নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আবারও হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় তাঁকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে গিয়েছিলেন তিনি। পরে সেদিন রাত ১২টার দিকে তিনি আবার বাসায় ফেরেন।
খালেদা জিয়া সুস্থ রয়েছেন বলে সেদিন সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেছিলেন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রেখে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর মেডিকেল বোর্ড কিছু ওষুধ দেয়। এরপর সুস্থতা বোধ করলে বোর্ডের পরামর্শে তাঁকে বাসায় আনা হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্যের অবস্থা জানিয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, হাসপাতাল থেকে বাসায় আসা পর্যন্ত আমরা এখন পর্যন্ত যা দেখেছি, উনি অনেকটা সুস্থতা বোধ করছেন।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘বিদেশি চিকিৎসকদের অস্ত্রোপচারের পর উনি (খালেদা জিয়া) কিছুটা সুস্থ আছেন। তবে এতে করে তাঁর ক্রনিক লিভার ডিজিজ এবং পোর্টাল হাইপারটেনশন যে ভালো হয়ে গেছে, তা কিন্তু নয়। সে জন্য এখনো আমরা বলি এবং মেডিকেল বোর্ড মনে করে খালেদা জিয়াকে মাল্টি ডিসিপ্লিনারি চিকিৎসাকেন্দ্রে নিতে হবে। তাহলেই কেবল লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন ও পোর্টাল হাইপারটেনশনের মতো জটিলতাগুলো নিরসন করা সম্ভব হবে। তখনই উনি সত্যিকার অর্থে সুস্থ হবেন। এটা যত দ্রুত করা যায়, ততই ওনার জন্য মঙ্গল।’
এ জন্য বরাবরের মতো আবারও দলের এবং পরিবারের পক্ষ থেকে খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিতে আহ্বান জানান জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার জটিলতাগুলো নিরাময়যোগ্য। যথাযথ চিকিৎসার সুযোগ দিলে উনি সুস্থ হবেন।
তবে অনেক জটিলতা ও প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে খালেদা জিয়া আগের চেয়ে অনেকটাই সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন জাহিদ হোসেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আবারও হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় তাঁকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে গিয়েছিলেন তিনি। পরে সেদিন রাত ১২টার দিকে তিনি আবার বাসায় ফেরেন।
খালেদা জিয়া সুস্থ রয়েছেন বলে সেদিন সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেছিলেন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রেখে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর মেডিকেল বোর্ড কিছু ওষুধ দেয়। এরপর সুস্থতা বোধ করলে বোর্ডের পরামর্শে তাঁকে বাসায় আনা হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্যের অবস্থা জানিয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, হাসপাতাল থেকে বাসায় আসা পর্যন্ত আমরা এখন পর্যন্ত যা দেখেছি, উনি অনেকটা সুস্থতা বোধ করছেন।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘বিদেশি চিকিৎসকদের অস্ত্রোপচারের পর উনি (খালেদা জিয়া) কিছুটা সুস্থ আছেন। তবে এতে করে তাঁর ক্রনিক লিভার ডিজিজ এবং পোর্টাল হাইপারটেনশন যে ভালো হয়ে গেছে, তা কিন্তু নয়। সে জন্য এখনো আমরা বলি এবং মেডিকেল বোর্ড মনে করে খালেদা জিয়াকে মাল্টি ডিসিপ্লিনারি চিকিৎসাকেন্দ্রে নিতে হবে। তাহলেই কেবল লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন ও পোর্টাল হাইপারটেনশনের মতো জটিলতাগুলো নিরসন করা সম্ভব হবে। তখনই উনি সত্যিকার অর্থে সুস্থ হবেন। এটা যত দ্রুত করা যায়, ততই ওনার জন্য মঙ্গল।’
এ জন্য বরাবরের মতো আবারও দলের এবং পরিবারের পক্ষ থেকে খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিতে আহ্বান জানান জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার জটিলতাগুলো নিরাময়যোগ্য। যথাযথ চিকিৎসার সুযোগ দিলে উনি সুস্থ হবেন।
তবে অনেক জটিলতা ও প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে খালেদা জিয়া আগের চেয়ে অনেকটাই সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন জাহিদ হোসেন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৬ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে