নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতায় টিকে থাকার নীলনকশা বাস্তবায়নে সরকার নানা চক্রান্ত করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে এসব করে জনগণকে বোকা বানানো যাবে না এবং সরকারেরও শেষ রক্ষা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক মানববন্ধনে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এই মানববন্ধনের আয়োজন করে। এখান থেকে আগামী ১৮ মার্চ যুগপৎ আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব।
পঞ্চগড়ে সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনার উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অনেক দুষ্টুমি করছে (সরকার), অনেক চক্রান্ত শুরু করেছে। পঞ্চগড়ে সাম্প্রদায়িক ঘটনা সৃষ্টি করেছে। সেখানে প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করেছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত বিএনপি ১৮১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসব বন্ধ করতে হবে। এভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে এ দেশের মানুষকে বোকা বানানো যাবে না।’
সরকারের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রথম থেকেই জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। এ জন্যই আপনাদের গাত্রদাহ হচ্ছে, দুষ্টুমি করার চেষ্টা করছেন। বারবার উত্তেজিত করার চেষ্টা করছেন। জনগণ তাদের আন্দোলন শুরু করেছে। এই আন্দোলনে তারা জয়ী হবে, তারপরেই ঘরে ফিরে যাবে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি সংঘাতে যেতে চায় না। ১০ দফা দাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ করুন। বিএনপির আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হবে, এর মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।
আওয়ামী লীগ দেশকে নরকে পরিণত করেছে মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘জনগণের দাবিকে উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ একদলীয় শাসন কায়েম করতে চায়। এ জন্য তারা আবার নতুন করে গ্রেপ্তার শুরু করেছে। গ্রেপ্তার, হামলা, গায়েবি মামলা দিয়ে সরকার দেশের মানুষকে স্তব্ধ করে রাখতে চায়। গত ১৪-১৫ বছর ধরে এই একই অস্ত্র তারা ব্যবহার করে চলেছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তারা কোথাও সফল হতে পারেনি। এখন আবার তাদের খায়েশ হয়েছে—তারা ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকতে চায়। এ জন্য তারা আবারও নীলনকশার নির্বাচন করতে চায়। দেশটা তাদের জমিদারি। আমরা তাদের প্রজা। আমাদের সঙ্গে তারা সেই আচরণই করছে।’
মন্ত্রীদের বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকারের অধীনে, হাসিনা সরকারের অধীনে বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না। আমরা ১০ দফা ঘোষণা করেছি। সেখানে বলেছি সরকারের পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে, নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তবেই বিএনপি নির্বাচনে যাবে।’
ক্ষমতায় টিকে থাকার নীলনকশা বাস্তবায়নে সরকার নানা চক্রান্ত করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে এসব করে জনগণকে বোকা বানানো যাবে না এবং সরকারেরও শেষ রক্ষা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক মানববন্ধনে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এই মানববন্ধনের আয়োজন করে। এখান থেকে আগামী ১৮ মার্চ যুগপৎ আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব।
পঞ্চগড়ে সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনার উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অনেক দুষ্টুমি করছে (সরকার), অনেক চক্রান্ত শুরু করেছে। পঞ্চগড়ে সাম্প্রদায়িক ঘটনা সৃষ্টি করেছে। সেখানে প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করেছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত বিএনপি ১৮১ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসব বন্ধ করতে হবে। এভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে এ দেশের মানুষকে বোকা বানানো যাবে না।’
সরকারের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রথম থেকেই জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। এ জন্যই আপনাদের গাত্রদাহ হচ্ছে, দুষ্টুমি করার চেষ্টা করছেন। বারবার উত্তেজিত করার চেষ্টা করছেন। জনগণ তাদের আন্দোলন শুরু করেছে। এই আন্দোলনে তারা জয়ী হবে, তারপরেই ঘরে ফিরে যাবে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি সংঘাতে যেতে চায় না। ১০ দফা দাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ করুন। বিএনপির আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হবে, এর মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।
আওয়ামী লীগ দেশকে নরকে পরিণত করেছে মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘জনগণের দাবিকে উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ একদলীয় শাসন কায়েম করতে চায়। এ জন্য তারা আবার নতুন করে গ্রেপ্তার শুরু করেছে। গ্রেপ্তার, হামলা, গায়েবি মামলা দিয়ে সরকার দেশের মানুষকে স্তব্ধ করে রাখতে চায়। গত ১৪-১৫ বছর ধরে এই একই অস্ত্র তারা ব্যবহার করে চলেছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তারা কোথাও সফল হতে পারেনি। এখন আবার তাদের খায়েশ হয়েছে—তারা ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকতে চায়। এ জন্য তারা আবারও নীলনকশার নির্বাচন করতে চায়। দেশটা তাদের জমিদারি। আমরা তাদের প্রজা। আমাদের সঙ্গে তারা সেই আচরণই করছে।’
মন্ত্রীদের বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকারের অধীনে, হাসিনা সরকারের অধীনে বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না। আমরা ১০ দফা ঘোষণা করেছি। সেখানে বলেছি সরকারের পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে, নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তবেই বিএনপি নির্বাচনে যাবে।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৮ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে