তানিম আহমেদ ও মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার থেকে
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে কক্সবাজারবাসীর কাছে নৌকা মার্কার জন্য ভোট চাইলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, আগামী নির্বাচনেও ২০২৩ এর পরেই ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনেও আমি আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই।’
আজ বুধবার কক্সবাজারে শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গণতান্ত্রিক সরকারের ধারাবাহিকতা আছে বলেই বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে।’
কক্সবাজারবাসীর উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০১৮ সালে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছিলেন। এই কক্সবাজারের উন্নয়ন করেছি। পরপর তিনবার ক্ষমতায় আসতে পেরেছি। ২০০৯ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে গণতান্ত্রিক সরকার আছে বলেই এই দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। বাংলাদেশ উন্নয়নশীলে দেশে মর্যাদা পেয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আগামী নির্বাচনেও ২০২৩ ’র পরেই ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনেও আমি আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। আপনারা কি নৌকায় ভোট দেবেন? আপনারা হাত তুলে আবার বলেন, দেবেন আপনারা?’ এ সময় উপস্থিত জনতা হাত নেড়ে শেখ হাসিনাকে সমর্থন জানান।
উপস্থিত জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘রিক্ত আমি, নিঃস্ব আমি, দেওয়ার কিছু নাই, আছে শুধু ভালোবাসা, দিলাম আমি তাই।’
উপস্থিত জনতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আবার আসিব ফিরে, এই কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতের তীরে।’
২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতা স্বপ্নের উন্নত, সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এই দেশে একটি মানুষও ভূমিহীন ও গৃহহারা থাকবে না। আপনাদের অনুরোধ করছি নিজেদের এলাকায় যদি কোনো মানুষ গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকে, সেই পরিবারের ঠিকানা দেবেন। আমরা বিনা পয়সায় সকলকে ঘর তৈরি করে দিচ্ছি। জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দেশে কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন, গৃহহীন, অভুক্ত, অশিক্ষিত থাকবে না। প্রত্যেকের জীবনমান উন্নত হবে।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে কক্সবাজারবাসীর কাছে নৌকা মার্কার জন্য ভোট চাইলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, আগামী নির্বাচনেও ২০২৩ এর পরেই ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনেও আমি আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই।’
আজ বুধবার কক্সবাজারে শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গণতান্ত্রিক সরকারের ধারাবাহিকতা আছে বলেই বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে।’
কক্সবাজারবাসীর উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০১৮ সালে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছিলেন। এই কক্সবাজারের উন্নয়ন করেছি। পরপর তিনবার ক্ষমতায় আসতে পেরেছি। ২০০৯ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে গণতান্ত্রিক সরকার আছে বলেই এই দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। বাংলাদেশ উন্নয়নশীলে দেশে মর্যাদা পেয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আগামী নির্বাচনেও ২০২৩ ’র পরেই ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনেও আমি আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। আপনারা কি নৌকায় ভোট দেবেন? আপনারা হাত তুলে আবার বলেন, দেবেন আপনারা?’ এ সময় উপস্থিত জনতা হাত নেড়ে শেখ হাসিনাকে সমর্থন জানান।
উপস্থিত জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘রিক্ত আমি, নিঃস্ব আমি, দেওয়ার কিছু নাই, আছে শুধু ভালোবাসা, দিলাম আমি তাই।’
উপস্থিত জনতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আবার আসিব ফিরে, এই কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতের তীরে।’
২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতা স্বপ্নের উন্নত, সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এই দেশে একটি মানুষও ভূমিহীন ও গৃহহারা থাকবে না। আপনাদের অনুরোধ করছি নিজেদের এলাকায় যদি কোনো মানুষ গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকে, সেই পরিবারের ঠিকানা দেবেন। আমরা বিনা পয়সায় সকলকে ঘর তৈরি করে দিচ্ছি। জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দেশে কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন, গৃহহীন, অভুক্ত, অশিক্ষিত থাকবে না। প্রত্যেকের জীবনমান উন্নত হবে।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৭ মিনিট আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ ঘণ্টা আগে