নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের একদফার যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর সারা দেশে তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ।
আজ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় পুরানা পল্টন মোড়ে নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির কথা জানান জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।
শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘আমাদের যুগপৎ ধারার আন্দোলন পরবর্তী ধাপে যাচ্ছে। আগামী ৩১ অক্টোবর, ১ নভেম্বর ও ২ নভেম্বর সারা দেশের সকল রেল, সড়ক পথে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করছি। গণতন্ত্রকামীসহ সকলকে আমরা এই কর্মসূচি সফল করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপিসহ যুগপৎ আন্দোলনের শরিক সকল দল এই কর্মসূচি পালন করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘দেশ ও জাতির ক্ষয়ক্ষতি আমরা কখনোই চাই না। তাই দীর্ঘদিন ধরে আমরা অহিংস পথে আমাদের আন্দোলন চালিয়ে আসছিলাম। কিন্তু অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে গতকাল সরকার আন্দোলনকারীদের সহিংসতার দিকে ঠেলে দিয়েছে।’
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘দেশের মানুষ আজ শান্তিপূর্ণ হরতাল সফল করেছে। আগামীতেও দেশের মানুষ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে আমাদের সঙ্গে থাকবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা সব সময় শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিয়ে এসেছি। কর্মসূচিতে কোনো সমস্যা হবে এমন কিছু আমরা কখনো করিনি। গতকালের সমাবেশ যে শান্তিপূর্ণ হবে সেটা বারবার বিরোধী দলগুলো থেকে বলে আসছিল। কিন্তু তবুও তা সহিংস সমাবেশে পরিণত হয়েছে। সরকার চেষ্টা করেছে যাতে সমাবেশে জনসমাগম কম হয়। পথে পথে চেকপোস্ট বসিয়ে তারা মানুষকে হয়রানি করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শান্তিপূর্ণভাবে সারা হরতাল পালিত হয়েছে। কিন্তু সরকারি পেটোয়া বাহিনী মোড়ে মোড়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান করেছে। তবুও আমাদের হরতাল শান্তিপূর্ণভাবেই পালিত হয়েছে।’
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের একদফার যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর সারা দেশে তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ।
আজ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় পুরানা পল্টন মোড়ে নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির কথা জানান জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।
শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘আমাদের যুগপৎ ধারার আন্দোলন পরবর্তী ধাপে যাচ্ছে। আগামী ৩১ অক্টোবর, ১ নভেম্বর ও ২ নভেম্বর সারা দেশের সকল রেল, সড়ক পথে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করছি। গণতন্ত্রকামীসহ সকলকে আমরা এই কর্মসূচি সফল করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপিসহ যুগপৎ আন্দোলনের শরিক সকল দল এই কর্মসূচি পালন করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘দেশ ও জাতির ক্ষয়ক্ষতি আমরা কখনোই চাই না। তাই দীর্ঘদিন ধরে আমরা অহিংস পথে আমাদের আন্দোলন চালিয়ে আসছিলাম। কিন্তু অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে গতকাল সরকার আন্দোলনকারীদের সহিংসতার দিকে ঠেলে দিয়েছে।’
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘দেশের মানুষ আজ শান্তিপূর্ণ হরতাল সফল করেছে। আগামীতেও দেশের মানুষ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে আমাদের সঙ্গে থাকবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা সব সময় শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিয়ে এসেছি। কর্মসূচিতে কোনো সমস্যা হবে এমন কিছু আমরা কখনো করিনি। গতকালের সমাবেশ যে শান্তিপূর্ণ হবে সেটা বারবার বিরোধী দলগুলো থেকে বলে আসছিল। কিন্তু তবুও তা সহিংস সমাবেশে পরিণত হয়েছে। সরকার চেষ্টা করেছে যাতে সমাবেশে জনসমাগম কম হয়। পথে পথে চেকপোস্ট বসিয়ে তারা মানুষকে হয়রানি করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শান্তিপূর্ণভাবে সারা হরতাল পালিত হয়েছে। কিন্তু সরকারি পেটোয়া বাহিনী মোড়ে মোড়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান করেছে। তবুও আমাদের হরতাল শান্তিপূর্ণভাবেই পালিত হয়েছে।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৯ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৩ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে