নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেন, ‘আগামী ঈদে সড়ক পথের শৃঙ্খলা রক্ষায় এখনই কাজ করতে হবে। প্রতিটি ঈদে দেশবাসী শিকড়ের টানে ছুটে যায়। পথে পথে সীমাহীন ভোগান্তির শিকার হয় সাধারণ মানুষ। এ সময় দুর্ঘটনাও বেড়ে যায়। তাই সড়কের ভোগান্তি রোধ করতে এবং ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে এখনই কাজ করতে হবে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আজ রোববার বিকেলে সূচনা কমিউনিটি সেন্টারে পার্টির ঢাকা মহানগর উত্তরের ইফতার মাহফিলে তিনি এই আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠান প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘প্রতিটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জাতীয় পার্টির প্রতি অবিচার করা হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জাতীয় পার্টির জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ছিল না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার শুধু আওয়ামী লীগ ও বিএনপির জন্য লেভেলে প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে। আবার নিজেদের ইচ্ছামতো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু করতে চেয়েছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। তাই আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় বিশ্বাস করি না। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি পেশিশক্তি, অর্থ আর প্রশাসন ব্যবহার করে নির্বাচন ব্যবস্থা কলুষিত করেছে। যদি সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে আলোচনার প্রস্তাব আসে আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে মতামত দেব।’
তিনি বলেন, ‘যারা সরকারের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে, তারাই শুধু সরকারি জোটে ভোট দেবে। আর নির্বাচন সুষ্ঠু হলে নির্যাতিত-নিপীড়িত বিশাল জনগোষ্ঠী বিরোধী জোটে ভোট দেবে।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম সেন্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, এসএম ফয়সল চিশতী, রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়াসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেন, ‘আগামী ঈদে সড়ক পথের শৃঙ্খলা রক্ষায় এখনই কাজ করতে হবে। প্রতিটি ঈদে দেশবাসী শিকড়ের টানে ছুটে যায়। পথে পথে সীমাহীন ভোগান্তির শিকার হয় সাধারণ মানুষ। এ সময় দুর্ঘটনাও বেড়ে যায়। তাই সড়কের ভোগান্তি রোধ করতে এবং ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে এখনই কাজ করতে হবে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আজ রোববার বিকেলে সূচনা কমিউনিটি সেন্টারে পার্টির ঢাকা মহানগর উত্তরের ইফতার মাহফিলে তিনি এই আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠান প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘প্রতিটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জাতীয় পার্টির প্রতি অবিচার করা হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জাতীয় পার্টির জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ছিল না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার শুধু আওয়ামী লীগ ও বিএনপির জন্য লেভেলে প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে। আবার নিজেদের ইচ্ছামতো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু করতে চেয়েছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। তাই আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় বিশ্বাস করি না। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি পেশিশক্তি, অর্থ আর প্রশাসন ব্যবহার করে নির্বাচন ব্যবস্থা কলুষিত করেছে। যদি সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে আলোচনার প্রস্তাব আসে আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে মতামত দেব।’
তিনি বলেন, ‘যারা সরকারের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে, তারাই শুধু সরকারি জোটে ভোট দেবে। আর নির্বাচন সুষ্ঠু হলে নির্যাতিত-নিপীড়িত বিশাল জনগোষ্ঠী বিরোধী জোটে ভোট দেবে।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম সেন্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, এসএম ফয়সল চিশতী, রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়াসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৩ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৬ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে