নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে আওয়ামী লীগ। আজ মঙ্গলবার সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে দলটির নেতারা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মির্জা আজম, আবদুস সোবহান গোলাপ, ফরিদুন্নাহার লাইলী, বিপ্লব বড়ুয়া, দেলোয়ার হোসেন, সায়েম খান প্রমুখ।
১৯৬৬ সালের ৭ জুন জাতির পিতার ঘোষিত বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ছয় দফা দাবির পক্ষে দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দোলনের সূচনা হয়। বাঙালির দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের ডাকে চলা হরতালে নিরস্ত্র জনতার ওপর পুলিশ ও তৎকালীন ইপিআর গুলিবর্ষণ করে। এতে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে মনু মিয়া, সফিক, শামসুল হকসহ ১১ জন শহীদ হন।
ছয় দফাভিত্তিক ১১ দফা ছিল উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের দাবিনামা। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব বাংলার জনগণ আওয়ামী লীগ তথা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মনোনীত প্রার্থীদের একচেটিয়া রায় প্রদান করে বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করার পরও পশ্চিম পাকিস্তানিরা যখন নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে গড়িমসি শুরু করে, তখনই ঐতিহাসিক ৭ মার্চে রেসকোর্স ময়দানে ভাষণের মাধ্যমে স্বাধীনতার ডাক দেন বঙ্গবন্ধু।
৭ মার্চের ভাষণেও ছয় দফার প্রতিটি দফার পর্যালোচনা ছিল। পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মুজিবনগর সরকার বিভিন্ন সেক্টরের মাধ্যমে যুদ্ধ পরিচালনা করার পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরে সব সরকারি প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হয়েছিল ছয় দফার ভিত্তিতে। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ সৃষ্টিতে ঐতিহাসিক ছয় দফার ভূমিকা ছিল অপরিসীম।
ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে আওয়ামী লীগ। আজ মঙ্গলবার সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে দলটির নেতারা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মির্জা আজম, আবদুস সোবহান গোলাপ, ফরিদুন্নাহার লাইলী, বিপ্লব বড়ুয়া, দেলোয়ার হোসেন, সায়েম খান প্রমুখ।
১৯৬৬ সালের ৭ জুন জাতির পিতার ঘোষিত বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ছয় দফা দাবির পক্ষে দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দোলনের সূচনা হয়। বাঙালির দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের ডাকে চলা হরতালে নিরস্ত্র জনতার ওপর পুলিশ ও তৎকালীন ইপিআর গুলিবর্ষণ করে। এতে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে মনু মিয়া, সফিক, শামসুল হকসহ ১১ জন শহীদ হন।
ছয় দফাভিত্তিক ১১ দফা ছিল উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের দাবিনামা। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব বাংলার জনগণ আওয়ামী লীগ তথা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মনোনীত প্রার্থীদের একচেটিয়া রায় প্রদান করে বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করার পরও পশ্চিম পাকিস্তানিরা যখন নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে গড়িমসি শুরু করে, তখনই ঐতিহাসিক ৭ মার্চে রেসকোর্স ময়দানে ভাষণের মাধ্যমে স্বাধীনতার ডাক দেন বঙ্গবন্ধু।
৭ মার্চের ভাষণেও ছয় দফার প্রতিটি দফার পর্যালোচনা ছিল। পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মুজিবনগর সরকার বিভিন্ন সেক্টরের মাধ্যমে যুদ্ধ পরিচালনা করার পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরে সব সরকারি প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হয়েছিল ছয় দফার ভিত্তিতে। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ সৃষ্টিতে ঐতিহাসিক ছয় দফার ভূমিকা ছিল অপরিসীম।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১০ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে