নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সংকট নেই। রাজনীতির বিরোধিতার জন্যই অনেকে নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছে।’
আজ বুধবার সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে সাধারণ মানুষের মধ্যে ইফতার ও ঈদসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, ‘সারা রাত ধরে ঈদের শপিং চলছে, শপিং করতে গিয়ে কোথাও কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেনি। তার পরও রাজনীতির বিরোধিতার জন্য কথা বলে নিরাপত্তাহীনতা নিয়ে। কারও নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়নি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির সব নেতা একে একে জেল থেকে বের হয়েছে। তার পরও বলে, তাদের ৮০ ভাগ নেতা-কর্মী নাকি নির্যাতনের শিকার। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে বলেছি, নির্যাতিত ৮০ ভাগ নেতা-কর্মীর তালিকাটা প্রকাশ করেন। কেউ অপরাধ করলে, আগুন-সন্ত্রাসের মামলা, মানুষ খুনের মামলার আসামি যারা জেলে রয়েছে, তাদের জন্য বিএনপির এত মায়াকান্না কেন?’
দ্রব্যমূল্য নিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়লেও বাংলাদেশে তেলের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। জিনিসপত্রের দামও কমে যাচ্ছে। আজকে বিএনপির নেতারা বড় বড় কথা বলে, গরিবের জন্য মায়াকান্না করে। তাদের আমলে জিয়াউর রহমানের সময়ে অভাবের তাড়নায় রংপুর কোর্টে গিয়ে পতিতাবৃত্তিতে নাম লিখিয়েছিল অনেক নারী। সেই ইতিহাস কি ভুলে যান!’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশে, ঢাকা সিটিতে এত ভিক্ষুক কেন—যাঁরা এমন প্রশ্ন করেন, তাঁদের লজ্জা করে না, তাঁরা একজন গরিব মানুষকেও এই কষ্টের দিনে রোজার মাসে কোনো প্রকার সাহায্য করেননি। ইফতারসামগ্রী বিতরণ করেননি। বড়লোকদের নিয়ে বড় বড় হোটেলে ইফতার পার্টি করেছেন। আর বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সারা দেশে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করছেন।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ঈদের সময় ঢাকাসহ বড় বড় শহরে দান-খয়রাতের আশায় কিছু গরিব মানুষ আসে। কিন্তু এ পর্যন্ত না খেয়ে মানুষ রাস্তায় পড়ে মরে আছে এমন কেউ নেই।’ ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির উদ্ভট কথায় আওয়ামী লীগ কান দেবে না। বিপদে অসহায় মানুষের পাশে থাকা আওয়ামী লীগের রাজনীতি।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস ও ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ। পরে সাধারণ মানুষের মধ্যে ইফতার ও ঈদসামগ্রী বিতরণ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সংকট নেই। রাজনীতির বিরোধিতার জন্যই অনেকে নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছে।’
আজ বুধবার সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে সাধারণ মানুষের মধ্যে ইফতার ও ঈদসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, ‘সারা রাত ধরে ঈদের শপিং চলছে, শপিং করতে গিয়ে কোথাও কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেনি। তার পরও রাজনীতির বিরোধিতার জন্য কথা বলে নিরাপত্তাহীনতা নিয়ে। কারও নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়নি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির সব নেতা একে একে জেল থেকে বের হয়েছে। তার পরও বলে, তাদের ৮০ ভাগ নেতা-কর্মী নাকি নির্যাতনের শিকার। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে বলেছি, নির্যাতিত ৮০ ভাগ নেতা-কর্মীর তালিকাটা প্রকাশ করেন। কেউ অপরাধ করলে, আগুন-সন্ত্রাসের মামলা, মানুষ খুনের মামলার আসামি যারা জেলে রয়েছে, তাদের জন্য বিএনপির এত মায়াকান্না কেন?’
দ্রব্যমূল্য নিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়লেও বাংলাদেশে তেলের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। জিনিসপত্রের দামও কমে যাচ্ছে। আজকে বিএনপির নেতারা বড় বড় কথা বলে, গরিবের জন্য মায়াকান্না করে। তাদের আমলে জিয়াউর রহমানের সময়ে অভাবের তাড়নায় রংপুর কোর্টে গিয়ে পতিতাবৃত্তিতে নাম লিখিয়েছিল অনেক নারী। সেই ইতিহাস কি ভুলে যান!’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশে, ঢাকা সিটিতে এত ভিক্ষুক কেন—যাঁরা এমন প্রশ্ন করেন, তাঁদের লজ্জা করে না, তাঁরা একজন গরিব মানুষকেও এই কষ্টের দিনে রোজার মাসে কোনো প্রকার সাহায্য করেননি। ইফতারসামগ্রী বিতরণ করেননি। বড়লোকদের নিয়ে বড় বড় হোটেলে ইফতার পার্টি করেছেন। আর বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সারা দেশে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করছেন।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ঈদের সময় ঢাকাসহ বড় বড় শহরে দান-খয়রাতের আশায় কিছু গরিব মানুষ আসে। কিন্তু এ পর্যন্ত না খেয়ে মানুষ রাস্তায় পড়ে মরে আছে এমন কেউ নেই।’ ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির উদ্ভট কথায় আওয়ামী লীগ কান দেবে না। বিপদে অসহায় মানুষের পাশে থাকা আওয়ামী লীগের রাজনীতি।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস ও ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ। পরে সাধারণ মানুষের মধ্যে ইফতার ও ঈদসামগ্রী বিতরণ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২১ মিনিট আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ ঘণ্টা আগে