নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: সারা দেশে ব্যাটারি চালিত রিকশা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সড়ক–মহাসড়কে পর্যায়ক্রমে ইজিবাইক, নসিমন, করিমন এবং ভটভটিও বন্ধ করার কথাও ভাবছে সরকার। এছাড়া অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে সড়কে নামা যাবে না। পরিবহন শ্রমিকরা পাবেন নিয়োগপত্র।
সচিবালয়ে আজ রোববার সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদারকরণ এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে একটি কমিটি গঠন করেছিল সরকার। সেই কমিটি ১১১টি সুপারিশ দেয়। সেসব সুপারিশ বাস্তায়নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে প্রধান করে সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্স করা হয়।
এই টাস্কফোর্সের তৃতীয় সভা শেষে আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি, সারাদেশে রিকশা-ভ্যানের মধ্যে মোটর লাগিয়ে রাস্তায় চলছে। শুধু সামনের চাকায় ব্রেক, পেছনের চাকায় কোনো ব্রেক নেই বা ব্যবস্থা থাকলেও তা অপ্রতুল। সেগুলো যখন ব্রেক করে যাত্রীসহ গাড়ি উল্টে যায়–এই ধরনের দৃশ্য আমরা দেখেছি। আমরা দেখেছি হাইওয়েগুলোতেও এই রিকশা চলে আসছে। সারাদেশে প্যাডেল চালিত রিকশাকে যারা ইঞ্জিন দিয়ে রূপান্তর করেছেন সেসব রিকশা-ভ্যান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই। সেজন্য নছিমন, করিমন পণ্য পরিবহন কিংবা যানবাহনের বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। এটা নিয়েও আলোচনা হবে। খুব শিগগিরই এটাকে পরিমিত করা এবং ফাইনালি কীভাবে বন্ধ করা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হবে, আমরা সেখানেও কাজ করব।
‘ইজিবাইক যথেষ্ট পরিমাণ এসে গেছে। ছোট ছোট গলিতে এগুলোর চলার কথা ছিল, প্রথমে সেইভাবেই আসছিল। কিন্তু এরা সর্বত্র বিচরণ করছে। ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে যাতে তারা নির্দিষ্ট স্থান থেকে বের হতে না পারে, হাইওয়েতে কিংবা বড় রাস্তায় না আসতে পারে। ক্রমান্বয়ে আমরা এটাও বন্ধ করে দেব।’ যোগ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল বলেন, নির্দিষ্ট টার্মিনাল ছাড়া অন্য কোনো জায়গা থেকে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলো পরিবহনের ফি ও টোল আদায় করতে পারবে না। সেটা কোথা থেকে নেবে, কীভাবে এবং কত টাকা নেবে তা নির্ধারিত হবে। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া এই টোল কেউ নিতে পারবে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পরিবহন শ্রমিকদের মালিকপক্ষ থেকে নিয়োগপত্র দিতে হবে। মালিক ও শ্রমিকপক্ষ নিজেরা বসে এ বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেবেন। সড়ক আইনে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে মালিকদেরকে অবশ্যই নিয়োগপত্র দিতে হবে। সেই আইনটি পাস হয়েছিল, সেটি পরিশুদ্ধ করে আবার পার্লামেন্টে আসছে।
পরিবহন শ্রমিকদের নিয়োগপত্র দেওয়া নিয়ে জটিলতা রয়েছে স্বীকার করে আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, চালক ও শ্রমিকেরা বিভিন্ন সময় জায়গা পাল্টায়। এক মালিক থেকে আরেক মালিকের কাছে চলে যায়। নানা ধরনের কথাবার্তা আসছে। সেজন্য বলে দিয়েছি, দুই পক্ষ বসে খুব শিগগিরই এর ব্যবস্থা করে দিতে। এই ব্যবস্থা না করলে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং বিআরটিএ ব্যবস্থা নেবে। রেজিস্ট্রেশন করার সময় সেগুলো না দেখাতে পারলে রেজিস্ট্রেশন দেবেন না, সে ধরনের একটা কথাবার্তা চলছে।
মোটরসাইকেলে তিন-চারজন ওঠায় দুর্ঘটনা ঘটছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুইজনের বেশি মোটরসাইকেলে ওঠা যাবে না। অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে যাতে কেউ সড়কে বের হতে না পারেন সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, দুর্ঘটনা নিয়ে বুয়েটের বিষেজ্ঞরা বিস্তারিত টেকনিক্যাল রিপোর্ট দেবেন। কোন রাস্তায় কী পরিমাণ গাড়ি চলতে পারে। কীভাবে দুর্ঘটনা কমানো যায়। কী ধরনের মোটরযান হাইওয়ে বা অন্যান্য জায়গায় চলবে সেসব বিষয় সেখানে থাকবে। সড়কে যানবাহন বেড়েছে। তবে দুর্ঘটনা খুব বেড়েছে বলে রিপোর্ট নেই। তবে দুর্ঘটনা হচ্ছে। দুর্ঘটনা কমানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা প্রতিবেদন দেবেন। সেটা ফলো করার জন্য আমরা রেডি হচ্ছি। দুর্ঘটনা ঘটার অনেকগুলো কারণ আমরা চিহ্নিত করেছি।
সড়কে চাঁদা আদায় নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টোল দিতে হবে। পরিবহনের যে চাঁদা, যেটা মালিক শ্রমিক কিংবা মালিকরা বা শ্রমিকরা নিয়ে থাকে সমিতি চালানোর জন্য সেটাও নির্ধারিত রয়েছে, সেটাও বাস টার্মিনাল বা যেখান থেকে বাস ছাড়ে–এর বাইরে কেউ নিতে পারবে না।
আসাদুজ্জামান বলেন, আমরা হাইওয়েতে এখন ক্যামেরা ফিট করছি। ক্যামেরার টেন্ডারও হয়ে গেছে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের রাস্তাটি পুরোপুরি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। তাহলে কীভাবে এক্সিডেন্ট হলো, কীভাবে কে গাড়ি নামাল সবগুলোই আমাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আমাদের পুলিশ বাহিনী ওখানে বসে বসে দেখতে পারবে কে কী করছে।
সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি শাজাহান খান, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ছাড়াও টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা: সারা দেশে ব্যাটারি চালিত রিকশা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সড়ক–মহাসড়কে পর্যায়ক্রমে ইজিবাইক, নসিমন, করিমন এবং ভটভটিও বন্ধ করার কথাও ভাবছে সরকার। এছাড়া অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে সড়কে নামা যাবে না। পরিবহন শ্রমিকরা পাবেন নিয়োগপত্র।
সচিবালয়ে আজ রোববার সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদারকরণ এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে একটি কমিটি গঠন করেছিল সরকার। সেই কমিটি ১১১টি সুপারিশ দেয়। সেসব সুপারিশ বাস্তায়নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে প্রধান করে সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্স করা হয়।
এই টাস্কফোর্সের তৃতীয় সভা শেষে আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি, সারাদেশে রিকশা-ভ্যানের মধ্যে মোটর লাগিয়ে রাস্তায় চলছে। শুধু সামনের চাকায় ব্রেক, পেছনের চাকায় কোনো ব্রেক নেই বা ব্যবস্থা থাকলেও তা অপ্রতুল। সেগুলো যখন ব্রেক করে যাত্রীসহ গাড়ি উল্টে যায়–এই ধরনের দৃশ্য আমরা দেখেছি। আমরা দেখেছি হাইওয়েগুলোতেও এই রিকশা চলে আসছে। সারাদেশে প্যাডেল চালিত রিকশাকে যারা ইঞ্জিন দিয়ে রূপান্তর করেছেন সেসব রিকশা-ভ্যান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই। সেজন্য নছিমন, করিমন পণ্য পরিবহন কিংবা যানবাহনের বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। এটা নিয়েও আলোচনা হবে। খুব শিগগিরই এটাকে পরিমিত করা এবং ফাইনালি কীভাবে বন্ধ করা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হবে, আমরা সেখানেও কাজ করব।
‘ইজিবাইক যথেষ্ট পরিমাণ এসে গেছে। ছোট ছোট গলিতে এগুলোর চলার কথা ছিল, প্রথমে সেইভাবেই আসছিল। কিন্তু এরা সর্বত্র বিচরণ করছে। ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে যাতে তারা নির্দিষ্ট স্থান থেকে বের হতে না পারে, হাইওয়েতে কিংবা বড় রাস্তায় না আসতে পারে। ক্রমান্বয়ে আমরা এটাও বন্ধ করে দেব।’ যোগ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল বলেন, নির্দিষ্ট টার্মিনাল ছাড়া অন্য কোনো জায়গা থেকে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলো পরিবহনের ফি ও টোল আদায় করতে পারবে না। সেটা কোথা থেকে নেবে, কীভাবে এবং কত টাকা নেবে তা নির্ধারিত হবে। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া এই টোল কেউ নিতে পারবে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পরিবহন শ্রমিকদের মালিকপক্ষ থেকে নিয়োগপত্র দিতে হবে। মালিক ও শ্রমিকপক্ষ নিজেরা বসে এ বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেবেন। সড়ক আইনে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে মালিকদেরকে অবশ্যই নিয়োগপত্র দিতে হবে। সেই আইনটি পাস হয়েছিল, সেটি পরিশুদ্ধ করে আবার পার্লামেন্টে আসছে।
পরিবহন শ্রমিকদের নিয়োগপত্র দেওয়া নিয়ে জটিলতা রয়েছে স্বীকার করে আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, চালক ও শ্রমিকেরা বিভিন্ন সময় জায়গা পাল্টায়। এক মালিক থেকে আরেক মালিকের কাছে চলে যায়। নানা ধরনের কথাবার্তা আসছে। সেজন্য বলে দিয়েছি, দুই পক্ষ বসে খুব শিগগিরই এর ব্যবস্থা করে দিতে। এই ব্যবস্থা না করলে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং বিআরটিএ ব্যবস্থা নেবে। রেজিস্ট্রেশন করার সময় সেগুলো না দেখাতে পারলে রেজিস্ট্রেশন দেবেন না, সে ধরনের একটা কথাবার্তা চলছে।
মোটরসাইকেলে তিন-চারজন ওঠায় দুর্ঘটনা ঘটছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুইজনের বেশি মোটরসাইকেলে ওঠা যাবে না। অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে যাতে কেউ সড়কে বের হতে না পারেন সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, দুর্ঘটনা নিয়ে বুয়েটের বিষেজ্ঞরা বিস্তারিত টেকনিক্যাল রিপোর্ট দেবেন। কোন রাস্তায় কী পরিমাণ গাড়ি চলতে পারে। কীভাবে দুর্ঘটনা কমানো যায়। কী ধরনের মোটরযান হাইওয়ে বা অন্যান্য জায়গায় চলবে সেসব বিষয় সেখানে থাকবে। সড়কে যানবাহন বেড়েছে। তবে দুর্ঘটনা খুব বেড়েছে বলে রিপোর্ট নেই। তবে দুর্ঘটনা হচ্ছে। দুর্ঘটনা কমানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা প্রতিবেদন দেবেন। সেটা ফলো করার জন্য আমরা রেডি হচ্ছি। দুর্ঘটনা ঘটার অনেকগুলো কারণ আমরা চিহ্নিত করেছি।
সড়কে চাঁদা আদায় নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টোল দিতে হবে। পরিবহনের যে চাঁদা, যেটা মালিক শ্রমিক কিংবা মালিকরা বা শ্রমিকরা নিয়ে থাকে সমিতি চালানোর জন্য সেটাও নির্ধারিত রয়েছে, সেটাও বাস টার্মিনাল বা যেখান থেকে বাস ছাড়ে–এর বাইরে কেউ নিতে পারবে না।
আসাদুজ্জামান বলেন, আমরা হাইওয়েতে এখন ক্যামেরা ফিট করছি। ক্যামেরার টেন্ডারও হয়ে গেছে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের রাস্তাটি পুরোপুরি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। তাহলে কীভাবে এক্সিডেন্ট হলো, কীভাবে কে গাড়ি নামাল সবগুলোই আমাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আমাদের পুলিশ বাহিনী ওখানে বসে বসে দেখতে পারবে কে কী করছে।
সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি শাজাহান খান, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ছাড়াও টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে বিভক্তি, কার্যকর নেতৃত্বের অভাব ও রাখাইনে নিবর্তনমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না ওঠা তাঁদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। এমনটাই মনে করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আবদুল হাফিজ।
২ ঘণ্টা আগেসরকারি পর্যায়ে সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বরাদ্দ করা বাজেটের খুব কমই পায় দরিদ্ররা। বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারী, বয়স্ক ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী, চা শ্রমিক, হিজড়া, বেদে ও ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর মানুষ যে নগদ অর্থ পায়, তার পরিমাণ খুবই সামান্য। দেখা গেছে, সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বাজেটের অর্ধেক বা তারও বেশি সুব
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মানুষের মতামত জানতে ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার তত্ত্বাবধানে একটি জনমত জরিপ পরিচালিত হয়েছে। টেলিফোনে এই জরিপে অংশ নিয়েছেন দেশের আটটি বিভাগের ১ হাজার মানুষ।
৩ ঘণ্টা আগেগত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক ১৮৭ জন পুলিশ সদস্যের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে অন্যান্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে থানায় মামলা করা হচ্ছে। এমনকি তাঁদের গ্রেপ্তারে আলাদা টিমও গঠন করেছে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগে