নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চলমান আন্দোলনের পরিকল্পনায় আপাতত হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি দেওয়ার চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে প্রয়োজন পড়লে এবং জনগণ চাইলে হরতাল আসতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন পর্যন্ত হরতালের কোনো পরিকল্পনা নাই। ভবিষ্যতে কী হবে, তা প্রয়োজনই বলে দেবে। জনগণই বলে দেবে। জনগণ যদি বলে হরতাল, চাকা বন্ধ... তো হরতাল, চাকা বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু আমরা এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে আছি। আমরা বিশ্বাস করি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্য দিয়েই এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা সম্ভব হবে।’
এ সময় বিএনপির বিপরীতে ক্ষমতাসীন দলের পাল্টা কর্মসূচি দেওয়ার কঠোর সমালোচনা করেন মির্জা ফখরুল। ১১ ফেব্রুয়ারি ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসূচি প্রত্যাহার করতে আওয়ামী লীগের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের চলমান আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে আওয়ামী লীগ পাল্টা কর্মসূচি দিচ্ছে অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ইচ্ছাকৃতভাবে, উদ্দেশ্যমূলকভাবে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চায়। যে কারণে বিএনপির প্রত্যেকটি কর্মসূচির বিপরীতে তারা পাল্টা কর্মসূচি দিচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের আসল চরিত্র প্রকাশ পাচ্ছে। আওয়ামী লীগ একটা সন্ত্রাসের দল। আওয়ামী লীগ খুব ভালো সন্ত্রাসে। তারা সন্ত্রাস সৃষ্টি করে, অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরি করে দেশকে অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যেতে চায়।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রথম থেকেই হুমকি দিয়ে, উসকানি দিয়ে আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিকে সংঘাতের দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা খুব সচেতনভাবে এই সংঘাত এড়িয়ে চলছি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সব মানুষকে সম্পৃক্ত করে চলমান আন্দোলনকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিতে চাই। এ জন্য আমরা ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রার কর্মসূচি দিয়েছি।’
বিএনপির চলমান আন্দোলনের পরিকল্পনায় আপাতত হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি দেওয়ার চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে প্রয়োজন পড়লে এবং জনগণ চাইলে হরতাল আসতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন পর্যন্ত হরতালের কোনো পরিকল্পনা নাই। ভবিষ্যতে কী হবে, তা প্রয়োজনই বলে দেবে। জনগণই বলে দেবে। জনগণ যদি বলে হরতাল, চাকা বন্ধ... তো হরতাল, চাকা বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু আমরা এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে আছি। আমরা বিশ্বাস করি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্য দিয়েই এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা সম্ভব হবে।’
এ সময় বিএনপির বিপরীতে ক্ষমতাসীন দলের পাল্টা কর্মসূচি দেওয়ার কঠোর সমালোচনা করেন মির্জা ফখরুল। ১১ ফেব্রুয়ারি ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসূচি প্রত্যাহার করতে আওয়ামী লীগের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের চলমান আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে আওয়ামী লীগ পাল্টা কর্মসূচি দিচ্ছে অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ইচ্ছাকৃতভাবে, উদ্দেশ্যমূলকভাবে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চায়। যে কারণে বিএনপির প্রত্যেকটি কর্মসূচির বিপরীতে তারা পাল্টা কর্মসূচি দিচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের আসল চরিত্র প্রকাশ পাচ্ছে। আওয়ামী লীগ একটা সন্ত্রাসের দল। আওয়ামী লীগ খুব ভালো সন্ত্রাসে। তারা সন্ত্রাস সৃষ্টি করে, অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরি করে দেশকে অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যেতে চায়।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রথম থেকেই হুমকি দিয়ে, উসকানি দিয়ে আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিকে সংঘাতের দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা খুব সচেতনভাবে এই সংঘাত এড়িয়ে চলছি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সব মানুষকে সম্পৃক্ত করে চলমান আন্দোলনকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিতে চাই। এ জন্য আমরা ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রার কর্মসূচি দিয়েছি।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৮ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে