নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির (জাপা) বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে জানিয়ে এ বিষয়ে নেতা-কর্মীদের সজাগ থাকার পরামর্শ দিয়েছেন দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম প্রেসিডিয়াম সভার সদস্যরা। এই ষড়যন্ত্রে পার্টির কেউ জড়িত থাকলে তাঁদের বহিষ্কার করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।
আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জাপার প্রেসিডিয়াম সভা অনুষ্ঠিত হয়। এদিন গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলটির এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জাতীয় পার্টির (জাপা) বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে কেউ হাত মেলালে তিনি যে পর্যায়ের নেতাই হোক, তাঁকে দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বহিষ্কার করা হবে।’ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে জি এম কাদেরকে বিরোধীদলীয় নেতা করতে সদস্যরা সংসদীয় দলের সভার প্রস্তাবনার প্রতি সমর্থন জানান বলেও জানানো হয়।
প্রেসিডিয়াম সভায় জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সালমা ইসলাম, বিরোধীয় দলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা, আবুল কাশেম, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, সাহিদুর রহমান টেপা, শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, ফকরুল ইমাম এমপি, সৈয়দ মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান, সুনীল শুভরায়, মীর আব্দুস সবুর আসুদসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
এদিন পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আরেক অনুষ্ঠানে ‘জাতীয় পার্টি কখনই আওয়ামী লীগের বি-টিম নয়’ বলে মন্তব্য করেন জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের। এ সময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশের মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।’
জি এম কাদের বলেন, ‘এখন নির্বাচনের নামে প্রহসন চলছে। প্রজাতন্ত্রের মালিক হচ্ছে দেশের সাধারণ মানুষ। অথচ তারা ইচ্ছামতো প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারছেন না, এমনকি পছন্দমতো না হলে প্রতিনিধি পরিবর্তনেও তারা আজ অপারগ।’
কাদের বলেন, ‘প্রতিনিধিদের সরকার পরিচালনায় জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতিফলন দৃশ্যমান নয়। এককথায় জনগণ মালিক বা দেশ যে প্রজাতন্ত্র তা বাস্তবে অনুপস্থিত। দেশের ওপর সাধারণ জনগণের মালিকানাস্বত্ব ছিনতাই হয়ে গেছে। তাই সাধারণ মানুষ রাজনীতি ও ভোটের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে।’
জাতীয় পার্টির (জাপা) বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে জানিয়ে এ বিষয়ে নেতা-কর্মীদের সজাগ থাকার পরামর্শ দিয়েছেন দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম প্রেসিডিয়াম সভার সদস্যরা। এই ষড়যন্ত্রে পার্টির কেউ জড়িত থাকলে তাঁদের বহিষ্কার করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।
আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জাপার প্রেসিডিয়াম সভা অনুষ্ঠিত হয়। এদিন গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলটির এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জাতীয় পার্টির (জাপা) বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে কেউ হাত মেলালে তিনি যে পর্যায়ের নেতাই হোক, তাঁকে দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বহিষ্কার করা হবে।’ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে জি এম কাদেরকে বিরোধীদলীয় নেতা করতে সদস্যরা সংসদীয় দলের সভার প্রস্তাবনার প্রতি সমর্থন জানান বলেও জানানো হয়।
প্রেসিডিয়াম সভায় জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সালমা ইসলাম, বিরোধীয় দলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা, আবুল কাশেম, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, সাহিদুর রহমান টেপা, শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, ফকরুল ইমাম এমপি, সৈয়দ মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান, সুনীল শুভরায়, মীর আব্দুস সবুর আসুদসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
এদিন পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আরেক অনুষ্ঠানে ‘জাতীয় পার্টি কখনই আওয়ামী লীগের বি-টিম নয়’ বলে মন্তব্য করেন জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের। এ সময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশের মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।’
জি এম কাদের বলেন, ‘এখন নির্বাচনের নামে প্রহসন চলছে। প্রজাতন্ত্রের মালিক হচ্ছে দেশের সাধারণ মানুষ। অথচ তারা ইচ্ছামতো প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারছেন না, এমনকি পছন্দমতো না হলে প্রতিনিধি পরিবর্তনেও তারা আজ অপারগ।’
কাদের বলেন, ‘প্রতিনিধিদের সরকার পরিচালনায় জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতিফলন দৃশ্যমান নয়। এককথায় জনগণ মালিক বা দেশ যে প্রজাতন্ত্র তা বাস্তবে অনুপস্থিত। দেশের ওপর সাধারণ জনগণের মালিকানাস্বত্ব ছিনতাই হয়ে গেছে। তাই সাধারণ মানুষ রাজনীতি ও ভোটের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৭ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১১ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে