নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে গুম খুন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আচরণ সম্পর্কে অবস্থান জানতে জাতিসংঘের প্রশ্নের জবাব না দিয়ে সরকার দুর্বৃত্ত রাষ্ট্রের নজির স্থাপন করছে বলে দাবি করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ২০২১ সালের ১ মে থেকে ২০২২ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার প্রশ্নে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনকে চিঠি দিয়েছিল জাতিসংঘ এবং জবাবের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল ১৫ জুলাই। অন্যথায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলে আগামী সেপ্টেম্বরে মহাসচিব যে বার্ষিক প্রতিবেদন দিচ্ছেন তাতে বাংলাদেশ সরকারের ভাষ্য অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হবে না। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার সময় পেরিয়ে গেলেও জাতিসংঘের প্রশ্নগুলোর উত্তর যথাসময়ে দেয়নি।
আবদুর রব বলেন, বাংলাদেশে ৭৬টি গুমের ঘটনার হালনাগাদ তথ্য, ভিকটিমদের বাড়িতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উপস্থিতি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং জোরপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়া বন্ধ করতে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের কাছে ৭৬টি ঘটনার অনেকেরই রেকর্ড নেই বলে উল্লেখ করা, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্য বড় ব্যর্থতা।
রব বলেন, নাগরিক গুম হবে, হত্যাকাণ্ডের শিকার হবে অথচ সরকারের কাছে কোন তথ্য থাকবে না এটা রাষ্ট্রের দেউলিয়াত্ব প্রকাশ করে। মানবাধিকার লঙ্ঘনে সাতজন ব্যক্তি ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের নামে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পরও সরকার কোনো সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করছে না, যা খুবই আত্মঘাতী।
জেএসডি সভাপতি বলেন, গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন, নানা প্রকারের ভয়ভীতি এবং জনগণের কণ্ঠকে শক্তি প্রয়োগে স্তব্ধ করে দেওয়ার সরকারের অনৈতিক অবস্থান জাতিসংঘসহ বিশ্ব রাজনীতিতে বাংলাদেশের জন্য একটি কঠিন ভয়ংকর পরিণতি অপেক্ষা করছে।
রব বলেন, আমাদের নিরাপত্তা ও অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও গণতন্ত্র হত্যার অভিযোগ অস্বীকার করার গণবিরোধী অবস্থান থেকে সরকারকে অবশ্যই সরে আসতে হবে।
বাংলাদেশে গুম খুন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আচরণ সম্পর্কে অবস্থান জানতে জাতিসংঘের প্রশ্নের জবাব না দিয়ে সরকার দুর্বৃত্ত রাষ্ট্রের নজির স্থাপন করছে বলে দাবি করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ২০২১ সালের ১ মে থেকে ২০২২ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার প্রশ্নে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনকে চিঠি দিয়েছিল জাতিসংঘ এবং জবাবের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল ১৫ জুলাই। অন্যথায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলে আগামী সেপ্টেম্বরে মহাসচিব যে বার্ষিক প্রতিবেদন দিচ্ছেন তাতে বাংলাদেশ সরকারের ভাষ্য অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হবে না। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার সময় পেরিয়ে গেলেও জাতিসংঘের প্রশ্নগুলোর উত্তর যথাসময়ে দেয়নি।
আবদুর রব বলেন, বাংলাদেশে ৭৬টি গুমের ঘটনার হালনাগাদ তথ্য, ভিকটিমদের বাড়িতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উপস্থিতি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং জোরপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়া বন্ধ করতে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের কাছে ৭৬টি ঘটনার অনেকেরই রেকর্ড নেই বলে উল্লেখ করা, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্য বড় ব্যর্থতা।
রব বলেন, নাগরিক গুম হবে, হত্যাকাণ্ডের শিকার হবে অথচ সরকারের কাছে কোন তথ্য থাকবে না এটা রাষ্ট্রের দেউলিয়াত্ব প্রকাশ করে। মানবাধিকার লঙ্ঘনে সাতজন ব্যক্তি ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের নামে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পরও সরকার কোনো সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করছে না, যা খুবই আত্মঘাতী।
জেএসডি সভাপতি বলেন, গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন, নানা প্রকারের ভয়ভীতি এবং জনগণের কণ্ঠকে শক্তি প্রয়োগে স্তব্ধ করে দেওয়ার সরকারের অনৈতিক অবস্থান জাতিসংঘসহ বিশ্ব রাজনীতিতে বাংলাদেশের জন্য একটি কঠিন ভয়ংকর পরিণতি অপেক্ষা করছে।
রব বলেন, আমাদের নিরাপত্তা ও অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও গণতন্ত্র হত্যার অভিযোগ অস্বীকার করার গণবিরোধী অবস্থান থেকে সরকারকে অবশ্যই সরে আসতে হবে।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৫ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে