নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সমালোচনা করে ওই কমিশনের অধীনে বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির রমনা থানার ১৯ নম্বর ওয়ার্ড এবং শাহবাগ থানার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন আব্বাস। সেখানে তিনি বলেন, ‘সিইসি বলেছেন তলোয়ার নিয়ে আসলে রাইফেল দিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। এ তো নির্বোধ ব্যক্তি, তাঁর (সিইসি) কোনো বুদ্ধিসুদ্ধি নাই।’
সিইসিকে উদ্দেশ করে আব্বাস বলেন, ‘আরে ভাই, তলোয়ার তো অনেক আগে চলে গেছে, সেই অটোম্যান সাম্রাজ্যের পরে তো আর তলোয়ার আসে নাই। আপনি তলোয়ার কোথা থেকে আবিষ্কার করলেন? রাইফেল হাতে নেবে? উনি কি রেফারির ভূমিকা পালন করতে পারবেন? সেটাও তো পারবেন না। আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট, এ রকম ফালতু নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচনে বিএনপি যাবে না।’
সরকারকে সতর্ক করে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আজকে প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানের সঙ্গে একটা কথা বলতে চাই, আমরা কিন্তু সামনের দিনগুলোতে ঘর থেকে মিছিল নিয়ে রাস্তায় যাব। সমস্ত মিছিল নিয়ে যেকোনো একটা চৌরাস্তায় গিয়ে আমরা মিলিত হবো। এই মিছিল রমনা থেকে বের হবে, শাহবাগ থেকে বেরোবে, শাহজাহানপুর থেকে বের হবে, ফকিরাপুল থেকে বের হবে, মতিঝিল থেকে বের হবে। সব একসঙ্গে আমরা ওই বঙ্গভবন কিংবা সরকারের সচিবালয় ঘেরাও করবো—মনে রাইখেন।’
গ্রিসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিজিবির অস্ত্র-গোলাবারুদসহ উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার পরিষ্কার ব্যাখ্যা দাবি করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই যে একটা বিমান ক্র্যাশ হলো, আমি খুব দুঃখের সঙ্গে বলছি—অস্ত্রসহ একটা প্লেন ক্র্যাশ হলো। এই অস্ত্র কার জন্য ওরা আনতে গিয়েছিল? এ বিষয়ে একটা পরিষ্কার ব্যাখ্যা আমরা চাই।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সমালোচনা করে ওই কমিশনের অধীনে বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির রমনা থানার ১৯ নম্বর ওয়ার্ড এবং শাহবাগ থানার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন আব্বাস। সেখানে তিনি বলেন, ‘সিইসি বলেছেন তলোয়ার নিয়ে আসলে রাইফেল দিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। এ তো নির্বোধ ব্যক্তি, তাঁর (সিইসি) কোনো বুদ্ধিসুদ্ধি নাই।’
সিইসিকে উদ্দেশ করে আব্বাস বলেন, ‘আরে ভাই, তলোয়ার তো অনেক আগে চলে গেছে, সেই অটোম্যান সাম্রাজ্যের পরে তো আর তলোয়ার আসে নাই। আপনি তলোয়ার কোথা থেকে আবিষ্কার করলেন? রাইফেল হাতে নেবে? উনি কি রেফারির ভূমিকা পালন করতে পারবেন? সেটাও তো পারবেন না। আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট, এ রকম ফালতু নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচনে বিএনপি যাবে না।’
সরকারকে সতর্ক করে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আজকে প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানের সঙ্গে একটা কথা বলতে চাই, আমরা কিন্তু সামনের দিনগুলোতে ঘর থেকে মিছিল নিয়ে রাস্তায় যাব। সমস্ত মিছিল নিয়ে যেকোনো একটা চৌরাস্তায় গিয়ে আমরা মিলিত হবো। এই মিছিল রমনা থেকে বের হবে, শাহবাগ থেকে বেরোবে, শাহজাহানপুর থেকে বের হবে, ফকিরাপুল থেকে বের হবে, মতিঝিল থেকে বের হবে। সব একসঙ্গে আমরা ওই বঙ্গভবন কিংবা সরকারের সচিবালয় ঘেরাও করবো—মনে রাইখেন।’
গ্রিসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিজিবির অস্ত্র-গোলাবারুদসহ উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার পরিষ্কার ব্যাখ্যা দাবি করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই যে একটা বিমান ক্র্যাশ হলো, আমি খুব দুঃখের সঙ্গে বলছি—অস্ত্রসহ একটা প্লেন ক্র্যাশ হলো। এই অস্ত্র কার জন্য ওরা আনতে গিয়েছিল? এ বিষয়ে একটা পরিষ্কার ব্যাখ্যা আমরা চাই।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৮ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে