নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাগরিক ঐক্যর আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘১৩ বছর স্বৈরশাসন চালানোর পরে এই সরকার আস্তে আস্তে ধরা খেতে শুরু করেছে। তাদের মন্ত্রী নিজের জানের ভয়ে, সম্মানের ভয়ে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালাতে ব্যস্ত হয়েছেন। বিদেশের কোনো রাষ্ট্র জায়গা দিচ্ছে না।’
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে খালেদা জিয়ার জন্য আন্দোলন অব্যাহত রাখতে বিএনপিকে আহ্বান জানিয়ে মান্না বলেন, ‘যেই লড়াই আপনারা শুরু করেছেন, তাঁর (খালেদা জিয়া) সুচিকিৎসার জন্য, তাঁর মুক্তির জন্য। এই লড়াই অব্যাহত রাখেন। ওরা (সরকার) তো কেবল ধরা খেতে শুরু করেছে। এরপরে এমনভাবে ধরা খাবে, যেমন জালের মধ্যে একবার ধরা পড়লে যতই ঘোরে, ততই আটকে যায়, আমাদের সরকারও সেইরকম আটকে যাবে, ছাড়া পাবে না।’
গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশের দাওয়াত না পাওয়া প্রসঙ্গে মান্না বলেন, বাংলাদেশকে নিয়ে আজ বিশ্বের ১১০টা দেশ চিন্তিত। এই দেশে কোনো গণতন্ত্র নাই। বিশ্ববাসী মনে করে একটা মুক্তিযুদ্ধের পরে এই দেশে যা হওয়ার কথা ছিল, তার বিপরীত কর্মকাণ্ড হচ্ছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী এবং আমাদের র্যাব আজ বিশ্বের দরবারে কলঙ্কিত, সন্ত্রাসী এবং মানবতাবিরোধী বলে চিহ্নিত হতে যাচ্ছে। দুনিয়াব্যাপী এদের ধিক্কার দিচ্ছে। এত বড় লজ্জার পরেও ওদের (সরকার) কোনো লজ্জা নেই। ওরা বলার চেষ্টা করছে আমরা তো মানবতার লঙ্ঘন করি না, আমরা তো দেশের সম্মানের স্বার্থে কাজ করছি। অথচ সবাই জানে দেশে গণতন্ত্র নাই, ভোট নাই, মানুষের অধিকার নাই। গুম-খুন, ক্রসফায়ার লাগাতারভাবে চলছে।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। কত বড় অমানুষ আর পাষণ্ড হলে তাঁর চিকিৎসা বন্ধ রেখে ওরা (সরকার) উল্লাস করবার জন্য ব্যস্ত আছে। কবে তিনি মারা যাবেন। কিন্তু মানুষের আশীর্বাদে বেগম জিয়া সুস্থ হবেন এবং একদিন বাংলাদেশের মানুষের কাছে ফিরে আসবেন।’
নাগরিক ঐক্যর আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘১৩ বছর স্বৈরশাসন চালানোর পরে এই সরকার আস্তে আস্তে ধরা খেতে শুরু করেছে। তাদের মন্ত্রী নিজের জানের ভয়ে, সম্মানের ভয়ে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালাতে ব্যস্ত হয়েছেন। বিদেশের কোনো রাষ্ট্র জায়গা দিচ্ছে না।’
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে খালেদা জিয়ার জন্য আন্দোলন অব্যাহত রাখতে বিএনপিকে আহ্বান জানিয়ে মান্না বলেন, ‘যেই লড়াই আপনারা শুরু করেছেন, তাঁর (খালেদা জিয়া) সুচিকিৎসার জন্য, তাঁর মুক্তির জন্য। এই লড়াই অব্যাহত রাখেন। ওরা (সরকার) তো কেবল ধরা খেতে শুরু করেছে। এরপরে এমনভাবে ধরা খাবে, যেমন জালের মধ্যে একবার ধরা পড়লে যতই ঘোরে, ততই আটকে যায়, আমাদের সরকারও সেইরকম আটকে যাবে, ছাড়া পাবে না।’
গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশের দাওয়াত না পাওয়া প্রসঙ্গে মান্না বলেন, বাংলাদেশকে নিয়ে আজ বিশ্বের ১১০টা দেশ চিন্তিত। এই দেশে কোনো গণতন্ত্র নাই। বিশ্ববাসী মনে করে একটা মুক্তিযুদ্ধের পরে এই দেশে যা হওয়ার কথা ছিল, তার বিপরীত কর্মকাণ্ড হচ্ছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী এবং আমাদের র্যাব আজ বিশ্বের দরবারে কলঙ্কিত, সন্ত্রাসী এবং মানবতাবিরোধী বলে চিহ্নিত হতে যাচ্ছে। দুনিয়াব্যাপী এদের ধিক্কার দিচ্ছে। এত বড় লজ্জার পরেও ওদের (সরকার) কোনো লজ্জা নেই। ওরা বলার চেষ্টা করছে আমরা তো মানবতার লঙ্ঘন করি না, আমরা তো দেশের সম্মানের স্বার্থে কাজ করছি। অথচ সবাই জানে দেশে গণতন্ত্র নাই, ভোট নাই, মানুষের অধিকার নাই। গুম-খুন, ক্রসফায়ার লাগাতারভাবে চলছে।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। কত বড় অমানুষ আর পাষণ্ড হলে তাঁর চিকিৎসা বন্ধ রেখে ওরা (সরকার) উল্লাস করবার জন্য ব্যস্ত আছে। কবে তিনি মারা যাবেন। কিন্তু মানুষের আশীর্বাদে বেগম জিয়া সুস্থ হবেন এবং একদিন বাংলাদেশের মানুষের কাছে ফিরে আসবেন।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৭ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে