নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ‘যারা অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিশ্বাস করে না, এখনও যারা পাকিস্তানের প্রেমে মগ্ন, তাদের এদেশে থাকার কোন অধিকার নেই। তারা পাকিস্তান প্রেমী, পাকিস্তানেই চলে যাক।’
আজ রোববার ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান ‘জয়বাংলা, বাংলার জয়’-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, এদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন হয়েছে। জাতির পিতার নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে এবং লাখ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছে। কোনো অজ্ঞাতনামা মেজরের ডাকে এদেশে স্বাধীনতার ঘোষণা করা হয়নি। এটা পৃথিবীতে হয়নি, হবেও না। এ কথাটা শিশুদের সবসময় মনে রাখতে হবে। যারা ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালন করে না, তারাই বলে স্বাধীনতা বাইচ্যান্স এসেছে। এরাই বাংলাদেশের সংবিধানকে অস্বীকার করে।
অভিভাবক ও শিশুদের উদ্দেশ্যে প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা বলেন, ‘আপনারা সন্তানদের বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস জানাবেন। এটা আপনাদের নৈতিক দায়িত্ব। এই শিশুরাই দেশপ্রেম, স্বাধীনতার মূল্যবোধ, অসাম্প্রদায়িক চেতনার রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলবে। আজ স্বাধীনতা দিবসে এটাই হোক শিশুদের অঙ্গীকার।’
ইন্দিরা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন শিশুরা যদি শিক্ষা, সংস্কৃতি চর্চা এবং খেলাধুলায় যথাযথ সুযোগ পায়, তাহলে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ ও মানুষকে ভালোবেসে নিজেদেরকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবে। শিশুরা যাতে সৃজনশীল, মননশীল ও মুক্ত মনের মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারে সে জন্য লক্ষাধিক শিক্ষকের চাকরি জাতীয়করণ এবং প্রাথমিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক ও অবৈতনিক করে ছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাও তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করছে জানিয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজকের শিশুরাই স্মার্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ‘যারা অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিশ্বাস করে না, এখনও যারা পাকিস্তানের প্রেমে মগ্ন, তাদের এদেশে থাকার কোন অধিকার নেই। তারা পাকিস্তান প্রেমী, পাকিস্তানেই চলে যাক।’
আজ রোববার ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান ‘জয়বাংলা, বাংলার জয়’-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, এদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন হয়েছে। জাতির পিতার নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে এবং লাখ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছে। কোনো অজ্ঞাতনামা মেজরের ডাকে এদেশে স্বাধীনতার ঘোষণা করা হয়নি। এটা পৃথিবীতে হয়নি, হবেও না। এ কথাটা শিশুদের সবসময় মনে রাখতে হবে। যারা ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালন করে না, তারাই বলে স্বাধীনতা বাইচ্যান্স এসেছে। এরাই বাংলাদেশের সংবিধানকে অস্বীকার করে।
অভিভাবক ও শিশুদের উদ্দেশ্যে প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা বলেন, ‘আপনারা সন্তানদের বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস জানাবেন। এটা আপনাদের নৈতিক দায়িত্ব। এই শিশুরাই দেশপ্রেম, স্বাধীনতার মূল্যবোধ, অসাম্প্রদায়িক চেতনার রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলবে। আজ স্বাধীনতা দিবসে এটাই হোক শিশুদের অঙ্গীকার।’
ইন্দিরা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন শিশুরা যদি শিক্ষা, সংস্কৃতি চর্চা এবং খেলাধুলায় যথাযথ সুযোগ পায়, তাহলে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ ও মানুষকে ভালোবেসে নিজেদেরকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবে। শিশুরা যাতে সৃজনশীল, মননশীল ও মুক্ত মনের মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারে সে জন্য লক্ষাধিক শিক্ষকের চাকরি জাতীয়করণ এবং প্রাথমিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক ও অবৈতনিক করে ছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাও তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করছে জানিয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজকের শিশুরাই স্মার্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৬ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৭ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২০ ঘণ্টা আগে