আরব আমিরাতে মিছিল ও বিক্ষোভ করায় আটক আরও ৭৫ প্রবাসী বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেছে দেশটির সরকার...
২ ঘণ্টা আগেভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সবুর মণ্ডলকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আব্দুস সবুর মণ্ডল ছিলেন একজন প্রভাবশালী ও আলোচিত সরকারি কর্মকর্তা।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের কলকাতায় ডেপুটি হাইকমিশনের বাইরে বিক্ষোভে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননা ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে সহিংসতা ও উসকানির ঘটনা বাড়ছে এবং এটাকে মিডিয়ার বাড়াবাড়ি হিসেবে উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে মন্তব্য করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ শুক্রবার দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল নয়াদিল্লিতে সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এমন মন্তব্য করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে