নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির নেতারা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে ব্যর্থ হয়ে এখন গলাবাজি করে রাজনীতির মাঠ গরম করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ বুধবার সকালে তাঁর বাসভবনে ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন।
সরকারের সময় নাকি শেষ হয়ে এসেছে—মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নেতিবাচক রাজনীতির কারণে বিএনপিরই সময় শেষ হয়ে এসেছে, সরকারের নয়।’
বিএনপির নেতারা নির্লজ্জ মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে এমন দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার খুনি, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি, যুদ্ধাপরাধী, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, অগ্নি সন্ত্রাস রাজনীতির প্রতিভূ বিএনপির সময় শেষ হয়ে এসেছে।’
বিএনপি এ দেশে ভালো যা কিছু অর্জন করেছিল তা নাকি সরকার ধ্বংস করে দিয়েছে—বিএনপির মহাসচিবের এমন অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘বিএনপি এ দেশের কোন অর্জনে নেতৃত্ব দিয়েছে? এ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ভাগ্যোন্নয়নে বিএনপির অবদান কী? আসলে তাঁদের কোনো অর্জনই নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপির রাজনীতি হচ্ছে স্বৈরতন্ত্রের গর্ভে জন্ম নেওয়া স্বার্থান্ধ গোষ্ঠীর স্বার্থসিদ্ধির রাজনীতি।’ বিএনপির শাসনামলে হাওয়া ভবন, খোয়াব ভবনের আধিপত্য এবং দুর্নীতিতে পরপর পাঁচবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কথা জনগণ এখনো ভুলে যায়নি বলেও বিএনপি নেতাদের স্মরণ করিয়ে দেন ওবায়দুল কাদের। সরকার ক্ষমতায় থাকলে নাকি দেশের অস্তিত্ব থাকবে না—মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু হতে পারে না বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বাংলাদেশে যা কিছু অর্জন তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই হয়েছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এদেশের মানুষের ভাষার অধিকার, স্বাধিকার, স্বাধীনতা, মুক্তি, ভাত ও ভোটের অধিকার এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতি সবই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলেই শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, যোগাযোগ, জ্ঞান-বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি, ক্রীড়া, রেলপথ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, নৌযোগাযোগসহ সব খাতেই ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।’
পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলি টানেল, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, সাবমেরিন, এলএনজি টার্মিনাল, এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন নতুন রেল যোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনা মূল্যে বই বিতরণ, উপবৃত্তি ও শিক্ষাবৃত্তি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় দারিদ্র্য বিমোচন, গৃহহীনদের জন্য বিনা মূল্যে জমি ও গৃহ প্রদান এবং বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিনা মূল্যে করোনার টিকাপ্রাপ্তির সুযোগ সৃষ্টিসহ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের মাইলফলক স্পর্শকারী বাংলাদেশের অসংখ্য সাফল্য অর্জিত হয়েছে বলে জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। মন্ত্রী আরও বলেন, যার ফলে একসময়ের মঙ্গা, খরা, দুর্যোগ-দুর্ভিক্ষকবলিত ও দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছে।
বিএনপির নেতারা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে ব্যর্থ হয়ে এখন গলাবাজি করে রাজনীতির মাঠ গরম করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ বুধবার সকালে তাঁর বাসভবনে ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন।
সরকারের সময় নাকি শেষ হয়ে এসেছে—মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নেতিবাচক রাজনীতির কারণে বিএনপিরই সময় শেষ হয়ে এসেছে, সরকারের নয়।’
বিএনপির নেতারা নির্লজ্জ মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে এমন দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার খুনি, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি, যুদ্ধাপরাধী, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, অগ্নি সন্ত্রাস রাজনীতির প্রতিভূ বিএনপির সময় শেষ হয়ে এসেছে।’
বিএনপি এ দেশে ভালো যা কিছু অর্জন করেছিল তা নাকি সরকার ধ্বংস করে দিয়েছে—বিএনপির মহাসচিবের এমন অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘বিএনপি এ দেশের কোন অর্জনে নেতৃত্ব দিয়েছে? এ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ভাগ্যোন্নয়নে বিএনপির অবদান কী? আসলে তাঁদের কোনো অর্জনই নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপির রাজনীতি হচ্ছে স্বৈরতন্ত্রের গর্ভে জন্ম নেওয়া স্বার্থান্ধ গোষ্ঠীর স্বার্থসিদ্ধির রাজনীতি।’ বিএনপির শাসনামলে হাওয়া ভবন, খোয়াব ভবনের আধিপত্য এবং দুর্নীতিতে পরপর পাঁচবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কথা জনগণ এখনো ভুলে যায়নি বলেও বিএনপি নেতাদের স্মরণ করিয়ে দেন ওবায়দুল কাদের। সরকার ক্ষমতায় থাকলে নাকি দেশের অস্তিত্ব থাকবে না—মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু হতে পারে না বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বাংলাদেশে যা কিছু অর্জন তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই হয়েছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এদেশের মানুষের ভাষার অধিকার, স্বাধিকার, স্বাধীনতা, মুক্তি, ভাত ও ভোটের অধিকার এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতি সবই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলেই শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, যোগাযোগ, জ্ঞান-বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি, ক্রীড়া, রেলপথ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, নৌযোগাযোগসহ সব খাতেই ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।’
পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলি টানেল, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, সাবমেরিন, এলএনজি টার্মিনাল, এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন নতুন রেল যোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনা মূল্যে বই বিতরণ, উপবৃত্তি ও শিক্ষাবৃত্তি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় দারিদ্র্য বিমোচন, গৃহহীনদের জন্য বিনা মূল্যে জমি ও গৃহ প্রদান এবং বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিনা মূল্যে করোনার টিকাপ্রাপ্তির সুযোগ সৃষ্টিসহ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের মাইলফলক স্পর্শকারী বাংলাদেশের অসংখ্য সাফল্য অর্জিত হয়েছে বলে জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। মন্ত্রী আরও বলেন, যার ফলে একসময়ের মঙ্গা, খরা, দুর্যোগ-দুর্ভিক্ষকবলিত ও দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছে।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৯ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে