নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’
ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৯ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৩ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে