নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই হতে হবে। সংবিধানের দোহাই দিয়ে এবার আর পার পেয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। সরকারের উদ্দেশে এমন কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় আমীর খসরু বলেন, ‘একটা কথা আজকে পরিষ্কার করে বলতে চাই, সংবিধানের দোহাই দিয়ে রেহাই পাবেন না। সংবিধান আগে সংশোধন করেন আর পরে সংশোধন হোক, আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। চিন্তা করে বলতে হবে। সবকিছু কেড়ে নিয়ে সংবিধানের দোহাই দিয়ে এবার পার পাওয়া যাবে না।’
জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (জেটেব) আয়োজিত ওই সভায় সরকারের সমালোচনা করে আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে জোর করে ক্ষমতা দখল করতে চায় সরকার। এর জন্য যে কাজগুলো করতে হচ্ছে, সেগুলো হচ্ছে গুম, খুন, মিথ্যা মামলা, গায়েবি মামলা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া, বাক্স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া, জনগণের জীবনের নিরাপত্তা কেড়ে নেওয়া। সবকিছুর মূলে হচ্ছে দেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে অব্যাহতভাবে ক্ষমতা দখল করার জন্য এই সবকিছু করা হচ্ছে। এসবের পেছনে তাদের (সরকার) একটাই যুক্তি, আর তা হচ্ছে, সংবিধান মোতাবেক নাকি নির্বাচন করতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘যে সংবিধান ভোটের অধিকারকে নিশ্চিত করেছে, সেই সংবিধান লঙ্ঘন করে ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। গুম-খুন, নির্যাতন করা হচ্ছে; সেটা সংবিধান লঙ্ঘন নয়? শুধু ভোট কেড়ে নেওয়ার জন্য সংবিধানের দোহাই দিলে সেটা জনগণ মেনে নেবে?’
এদিন গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে গণতান্ত্রিক দল হয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ কেন গণতন্ত্র হত্যা করেছে, সেই প্রশ্ন তোলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘অনেকে বলেন, বিএনপির জন্ম ক্যান্টনমেন্টে হয়েছে, জিয়াউর রহমান সৈনিক ছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত দল নাকি ক্যান্টমেন্টের দল। তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম বিএনপির জন্ম ক্যান্টনমেন্টে, যদিও সেটা বাস্তব সত্য নয়। আওয়ামী লীগের জন্ম ক্যান্টনমেন্টে নয়, যারা নিজেদের গণতান্ত্রিক দল বলে দাবি করে, তারা কেন বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করছে? স্বাধীনতার পর বাকশাল করে একবার গণতন্ত্র হত্যা করেছে, আবার এখন গণতন্ত্র হত্যা করেছে।’
আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই হতে হবে। সংবিধানের দোহাই দিয়ে এবার আর পার পেয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। সরকারের উদ্দেশে এমন কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় আমীর খসরু বলেন, ‘একটা কথা আজকে পরিষ্কার করে বলতে চাই, সংবিধানের দোহাই দিয়ে রেহাই পাবেন না। সংবিধান আগে সংশোধন করেন আর পরে সংশোধন হোক, আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। চিন্তা করে বলতে হবে। সবকিছু কেড়ে নিয়ে সংবিধানের দোহাই দিয়ে এবার পার পাওয়া যাবে না।’
জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (জেটেব) আয়োজিত ওই সভায় সরকারের সমালোচনা করে আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে জোর করে ক্ষমতা দখল করতে চায় সরকার। এর জন্য যে কাজগুলো করতে হচ্ছে, সেগুলো হচ্ছে গুম, খুন, মিথ্যা মামলা, গায়েবি মামলা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া, বাক্স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া, জনগণের জীবনের নিরাপত্তা কেড়ে নেওয়া। সবকিছুর মূলে হচ্ছে দেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে অব্যাহতভাবে ক্ষমতা দখল করার জন্য এই সবকিছু করা হচ্ছে। এসবের পেছনে তাদের (সরকার) একটাই যুক্তি, আর তা হচ্ছে, সংবিধান মোতাবেক নাকি নির্বাচন করতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘যে সংবিধান ভোটের অধিকারকে নিশ্চিত করেছে, সেই সংবিধান লঙ্ঘন করে ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। গুম-খুন, নির্যাতন করা হচ্ছে; সেটা সংবিধান লঙ্ঘন নয়? শুধু ভোট কেড়ে নেওয়ার জন্য সংবিধানের দোহাই দিলে সেটা জনগণ মেনে নেবে?’
এদিন গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে গণতান্ত্রিক দল হয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ কেন গণতন্ত্র হত্যা করেছে, সেই প্রশ্ন তোলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘অনেকে বলেন, বিএনপির জন্ম ক্যান্টনমেন্টে হয়েছে, জিয়াউর রহমান সৈনিক ছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত দল নাকি ক্যান্টমেন্টের দল। তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম বিএনপির জন্ম ক্যান্টনমেন্টে, যদিও সেটা বাস্তব সত্য নয়। আওয়ামী লীগের জন্ম ক্যান্টনমেন্টে নয়, যারা নিজেদের গণতান্ত্রিক দল বলে দাবি করে, তারা কেন বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করছে? স্বাধীনতার পর বাকশাল করে একবার গণতন্ত্র হত্যা করেছে, আবার এখন গণতন্ত্র হত্যা করেছে।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৯ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে