নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ প্রায় আড়াই বছর পর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডি রাজনৈতিক কার্যালয়ে এলেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় নেতা প্রয়াত তাজউদ্দীন আহমেদের ছেলে এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ।
আজ বৃহস্পতিবার রাত আটটার দিকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আসেন। কার্যালয়ের যে কক্ষটিতে কেন্দ্রীয় নেতারা বসেন সে কক্ষে বসেন তিনি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন শফিক, কার্যনির্বাহী সদস্য শাহবুদ্দিন ফরাজী, উপাধ্যক্ষ রেমণ্ড আরেংসহ দলটির বিভিন্ন উপ কমিটির নেতা ও ছাত্রলীগের সাবেক কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা।
ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান তারেক বলেন, প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ মিনিট তিনি কার্যালয়ে অবস্থান করেন। নেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করাসহ স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ে আলোচনা করেন তিনি। গতকাল বুধবার আইভী রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীর কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকার বিষয়ে কথা বলেন তিনি।
এ সময় রাজনৈতিক বিষয়ে তেমন কোনো আলোচনা হয়নি বলে দাবি করেন সাবেক এই ছাত্রলীগ নেতা।
এর আগে ২০১৯ সালে ছেলের বিয়ের দাওয়াত দিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডি রাজনৈতিক কার্যালয়ে এসেছিলেন সোহেল তাজ। সোহেল তাজের বেয়াই ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক। বৃহস্পতিবার সোহেল তাজের সঙ্গে ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলুও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডি রাজনৈতিক কার্যালয়ে আসেন।
এ সময় রাজনৈতিক কার্যালয়ের কক্ষে উপস্থিত আওয়ামী লীগ নেতারা সোহেল তাজের ছেলে ও ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলুর মেয়ের বিয়ে নিয়ে রসিকতা করে যারা ওই সময়ে দাওয়াত পায়নি তাদের জন্য একটা পার্টি দিতে বলেন।
সোহেল তাজ ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) থেকে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে একই আসন থেকে আবারও নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভায় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান সোহেল তাজ। তবে সেই পদে তিনি বেশি দিন থাকেননি। ওই বছরই ৩১ মে মন্ত্রিসভা থেকে ব্যক্তিগত কারণে তিনি পদত্যাগ করেন। আর ২০১২ সালের ২৩ এপ্রিল সংসদ সদস্য পদ থেকেও পদত্যাগ করেন তিনি। এরপর থেকে রাজনীতি থেকে দূরে রয়েছেন তাজউদ্দীন পুত্র।
দীর্ঘ প্রায় আড়াই বছর পর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডি রাজনৈতিক কার্যালয়ে এলেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় নেতা প্রয়াত তাজউদ্দীন আহমেদের ছেলে এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ।
আজ বৃহস্পতিবার রাত আটটার দিকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আসেন। কার্যালয়ের যে কক্ষটিতে কেন্দ্রীয় নেতারা বসেন সে কক্ষে বসেন তিনি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন শফিক, কার্যনির্বাহী সদস্য শাহবুদ্দিন ফরাজী, উপাধ্যক্ষ রেমণ্ড আরেংসহ দলটির বিভিন্ন উপ কমিটির নেতা ও ছাত্রলীগের সাবেক কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা।
ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান তারেক বলেন, প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ মিনিট তিনি কার্যালয়ে অবস্থান করেন। নেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করাসহ স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ে আলোচনা করেন তিনি। গতকাল বুধবার আইভী রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীর কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকার বিষয়ে কথা বলেন তিনি।
এ সময় রাজনৈতিক বিষয়ে তেমন কোনো আলোচনা হয়নি বলে দাবি করেন সাবেক এই ছাত্রলীগ নেতা।
এর আগে ২০১৯ সালে ছেলের বিয়ের দাওয়াত দিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডি রাজনৈতিক কার্যালয়ে এসেছিলেন সোহেল তাজ। সোহেল তাজের বেয়াই ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক। বৃহস্পতিবার সোহেল তাজের সঙ্গে ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলুও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডি রাজনৈতিক কার্যালয়ে আসেন।
এ সময় রাজনৈতিক কার্যালয়ের কক্ষে উপস্থিত আওয়ামী লীগ নেতারা সোহেল তাজের ছেলে ও ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলুর মেয়ের বিয়ে নিয়ে রসিকতা করে যারা ওই সময়ে দাওয়াত পায়নি তাদের জন্য একটা পার্টি দিতে বলেন।
সোহেল তাজ ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) থেকে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে একই আসন থেকে আবারও নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভায় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান সোহেল তাজ। তবে সেই পদে তিনি বেশি দিন থাকেননি। ওই বছরই ৩১ মে মন্ত্রিসভা থেকে ব্যক্তিগত কারণে তিনি পদত্যাগ করেন। আর ২০১২ সালের ২৩ এপ্রিল সংসদ সদস্য পদ থেকেও পদত্যাগ করেন তিনি। এরপর থেকে রাজনীতি থেকে দূরে রয়েছেন তাজউদ্দীন পুত্র।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৯ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে