নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইন মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদন এখনো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে আবেদনটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান দেশের বাইরে থাকায় অনুমোদনে বিলম্ব হচ্ছে বলে জানা গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষাসেবা বিভাগের উপসচিব (কারা-২ শাখা) মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লা আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুমোদনের পর খালেদা জিয়ার আবেদনটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দেশের বাইরে থাকায় আবেদনটি এখনো প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়নি।
এর আগে আবেদনটি গত মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠায় আইন মন্ত্রণালয়। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, `খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছিল। সেই আবেদনে আমাদের মতামত চাওয়া হয়। আমরা আমাদের মতামত দিয়ে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি।'
খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে কী মতামত দিয়েছেন—এ প্রশ্নের অবশ্য সুনির্দিষ্ট জবাব দেননি আইনমন্ত্রী। তিনি শুধু বলেছেন, ‘আমাদের মতামত আমরা দিয়েছি। এখন এটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবে। তাই কী মতামত দিয়েছি সে বিষয়ে এখনই কিছু বলতে পারছি না।’
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত খালেদা জিয়াকে করোনা মহামারির মধ্যে গত বছরের ২৫ মার্চ নির্বাহী আদেশে ছয় মাসের জন্য সাময়িক মুক্তি দেয় সরকার। খালেদা জিয়ার পরিবারের আবেদনের ভিত্তিতে তাঁকে শর্তসাপেক্ষে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়। পরে একই প্রক্রিয়ায় তাঁর মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়। এর মধ্যে তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার আবেদন করা হলে সরকার তা প্রত্যাখ্যান করেছে।
আইন মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদন এখনো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে আবেদনটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান দেশের বাইরে থাকায় অনুমোদনে বিলম্ব হচ্ছে বলে জানা গেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষাসেবা বিভাগের উপসচিব (কারা-২ শাখা) মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লা আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুমোদনের পর খালেদা জিয়ার আবেদনটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দেশের বাইরে থাকায় আবেদনটি এখনো প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়নি।
এর আগে আবেদনটি গত মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠায় আইন মন্ত্রণালয়। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, `খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছিল। সেই আবেদনে আমাদের মতামত চাওয়া হয়। আমরা আমাদের মতামত দিয়ে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি।'
খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে কী মতামত দিয়েছেন—এ প্রশ্নের অবশ্য সুনির্দিষ্ট জবাব দেননি আইনমন্ত্রী। তিনি শুধু বলেছেন, ‘আমাদের মতামত আমরা দিয়েছি। এখন এটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবে। তাই কী মতামত দিয়েছি সে বিষয়ে এখনই কিছু বলতে পারছি না।’
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত খালেদা জিয়াকে করোনা মহামারির মধ্যে গত বছরের ২৫ মার্চ নির্বাহী আদেশে ছয় মাসের জন্য সাময়িক মুক্তি দেয় সরকার। খালেদা জিয়ার পরিবারের আবেদনের ভিত্তিতে তাঁকে শর্তসাপেক্ষে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়। পরে একই প্রক্রিয়ায় তাঁর মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়। এর মধ্যে তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার আবেদন করা হলে সরকার তা প্রত্যাখ্যান করেছে।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৩৮ মিনিট আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে