নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জেলা ও মহানগরে চার পর্বের সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণার পর আবারও নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। এবার ঢাকা বাদে অন্য সব মহানগরে ২৩ ও ২৮ মে পদযাত্রা করার ঘোষণা দিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান রিজভী।
সংবাদ সম্মেলনে সরকারের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ১৫ বছর ধরে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে থাকা সরকারের এখন ত্রিশঙ্কু অবস্থা। প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে ২০১৪ সালে ভোটারবিহীন নির্বাচন এবং ২০১৮ সালের ভোট ডাকাতির নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলে রাখতে পারলেও এবার আর সম্ভব হচ্ছে না। এটা আওয়ামী লীগপ্রধান ও দলের সাধারণ সম্পাদক নিজেরাই স্বীকার করে নিয়েছেন। সারা দেশে জনগণের দুর্বার আন্দোলন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আহ্বানের কারণে শেখ হাসিনা কোনো উপায় না দেখে এখন আবোল-তাবোল বলতে শুরু করেছেন।
রিজভী বলেন, কোনো ফন্দি-ফিকির, কূটকৌশলে আর কাজ হচ্ছে না। শেখ হাসিনা টের পাচ্ছেন যে কখনো ভোট ডাকাতি, কখনো বিনা ভোটে, আবার কখনো রাতের অন্ধকারে জনগণের ভোটাধিকার লুট করে ক্ষমতায় থাকার দিন শেষ। এখন চরম আতঙ্ক বোধ করছে সরকার। সে জন্য বেপরোয়া নতুন ষড়যন্ত্রে মেতেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর অসংলগ্ন কথাবার্তা, হুমকি এবং ২০১৮-এর নির্বাচনের প্রাক্কালে গায়েবি মামলা আর গ্রেপ্তারের হিড়িকের সুস্পষ্ট লক্ষণ আবারও এখন ফুটে উঠছে।
প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফরের সমালোচনা করে এ সময় রিজভী আরও বলেন, শেখ হাসিনা পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিম সফর করে এসে রীতিমতো প্রলাপ বকছেন। তাতে মনে হয়, গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছ থেকে তাঁর দুঃশাসনের পক্ষে স্বীকৃতি পাননি। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে, কোনো একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র তাঁকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না বলে তিনি বলেছেন। তাঁর এসর বক্তব্য পতনের সাইরেন।
জেলা ও মহানগরে চার পর্বের সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণার পর আবারও নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। এবার ঢাকা বাদে অন্য সব মহানগরে ২৩ ও ২৮ মে পদযাত্রা করার ঘোষণা দিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান রিজভী।
সংবাদ সম্মেলনে সরকারের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ১৫ বছর ধরে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে থাকা সরকারের এখন ত্রিশঙ্কু অবস্থা। প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে ২০১৪ সালে ভোটারবিহীন নির্বাচন এবং ২০১৮ সালের ভোট ডাকাতির নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলে রাখতে পারলেও এবার আর সম্ভব হচ্ছে না। এটা আওয়ামী লীগপ্রধান ও দলের সাধারণ সম্পাদক নিজেরাই স্বীকার করে নিয়েছেন। সারা দেশে জনগণের দুর্বার আন্দোলন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আহ্বানের কারণে শেখ হাসিনা কোনো উপায় না দেখে এখন আবোল-তাবোল বলতে শুরু করেছেন।
রিজভী বলেন, কোনো ফন্দি-ফিকির, কূটকৌশলে আর কাজ হচ্ছে না। শেখ হাসিনা টের পাচ্ছেন যে কখনো ভোট ডাকাতি, কখনো বিনা ভোটে, আবার কখনো রাতের অন্ধকারে জনগণের ভোটাধিকার লুট করে ক্ষমতায় থাকার দিন শেষ। এখন চরম আতঙ্ক বোধ করছে সরকার। সে জন্য বেপরোয়া নতুন ষড়যন্ত্রে মেতেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর অসংলগ্ন কথাবার্তা, হুমকি এবং ২০১৮-এর নির্বাচনের প্রাক্কালে গায়েবি মামলা আর গ্রেপ্তারের হিড়িকের সুস্পষ্ট লক্ষণ আবারও এখন ফুটে উঠছে।
প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফরের সমালোচনা করে এ সময় রিজভী আরও বলেন, শেখ হাসিনা পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিম সফর করে এসে রীতিমতো প্রলাপ বকছেন। তাতে মনে হয়, গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছ থেকে তাঁর দুঃশাসনের পক্ষে স্বীকৃতি পাননি। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে, কোনো একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র তাঁকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না বলে তিনি বলেছেন। তাঁর এসর বক্তব্য পতনের সাইরেন।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৯ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে