নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপিই ভারতে গিয়ে দেশের কথা বলতে ভুলে গিয়েছিল, ভারত থেকে যা আদায় সেটি আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনাই করেছেন।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ-সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘গতকাল মির্জা ফখরুল সাহেব প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর নিয়ে যা বলেছেন সেটি বিএনপি এবং বেগম খালেদা জিয়ার বেলায় প্রযোজ্য। আপনাদের মনে আছে, বেগম খালেদা জিয়া ভারত সফর থেকে আসার পর তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে কী কথা হয়েছে। তখন বেগম জিয়া বলেছেন, ‘‘আল্লাহ আমি তো ওটা ভুলেই গিয়েছিলাম।’’ যাদের নেত্রী ভারত সফরে গিয়ে গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যার কথা বলতে ভুলে যায়, তারাই সব সময় ভারতকে সব দিয়েছে, কিছু আদায় করতে পারে নাই।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার, রক্তের অক্ষরে লেখা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক ন্যায্যতার ভিত্তিতে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে নতুন উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে। আমাদের সরকার ভারত থেকে অনেক কিছু আদায় করেছে। প্রধানমন্ত্রী পরপর তিনবার রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনার প্রথমবার তামাক জাতীয়সহ মাত্র ২০টি পণ্য বাদে সব পণ্যের ওপর শুল্কমুক্ত রপ্তানি আদায় করেছেন।’
তথ্যমন্ত্রী স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে যে মৈত্রী চুক্তি করেছিলেন সেটির অধীনেই কিন্তু আমাদের ছিটমহলগুলো আমাদের হস্তান্তর করার কথা ছিল। মাঝখানে বিএনপি কয়েক দফা ক্ষমতায় ছিল, এরশাদ সাহেব ক্ষমতায় ছিল, জরুরি সরকার ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু কেউ এই ছিটমহলগুলোর অধিকার আদায় করতে পারেনি। ছিটমহলে লাখ লাখ মানুষের কোনো দেশের পরিচয় ছিল না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারই ভারতের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে চুক্তি হওয়ার বহু দশক পর সেটি আদায় করেছে, ছিটমহলগুলো আমাদের অধিকারে এসেছে, আমাদের দেশের আয়তন বেড়েছে। ভারতের সঙ্গে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করে আমরা সমুদ্রসীমা জয়লাভ করেছি। সুতরাং ভারতের কাছ থেকে যা কিছু আদায় সেটি আওয়ামী লীগ সরকারই করেছে, জননেত্রী শেখ হাসিনাই করেছেন। আর বিএনপি ভারতকে সব দিয়ে এসেছে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারত সফরে যাননি, এই প্রশ্নের জবাবে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী যখন বিদেশে যান তখন সব সময় সে দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর সফরসঙ্গী হন না। আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিছুটা অসুস্থ, সে কারণেই তিনি যাননি। প্রশ্ন করতে পারেন তাহলে উনি গতকাল অফিসে গেলেন কীভাবে? কিছুটা অসুস্থ থাকলে অফিস করা যায় কিন্তু এ রকম হাই লেভেল ভিজিট করা সম্ভব নয়।’
বিএনপির মহাসচিবের বক্তব্য ‘সরকারকে হটিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে’ এ নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘অগণতান্ত্রিকভাবে বন্দুকের নল থেকে বিএনপির উৎপত্তি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখল করে বন্দুকের নল উঁচিয়ে মানুষ হত্যা করে ক্ষমতা দখল করে ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে যে দল প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেই দল যখন গণতন্ত্রের কথা বলে তখন মানুষ হাসে, গাধাও হাসে।’
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপিই ভারতে গিয়ে দেশের কথা বলতে ভুলে গিয়েছিল, ভারত থেকে যা আদায় সেটি আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনাই করেছেন।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ-সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘গতকাল মির্জা ফখরুল সাহেব প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর নিয়ে যা বলেছেন সেটি বিএনপি এবং বেগম খালেদা জিয়ার বেলায় প্রযোজ্য। আপনাদের মনে আছে, বেগম খালেদা জিয়া ভারত সফর থেকে আসার পর তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে কী কথা হয়েছে। তখন বেগম জিয়া বলেছেন, ‘‘আল্লাহ আমি তো ওটা ভুলেই গিয়েছিলাম।’’ যাদের নেত্রী ভারত সফরে গিয়ে গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যার কথা বলতে ভুলে যায়, তারাই সব সময় ভারতকে সব দিয়েছে, কিছু আদায় করতে পারে নাই।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার, রক্তের অক্ষরে লেখা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক ন্যায্যতার ভিত্তিতে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে নতুন উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে। আমাদের সরকার ভারত থেকে অনেক কিছু আদায় করেছে। প্রধানমন্ত্রী পরপর তিনবার রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনার প্রথমবার তামাক জাতীয়সহ মাত্র ২০টি পণ্য বাদে সব পণ্যের ওপর শুল্কমুক্ত রপ্তানি আদায় করেছেন।’
তথ্যমন্ত্রী স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে যে মৈত্রী চুক্তি করেছিলেন সেটির অধীনেই কিন্তু আমাদের ছিটমহলগুলো আমাদের হস্তান্তর করার কথা ছিল। মাঝখানে বিএনপি কয়েক দফা ক্ষমতায় ছিল, এরশাদ সাহেব ক্ষমতায় ছিল, জরুরি সরকার ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু কেউ এই ছিটমহলগুলোর অধিকার আদায় করতে পারেনি। ছিটমহলে লাখ লাখ মানুষের কোনো দেশের পরিচয় ছিল না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারই ভারতের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে চুক্তি হওয়ার বহু দশক পর সেটি আদায় করেছে, ছিটমহলগুলো আমাদের অধিকারে এসেছে, আমাদের দেশের আয়তন বেড়েছে। ভারতের সঙ্গে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করে আমরা সমুদ্রসীমা জয়লাভ করেছি। সুতরাং ভারতের কাছ থেকে যা কিছু আদায় সেটি আওয়ামী লীগ সরকারই করেছে, জননেত্রী শেখ হাসিনাই করেছেন। আর বিএনপি ভারতকে সব দিয়ে এসেছে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারত সফরে যাননি, এই প্রশ্নের জবাবে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী যখন বিদেশে যান তখন সব সময় সে দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর সফরসঙ্গী হন না। আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিছুটা অসুস্থ, সে কারণেই তিনি যাননি। প্রশ্ন করতে পারেন তাহলে উনি গতকাল অফিসে গেলেন কীভাবে? কিছুটা অসুস্থ থাকলে অফিস করা যায় কিন্তু এ রকম হাই লেভেল ভিজিট করা সম্ভব নয়।’
বিএনপির মহাসচিবের বক্তব্য ‘সরকারকে হটিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে’ এ নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘অগণতান্ত্রিকভাবে বন্দুকের নল থেকে বিএনপির উৎপত্তি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখল করে বন্দুকের নল উঁচিয়ে মানুষ হত্যা করে ক্ষমতা দখল করে ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে যে দল প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেই দল যখন গণতন্ত্রের কথা বলে তখন মানুষ হাসে, গাধাও হাসে।’
ফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
২৯ মিনিট আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৪০ মিনিট আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের বিতর্কিত করার পরিকল্পনার বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের উদ্বেগ। সরকারি বিজ্ঞান কলেজে এক অনুষ্ঠানে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শিক্ষা, আন্দোলনের সুফল এবং তরুণ প্রজন্মের ভূমিকা নিয়ে বক্তব্য।
২ ঘণ্টা আগে