নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পর শারীরিক অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার। এরই মধ্যে কোভিড টিকা নেওয়ার বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন তিনি। তাঁর আগ্রহ বিবেচনায় নিয়ে টিকার জন্য নিবন্ধন করা হয়েছে। সময়-সুযোগ বুঝে যে কোনো দিন তাঁকে করোনার টিকা দেওয়া হবে।
আজ সোমবার খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে এ খবর জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, 'গত ৮ জুলাই কোভিড টিকা নেওয়ার জন্য তাঁর (খালেদা জিয়া) রেজিস্ট্রেশন আমরা করেছি। এখন এসএমএস পেলে আমরা সময় সুযোগমতো টিকা দিয়ে নেব।'
এর আগে ৫৩ দিন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে গত ১৯ জুন বাসায় ফেরেন খালেদা জিয়া। পুরোপুরি সুস্থ না হলেও হাসপাতালে সংক্রমণ এড়াতে তাঁকে বাসায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। গুলশানের বাসা ফিরোজায় বর্তমানে তাঁর চিকিৎসা চলছে। করোনা এবং করোনা পরবর্তী জটিলতা কাটিয়ে উঠলেও এখনো হার্ট, লিভার এবং কিডনির জটিলতা রয়েছে। হাসপাতাল থেকে বাসায় আনার পর তাঁর শারীরিক অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
এ প্রসঙ্গে ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে যে অবস্থায় এসেছিলেন, ওই অবস্থাতেই উনি (খালেদা জিয়া) আছেন। ইমপ্রুভ করে নাই, আবার অবস্থা খারাপও হয় নাই। নিয়মিতভাবেই ওনার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে, চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
করোনায় আক্রান্ত হয়ে ২৭ এপ্রিল রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। ৩ মে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়। সিসিইউতে স্থানান্তরের পরে শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদাকে দেশের বাইরে পাঠানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে সেই সময় সরকারের কাছে আবেদন করে তাঁর পরিবার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে আবেদন যায় আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর সেখান থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, আইনি জটিলতার কারণে খালেদা জিয়া দেশের বাইরে যেতে পারছেন না। সম্প্রতি আবারও চিকিৎসকেরা তাঁকে বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে তাগিদ দিয়েছেন। তবে বাসায় ফেরার পরে তাঁর বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে দল এবং পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আবেদন করা হয়নি।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে কারাদণ্ড দেন আদালত। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ নির্বাহী আদেশে কারাগার থেকে বাড়িতে থাকার সুযোগ পান খালেদা।
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পর শারীরিক অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার। এরই মধ্যে কোভিড টিকা নেওয়ার বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন তিনি। তাঁর আগ্রহ বিবেচনায় নিয়ে টিকার জন্য নিবন্ধন করা হয়েছে। সময়-সুযোগ বুঝে যে কোনো দিন তাঁকে করোনার টিকা দেওয়া হবে।
আজ সোমবার খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে এ খবর জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, 'গত ৮ জুলাই কোভিড টিকা নেওয়ার জন্য তাঁর (খালেদা জিয়া) রেজিস্ট্রেশন আমরা করেছি। এখন এসএমএস পেলে আমরা সময় সুযোগমতো টিকা দিয়ে নেব।'
এর আগে ৫৩ দিন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে গত ১৯ জুন বাসায় ফেরেন খালেদা জিয়া। পুরোপুরি সুস্থ না হলেও হাসপাতালে সংক্রমণ এড়াতে তাঁকে বাসায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। গুলশানের বাসা ফিরোজায় বর্তমানে তাঁর চিকিৎসা চলছে। করোনা এবং করোনা পরবর্তী জটিলতা কাটিয়ে উঠলেও এখনো হার্ট, লিভার এবং কিডনির জটিলতা রয়েছে। হাসপাতাল থেকে বাসায় আনার পর তাঁর শারীরিক অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
এ প্রসঙ্গে ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে যে অবস্থায় এসেছিলেন, ওই অবস্থাতেই উনি (খালেদা জিয়া) আছেন। ইমপ্রুভ করে নাই, আবার অবস্থা খারাপও হয় নাই। নিয়মিতভাবেই ওনার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে, চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
করোনায় আক্রান্ত হয়ে ২৭ এপ্রিল রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। ৩ মে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়। সিসিইউতে স্থানান্তরের পরে শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদাকে দেশের বাইরে পাঠানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে সেই সময় সরকারের কাছে আবেদন করে তাঁর পরিবার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে আবেদন যায় আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর সেখান থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, আইনি জটিলতার কারণে খালেদা জিয়া দেশের বাইরে যেতে পারছেন না। সম্প্রতি আবারও চিকিৎসকেরা তাঁকে বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে তাগিদ দিয়েছেন। তবে বাসায় ফেরার পরে তাঁর বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে দল এবং পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আবেদন করা হয়নি।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে কারাদণ্ড দেন আদালত। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ নির্বাহী আদেশে কারাগার থেকে বাড়িতে থাকার সুযোগ পান খালেদা।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৩ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৬ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে