নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের আপিল ও জামিন শুনানির জন্য ২০ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ দিন ঠিক করেন।
ধার্যকৃত দিনে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি হবে। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করেন। আবেদনে খালাসের সঙ্গে জামিনও চাওয়া হয়। গত ১০ সেপ্টেম্বর দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত আমান উল্লাহ আমান আত্মসমর্পণ করলে তাঁকে কারাগারে পাঠান আদালত।
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন। ওই মামলায় একই বছর বিশেষ জজ আদালত আমানকে ১৩ বছর ও সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন।
পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে হাইকোর্টে পুনঃশুনানির নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর হাইকোর্ট পুনঃশুনানি শেষে গত ৩০ মে তাঁদের দণ্ড বহাল রেখে রায় দেন।
গত ৭ আগস্ট হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। আর রায় পাওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে তাঁদের বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়। সে অনুযায়ী আত্মসমর্পণ করেন আমান।
দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের আপিল ও জামিন শুনানির জন্য ২০ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ দিন ঠিক করেন।
ধার্যকৃত দিনে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি হবে। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করেন। আবেদনে খালাসের সঙ্গে জামিনও চাওয়া হয়। গত ১০ সেপ্টেম্বর দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত আমান উল্লাহ আমান আত্মসমর্পণ করলে তাঁকে কারাগারে পাঠান আদালত।
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন। ওই মামলায় একই বছর বিশেষ জজ আদালত আমানকে ১৩ বছর ও সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন।
পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে হাইকোর্টে পুনঃশুনানির নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর হাইকোর্ট পুনঃশুনানি শেষে গত ৩০ মে তাঁদের দণ্ড বহাল রেখে রায় দেন।
গত ৭ আগস্ট হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। আর রায় পাওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে তাঁদের বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়। সে অনুযায়ী আত্মসমর্পণ করেন আমান।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৩ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৪ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগে