নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে ‘নিষ্ঠুর রসিকতা’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার গত ১২ বছরে দেশের মানুষকে গরিব বানিয়েছে।’ রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারের কিছুই করার নেই’—বাণিজ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্য উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘বাণিজ্যমন্ত্রীর বক্তব্য দুর্নীতির পক্ষে জোরালো সাফাই ছাড়া কিছুই নয়। কর্মহীনতা, অর্ধাহার, অনাহারক্লিষ্ট দেশবাসীর প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রীর এটি নিষ্ঠুর রসিকতা। বাণিজ্যমন্ত্রীর বক্তব্যেই বোঝা যায়, দেশ আওয়ামী লীগ চালাচ্ছে না। আপনাদের কিছুই করার নেই। তাহলে দেশ চালাচ্ছে কে? দেশ চালাচ্ছে কোনো অদৃশ্য শক্তি। আর যদি কিছু করার না থাকে, জোর করে ক্ষমতা আঁকড়ে আছেন কেন? এত লোভলালসা কেন? কোনো ভদ্র সরকার ব্যর্থ হলে পদত্যাগ করে। এটাই গণতান্ত্রিক বিশ্বে উদাহরণ, দৃষ্টান্ত।’
বিএনপির ২০০১-২০০৬ শাসনামলের চেয়ে বর্তমান সরকারের শাসনামলে দ্রব্যমূল্য কয়েক শ গুণ বেড়েছে বলে দাবি করেন রিজভী। তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন ঊর্ধ্বগতি, আইনের অপশাসন, গুম-খুন-বিচারবহির্ভূত হত্যার মাধ্যমে আওয়ামী সরকার বাংলাদেশে মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগ সৃষ্টি করেছে।
রিজভী জানান, বিএনপির আমলে মোটা চালের দাম ছিল ১৬-১৭ টাকা, যা বর্তমানে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। চিকন চালের দাম ছিল ২২-২৪ টাকা, যা বর্তমানে ৭০ থেকে ৮০ টাকা। সয়াবিন তেলের দাম ছিল লিটারে ৪৪-৪৮ টাকা, যার বর্তমানে দাম ১৭০-১৭৫ টাকা। গরুর মাংসের দাম ছিল কেজিপ্রতি ১৪০-১৫০ টাকা, যা বর্তমানে ৬৫০ টাকা। মসুর ডালের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৪৫ টাকা, যা বর্তমানে ১৩০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল কেজি প্রতি ৫৫ টাকা, এখন ১৭৫ টাকা। গুঁড়ো দুধ ছিল কেজিপ্রতি ২৮৫-৩৪৫ টাকা, যা বর্তমানে ৫৯০-৬৫০ টাকা। পেঁয়াজের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৮-১০ টাকা, যা বর্তমানে ৫৫ টাকা। কয়েক দিন আগে এটি ছিল ১৩০ টাকা। আলু কেজিপ্রতি ছিল ৬ টাকা, এখন ২৫ টাকা।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে ‘নিষ্ঠুর রসিকতা’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার গত ১২ বছরে দেশের মানুষকে গরিব বানিয়েছে।’ রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারের কিছুই করার নেই’—বাণিজ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্য উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘বাণিজ্যমন্ত্রীর বক্তব্য দুর্নীতির পক্ষে জোরালো সাফাই ছাড়া কিছুই নয়। কর্মহীনতা, অর্ধাহার, অনাহারক্লিষ্ট দেশবাসীর প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রীর এটি নিষ্ঠুর রসিকতা। বাণিজ্যমন্ত্রীর বক্তব্যেই বোঝা যায়, দেশ আওয়ামী লীগ চালাচ্ছে না। আপনাদের কিছুই করার নেই। তাহলে দেশ চালাচ্ছে কে? দেশ চালাচ্ছে কোনো অদৃশ্য শক্তি। আর যদি কিছু করার না থাকে, জোর করে ক্ষমতা আঁকড়ে আছেন কেন? এত লোভলালসা কেন? কোনো ভদ্র সরকার ব্যর্থ হলে পদত্যাগ করে। এটাই গণতান্ত্রিক বিশ্বে উদাহরণ, দৃষ্টান্ত।’
বিএনপির ২০০১-২০০৬ শাসনামলের চেয়ে বর্তমান সরকারের শাসনামলে দ্রব্যমূল্য কয়েক শ গুণ বেড়েছে বলে দাবি করেন রিজভী। তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন ঊর্ধ্বগতি, আইনের অপশাসন, গুম-খুন-বিচারবহির্ভূত হত্যার মাধ্যমে আওয়ামী সরকার বাংলাদেশে মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগ সৃষ্টি করেছে।
রিজভী জানান, বিএনপির আমলে মোটা চালের দাম ছিল ১৬-১৭ টাকা, যা বর্তমানে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। চিকন চালের দাম ছিল ২২-২৪ টাকা, যা বর্তমানে ৭০ থেকে ৮০ টাকা। সয়াবিন তেলের দাম ছিল লিটারে ৪৪-৪৮ টাকা, যার বর্তমানে দাম ১৭০-১৭৫ টাকা। গরুর মাংসের দাম ছিল কেজিপ্রতি ১৪০-১৫০ টাকা, যা বর্তমানে ৬৫০ টাকা। মসুর ডালের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৪৫ টাকা, যা বর্তমানে ১৩০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল কেজি প্রতি ৫৫ টাকা, এখন ১৭৫ টাকা। গুঁড়ো দুধ ছিল কেজিপ্রতি ২৮৫-৩৪৫ টাকা, যা বর্তমানে ৫৯০-৬৫০ টাকা। পেঁয়াজের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৮-১০ টাকা, যা বর্তমানে ৫৫ টাকা। কয়েক দিন আগে এটি ছিল ১৩০ টাকা। আলু কেজিপ্রতি ছিল ৬ টাকা, এখন ২৫ টাকা।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৯ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৩ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে