নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপিকে অসাংবিধানিক পথ ছেড়ে সংবিধান মেনে এই সরকারের আমলেই নির্বাচনে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ। তিনি বলেছেন, ‘লাখো শহীদের রক্তভেজা এই সংবিধানকে অবজ্ঞা করার এখতিয়ার কারও নেই।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর সবুজবাগ এলাকার বালুর মাঠে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ৫ নং ওয়ার্ডের সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘দলটির নেতারা এখন থেকে নির্বাচন নির্বাচন করে ধুয়া তুলছে। তাঁরা বলছে এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। তাহলে কোন সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে তাঁরা? আপনারা যদি সংবিধান মানেন তাহলে সংবিধান অনুযায়ী এই সরকারের অধীনেই নির্বাচনে যেতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
যারা জাতীয় সরকার স্বপ্ন দেখে তাঁদের জনভিত্তি নেই বলে দাবি করে হানিফ বলেন, ‘তাঁরা মনে করে অনির্বাচিত সরকার হলেই তাঁরা ক্ষমতায় বসে যাবে। এ জন্য নানা ফর্মুলা তাঁরা দিচ্ছে। এই বাংলাদেশে ১ / ১১ হওয়ার আর সম্ভাবনা নেই। এই বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বা জাতীয় সরকার আর হবে না। এই বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ীই চলবে। এই সংবিধানের জন্য ত্রিশ লাখ মানুষের রক্ত দিতে হয়েছে। দুই লাখ মা বোনের সম্ভ্রম হানি হয়েছে। এত ত্যাগের বিনিময়ে যে সংবিধান সেটা বাদ দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
যারা এই দেশের নাগরিক, যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে তাঁদের সংবিধান অনুযায়ী চলতে হবে বলে জানান হানিফ। তিনি বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেবদের বলব অসাংবিধানিক কথাবার্তা বন্ধ করুন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যদি জয় লাভ করার ইচ্ছা থাকে তাহলে নির্বাচনে অংশ নিন। আপনারা যদি মনে করেন আপনাদের জনভিত্তি বা জনসমর্থন আছে নির্বাচন এলে নির্বাচনে অংশ নিয়ে দেখুন জনগণ আপনাদের চায় কিনা।’
নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আগামী বছরের ডিসেম্বরে অথবা পরের বছরের জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনেও আওয়ামী লীগকে জয়ী করতে হবে। এ জন্য দলের নেতা কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। আওয়ামী লীগই একমাত্র দল যাদের জনভিত্তি আছে। জনগণ জেনে গেছে শেখ হাসিনার হাতে দেশ থাকলে দেশের মানুষ নিরাপদে থাকে। বিজয় অব্যাহত রাখতে সবাইকে মাঠে নেমে কাজ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর, স্থানীয় সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী। আরও উপস্থিত ছিলেন মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শহীদ সেরনিয়াবাত, সাংগঠনিক সম্পাদক আকতার হোসেন, দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ, সদস্য মামুন রশীদ শুভ্র, আসাদুজ্জামান আসাদ প্রমুখ।
বিএনপিকে অসাংবিধানিক পথ ছেড়ে সংবিধান মেনে এই সরকারের আমলেই নির্বাচনে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ। তিনি বলেছেন, ‘লাখো শহীদের রক্তভেজা এই সংবিধানকে অবজ্ঞা করার এখতিয়ার কারও নেই।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর সবুজবাগ এলাকার বালুর মাঠে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ৫ নং ওয়ার্ডের সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘দলটির নেতারা এখন থেকে নির্বাচন নির্বাচন করে ধুয়া তুলছে। তাঁরা বলছে এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। তাহলে কোন সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে তাঁরা? আপনারা যদি সংবিধান মানেন তাহলে সংবিধান অনুযায়ী এই সরকারের অধীনেই নির্বাচনে যেতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
যারা জাতীয় সরকার স্বপ্ন দেখে তাঁদের জনভিত্তি নেই বলে দাবি করে হানিফ বলেন, ‘তাঁরা মনে করে অনির্বাচিত সরকার হলেই তাঁরা ক্ষমতায় বসে যাবে। এ জন্য নানা ফর্মুলা তাঁরা দিচ্ছে। এই বাংলাদেশে ১ / ১১ হওয়ার আর সম্ভাবনা নেই। এই বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বা জাতীয় সরকার আর হবে না। এই বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ীই চলবে। এই সংবিধানের জন্য ত্রিশ লাখ মানুষের রক্ত দিতে হয়েছে। দুই লাখ মা বোনের সম্ভ্রম হানি হয়েছে। এত ত্যাগের বিনিময়ে যে সংবিধান সেটা বাদ দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
যারা এই দেশের নাগরিক, যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে তাঁদের সংবিধান অনুযায়ী চলতে হবে বলে জানান হানিফ। তিনি বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেবদের বলব অসাংবিধানিক কথাবার্তা বন্ধ করুন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যদি জয় লাভ করার ইচ্ছা থাকে তাহলে নির্বাচনে অংশ নিন। আপনারা যদি মনে করেন আপনাদের জনভিত্তি বা জনসমর্থন আছে নির্বাচন এলে নির্বাচনে অংশ নিয়ে দেখুন জনগণ আপনাদের চায় কিনা।’
নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আগামী বছরের ডিসেম্বরে অথবা পরের বছরের জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনেও আওয়ামী লীগকে জয়ী করতে হবে। এ জন্য দলের নেতা কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। আওয়ামী লীগই একমাত্র দল যাদের জনভিত্তি আছে। জনগণ জেনে গেছে শেখ হাসিনার হাতে দেশ থাকলে দেশের মানুষ নিরাপদে থাকে। বিজয় অব্যাহত রাখতে সবাইকে মাঠে নেমে কাজ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর, স্থানীয় সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী। আরও উপস্থিত ছিলেন মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শহীদ সেরনিয়াবাত, সাংগঠনিক সম্পাদক আকতার হোসেন, দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ, সদস্য মামুন রশীদ শুভ্র, আসাদুজ্জামান আসাদ প্রমুখ।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৭ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে