নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স রল্ফ জনোভস্কির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। বৈঠকে শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার সুযোগ নেই বলে বিএনপির পক্ষ থেকে রল্ফ জনোভস্কিকে বলা হয়। বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলে স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ অংশ নেন।
বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে বৈঠকে নির্বাচনই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। পাশাপাশি দুই দেশের সম্পর্ক এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বৈঠকের আলোচনার বিষয়ে আমির খসরু বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে সবাই অপেক্ষা করছে। জনগণের পাশাপাশি গণতন্ত্রকামী দেশগুলোও বাংলাদেশে নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও আন্তর্জাতিক মানের, বিশ্বাসযোগ্য সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন দেখতে চায়। প্রত্যাশা অনুযায়ী সেই নির্বাচন হবে কি না—এটা নিয়ে সবারই একটা চিন্তা আছে। এই অবস্থায় আগামী নির্বাচন কীভাবে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করা যায়, এ বৈঠকেও তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য, অংশীদারত্বমূলক নির্বাচন চায়। কিন্তু এর প্রক্রিয়া নিয়ে কিছু বলেনি।
বিএনপি এ বিষয়ে কী বলেছে—জানতে চাইলে খসরু বলেন, ‘আমরা যা বলার তাই বলেছি, বাংলাদেশে শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ সেই নির্বাচন জনগণের জন্য কিছু বয়ে আনবে না। আবারও একটা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় যাওয়ার প্রকল্প ছাড়া এই নির্বাচন আর কিছু নয়। সবাই চাচ্ছে বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হোক। বাংলাদেশের জনগণ এটা যেভাবে চাচ্ছে, তারাও একইভাবে চাচ্ছে। নির্বাচনের প্রক্রিয়াটা কী হবে, সেটা আমাদের ঠিক করতে হবে। প্রক্রিয়ার বিষয়ে আমরা বলেছি, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে ছাড়া এখানে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স রল্ফ জনোভস্কির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। বৈঠকে শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার সুযোগ নেই বলে বিএনপির পক্ষ থেকে রল্ফ জনোভস্কিকে বলা হয়। বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলে স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ অংশ নেন।
বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে বৈঠকে নির্বাচনই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। পাশাপাশি দুই দেশের সম্পর্ক এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বৈঠকের আলোচনার বিষয়ে আমির খসরু বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে সবাই অপেক্ষা করছে। জনগণের পাশাপাশি গণতন্ত্রকামী দেশগুলোও বাংলাদেশে নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও আন্তর্জাতিক মানের, বিশ্বাসযোগ্য সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন দেখতে চায়। প্রত্যাশা অনুযায়ী সেই নির্বাচন হবে কি না—এটা নিয়ে সবারই একটা চিন্তা আছে। এই অবস্থায় আগামী নির্বাচন কীভাবে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করা যায়, এ বৈঠকেও তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য, অংশীদারত্বমূলক নির্বাচন চায়। কিন্তু এর প্রক্রিয়া নিয়ে কিছু বলেনি।
বিএনপি এ বিষয়ে কী বলেছে—জানতে চাইলে খসরু বলেন, ‘আমরা যা বলার তাই বলেছি, বাংলাদেশে শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ সেই নির্বাচন জনগণের জন্য কিছু বয়ে আনবে না। আবারও একটা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় যাওয়ার প্রকল্প ছাড়া এই নির্বাচন আর কিছু নয়। সবাই চাচ্ছে বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হোক। বাংলাদেশের জনগণ এটা যেভাবে চাচ্ছে, তারাও একইভাবে চাচ্ছে। নির্বাচনের প্রক্রিয়াটা কী হবে, সেটা আমাদের ঠিক করতে হবে। প্রক্রিয়ার বিষয়ে আমরা বলেছি, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে ছাড়া এখানে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১০ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে