নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের নতুন সরকার বাংলাদেশের জনগণের প্রত্যাশাকে মর্যাদা দেবে—এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের যে প্রত্যাশা, সেই প্রত্যাশাকে ভারতের নতুন সরকার মর্যাদা দেবে এবং সেভাবেই তারা বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক গড়বে।’
আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী কৃষক দল এই সভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারতের নতুন সরকার সম্পর্কে বলার আমার একটাই কথা, ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। নিঃসন্দেহে আমাদের অনেক প্রভাবশালী প্রতিবেশী দেশ। আমরা ভারতের নতুন সরকারের কাছে একটাই আশা করব—তাদের দেশে যেভাবে জনগণ তাঁদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে, এখনো তাদের নির্বাচন কমিশন যেভাবে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, তাদের বিচার বিভাগ যেভাবে কাজ করতে পারে, আমরা ১৯৭১ সালে সেই লক্ষ্য নিয়ে যুদ্ধ করেছিলাম, আমরা দেশে গণতন্ত্রকে সেভাবেই প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।’
সভায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকের আওয়ামী লীগ সেই আওয়ামী লীগ নেই, যে আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার সংগ্রাম করেছিল, যে আওয়ামী লীগ আমাদের সঙ্গে স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রাম করেছিল। এই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যখনই আসে, তাদের কেমিস্ট্রিতে পরিবর্তন শুরু হয়। সেই পরিবর্তনটা হচ্ছে সর্বক্ষেত্রে তারা সর্বগ্রাসী হয়ে যায়। এরা পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশকে একটা নতজানু ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।’
বাজেট প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, বাজেট নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। সম্পূর্ণ বাজেটটাই হচ্ছে তাদের লুটপাটের।
তিনি বলেন, ‘এই সরকারের ক্ষুধার শেষ নেই। সবকিছু খেয়ে ফেলছে। সরকারের লোকজন যার যা খুশি তা–ই করছে। একটা ভয়াবহ পরিস্থিতি চলছে দেশে। গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ দেশের ৫৩ বছরের সমস্ত অর্জন ধ্বংস করে ফেলেছে। কোথাও কোনো বিচার নেই, ব্যবসা করতে গেলে সরকারের লোকজনকে চাঁদা দিতে হবে। এরা পরিকল্পিতভাবে দেশকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। এমন উন্নয়ন করেছে সরকার, জনগণ এখন ঢাকা শহর ছেড়ে গ্রামে চলে যাচ্ছে।’
ভারতের নতুন সরকার বাংলাদেশের জনগণের প্রত্যাশাকে মর্যাদা দেবে—এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের যে প্রত্যাশা, সেই প্রত্যাশাকে ভারতের নতুন সরকার মর্যাদা দেবে এবং সেভাবেই তারা বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক গড়বে।’
আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী কৃষক দল এই সভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারতের নতুন সরকার সম্পর্কে বলার আমার একটাই কথা, ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। নিঃসন্দেহে আমাদের অনেক প্রভাবশালী প্রতিবেশী দেশ। আমরা ভারতের নতুন সরকারের কাছে একটাই আশা করব—তাদের দেশে যেভাবে জনগণ তাঁদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে, এখনো তাদের নির্বাচন কমিশন যেভাবে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, তাদের বিচার বিভাগ যেভাবে কাজ করতে পারে, আমরা ১৯৭১ সালে সেই লক্ষ্য নিয়ে যুদ্ধ করেছিলাম, আমরা দেশে গণতন্ত্রকে সেভাবেই প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।’
সভায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকের আওয়ামী লীগ সেই আওয়ামী লীগ নেই, যে আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার সংগ্রাম করেছিল, যে আওয়ামী লীগ আমাদের সঙ্গে স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রাম করেছিল। এই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যখনই আসে, তাদের কেমিস্ট্রিতে পরিবর্তন শুরু হয়। সেই পরিবর্তনটা হচ্ছে সর্বক্ষেত্রে তারা সর্বগ্রাসী হয়ে যায়। এরা পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশকে একটা নতজানু ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।’
বাজেট প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, বাজেট নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। সম্পূর্ণ বাজেটটাই হচ্ছে তাদের লুটপাটের।
তিনি বলেন, ‘এই সরকারের ক্ষুধার শেষ নেই। সবকিছু খেয়ে ফেলছে। সরকারের লোকজন যার যা খুশি তা–ই করছে। একটা ভয়াবহ পরিস্থিতি চলছে দেশে। গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ দেশের ৫৩ বছরের সমস্ত অর্জন ধ্বংস করে ফেলেছে। কোথাও কোনো বিচার নেই, ব্যবসা করতে গেলে সরকারের লোকজনকে চাঁদা দিতে হবে। এরা পরিকল্পিতভাবে দেশকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। এমন উন্নয়ন করেছে সরকার, জনগণ এখন ঢাকা শহর ছেড়ে গ্রামে চলে যাচ্ছে।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৬ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৭ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২০ ঘণ্টা আগে