নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছয় দফাকে কবর দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন হয় না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু। আজ শুক্রবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে সংগঠনটির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গণফোরাম সভাপতি জননেতা মোস্তফা মোহসীন মন্টু বলেন, ‘উৎপাদনহীন খাতে বরাদ্দের নামে মহা লুটপাট করছে কিন্তু বেকার-যুবকদের জন্য কোনো কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগ নেই। উন্নয়নের যে কল্পকাহিনী সরকার শোনাচ্ছে এগুলো জনগণের উন্নয়ন নয়, সুবিধাভোগী দুর্নীতিবাজদের উন্নয়ন।’
সরকারকে উদ্দেশ্য করে মোহসীন মন্টু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে দুঃশাসনের রাজত্ব কায়েম করে মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার থেকে বহুদূর চলে গেছেন। ছয় দফাকে কবর দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন হয় না। পাকিস্তান আমলে ভোট-ভাতের অধিকার নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করেছি ৫০ বছর পরেও ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই করছি।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ বলেন, ‘ক্ষমতাসীন কর্তৃত্ববাদী সরকার প্রতিনিয়ত সংবিধান পরিপন্থী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে। মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম ধনী-গরিবের বৈষম্য কমাতে কিন্তু এরা দুর্নীতির মাধ্যমে আরও বৈষম্য সৃষ্টি করছে। এই সরকার একের পর এক ইস্যু তৈরি করে জনগণের চোখে ধুলো দিচ্ছে। আইয়ুব-ইয়াহিয়াকেও উন্নয়নের ঢাকঢোল বাজাতে দেখেছি কিন্তু ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে পারেনি।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘পাকিস্তানিরা দেশকে মেধা শূন্য করতে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল, বর্তমান সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। নিজ ছাত্র ও অন্যান্য সন্ত্রাসীদের দ্বারা শিক্ষকেরা লাঞ্ছিত হচ্ছে এর অন্যতম কারণ রাষ্ট্রের বিচারহীনতা। ইতিহাস বিকৃতকারী সরকার হিসেবে বর্তমান অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার ইতিহাসে কলঙ্কিত হয়ে থাকবে।’
সম্মেলনের উদ্বোধনকালে গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট মহসীন রশিদ বলেন, রাষ্ট্রের অরাজকতা ভয়াবহ সংকটের দিকে ধাবিত করছে।
গণফোরাম ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্যসচিব মো. তাজুল ইসলামের সঞ্চালনায় সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন গণফোরাম সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লতিফুল বারী হামিম, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানীসহ প্রমুখ। গণফোরাম ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্মেলনে হাবিবুর রহমান বুলুকে সভাপতি ও জনাব মো. তাজুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট জেলা কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
ছয় দফাকে কবর দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন হয় না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু। আজ শুক্রবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে সংগঠনটির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গণফোরাম সভাপতি জননেতা মোস্তফা মোহসীন মন্টু বলেন, ‘উৎপাদনহীন খাতে বরাদ্দের নামে মহা লুটপাট করছে কিন্তু বেকার-যুবকদের জন্য কোনো কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগ নেই। উন্নয়নের যে কল্পকাহিনী সরকার শোনাচ্ছে এগুলো জনগণের উন্নয়ন নয়, সুবিধাভোগী দুর্নীতিবাজদের উন্নয়ন।’
সরকারকে উদ্দেশ্য করে মোহসীন মন্টু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে দুঃশাসনের রাজত্ব কায়েম করে মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার থেকে বহুদূর চলে গেছেন। ছয় দফাকে কবর দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন হয় না। পাকিস্তান আমলে ভোট-ভাতের অধিকার নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করেছি ৫০ বছর পরেও ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই করছি।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ বলেন, ‘ক্ষমতাসীন কর্তৃত্ববাদী সরকার প্রতিনিয়ত সংবিধান পরিপন্থী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে। মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম ধনী-গরিবের বৈষম্য কমাতে কিন্তু এরা দুর্নীতির মাধ্যমে আরও বৈষম্য সৃষ্টি করছে। এই সরকার একের পর এক ইস্যু তৈরি করে জনগণের চোখে ধুলো দিচ্ছে। আইয়ুব-ইয়াহিয়াকেও উন্নয়নের ঢাকঢোল বাজাতে দেখেছি কিন্তু ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে পারেনি।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘পাকিস্তানিরা দেশকে মেধা শূন্য করতে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল, বর্তমান সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। নিজ ছাত্র ও অন্যান্য সন্ত্রাসীদের দ্বারা শিক্ষকেরা লাঞ্ছিত হচ্ছে এর অন্যতম কারণ রাষ্ট্রের বিচারহীনতা। ইতিহাস বিকৃতকারী সরকার হিসেবে বর্তমান অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার ইতিহাসে কলঙ্কিত হয়ে থাকবে।’
সম্মেলনের উদ্বোধনকালে গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট মহসীন রশিদ বলেন, রাষ্ট্রের অরাজকতা ভয়াবহ সংকটের দিকে ধাবিত করছে।
গণফোরাম ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্যসচিব মো. তাজুল ইসলামের সঞ্চালনায় সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন গণফোরাম সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লতিফুল বারী হামিম, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানীসহ প্রমুখ। গণফোরাম ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্মেলনে হাবিবুর রহমান বুলুকে সভাপতি ও জনাব মো. তাজুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট জেলা কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৫ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে