ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ইউরোপের সফরসঙ্গী হিসেবে দেশ ছাড়ার পর রোববার রাত ৯টার সময়ে নিজেদের ফেসবুক পেজে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি আল নাহিয়ান খান ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
সম্মেলন হওয়ার দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর পর পূর্ণাঙ্গ কমিটির হওয়ার পরেও যেন বিতর্ক থামছে না। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
২০১৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল হোসেন রুবেলকে সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন শোভনকে সাধারণ সম্পাদক করে নতুন কমিটি ঘোষণা করে তৎকালীন সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসাইন। দীর্ঘ সাড়ে তিন বছরের বেশি সময় পরে তা পূর্ণাঙ্গ করল বর্তমান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকায় ৩০ অক্টোবরের তারিখ থাকার পরেও তা কেন ৩১ অক্টোবর রাতে ফেসবুক পেজে দেওয়া হলো তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখি করছেন অনেকেই। বলছেন, নতুন কুটকৌশল অথবা বড় কোনো বিষয়কে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য একাজ করা হয়েছে। আবার অনেকেই বলছেন ৩১ তারিখ দপ্তর সম্পাদকের মাধ্যমে কাজ শেষ করে ৩০ তারিখ লিখে সংগঠন গঠনতন্ত্রের বিরোধী কাজ করেছেন জয় ও লেখক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সন্তান ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এক নেতা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এ পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে কি হয়েছে, কীভাবে হয়েছে তা আমি নিজেও কনফিউজড! আর ৩০ অক্টোবর তারিখের বিষয় কেন বিদেশে যাওয়ার পরে প্রকাশ করতে হবে তা আমি নিজেও বুঝতেছি না।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি ইয়াজ আল রিয়াদ বলেন, ‘জয় ও লেখক পূর্ণাঙ্গ কমিটি দেওয়ার বিষয়ে কেন্দ্রের কারও সঙ্গে কোনো পরামর্শ করে না। তাঁরা দুজন ঠিক করে নিজেদের মতো করে লোক বসিয়ে দেন।’
ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব দেওয়ার পরে জয়-লেখকের অনুমোদনে কমিটি হওয়াকে গঠনতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেও উল্লেখ করেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এ নেতা।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ইউরোপের সফরসঙ্গী হিসেবে দেশ ছাড়ার পর রোববার রাত ৯টার সময়ে নিজেদের ফেসবুক পেজে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি আল নাহিয়ান খান ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
সম্মেলন হওয়ার দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর পর পূর্ণাঙ্গ কমিটির হওয়ার পরেও যেন বিতর্ক থামছে না। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
২০১৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল হোসেন রুবেলকে সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন শোভনকে সাধারণ সম্পাদক করে নতুন কমিটি ঘোষণা করে তৎকালীন সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসাইন। দীর্ঘ সাড়ে তিন বছরের বেশি সময় পরে তা পূর্ণাঙ্গ করল বর্তমান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকায় ৩০ অক্টোবরের তারিখ থাকার পরেও তা কেন ৩১ অক্টোবর রাতে ফেসবুক পেজে দেওয়া হলো তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখি করছেন অনেকেই। বলছেন, নতুন কুটকৌশল অথবা বড় কোনো বিষয়কে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য একাজ করা হয়েছে। আবার অনেকেই বলছেন ৩১ তারিখ দপ্তর সম্পাদকের মাধ্যমে কাজ শেষ করে ৩০ তারিখ লিখে সংগঠন গঠনতন্ত্রের বিরোধী কাজ করেছেন জয় ও লেখক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সন্তান ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এক নেতা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এ পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে কি হয়েছে, কীভাবে হয়েছে তা আমি নিজেও কনফিউজড! আর ৩০ অক্টোবর তারিখের বিষয় কেন বিদেশে যাওয়ার পরে প্রকাশ করতে হবে তা আমি নিজেও বুঝতেছি না।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি ইয়াজ আল রিয়াদ বলেন, ‘জয় ও লেখক পূর্ণাঙ্গ কমিটি দেওয়ার বিষয়ে কেন্দ্রের কারও সঙ্গে কোনো পরামর্শ করে না। তাঁরা দুজন ঠিক করে নিজেদের মতো করে লোক বসিয়ে দেন।’
ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব দেওয়ার পরে জয়-লেখকের অনুমোদনে কমিটি হওয়াকে গঠনতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেও উল্লেখ করেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এ নেতা।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৮ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে