নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক লাফে সয়াবিন তেলের দাম ৩৮ ও ৪৪ টাকা বৃদ্ধিকে সরকারের গণবিরোধী নীতিরই বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে মিলমালিকদের বৈঠকের পর এক লাফে প্রতি লিটারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৩৮ টাকা, খোলা সয়াবিন তেলের মূল্য ৪৪ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং প্রতি লিটারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৯৮ টাকা নির্ধারণ করা সরকারের চরম গণবিরোধী নীতিরই বহিঃপ্রকাশ।’
সয়াবিন তেল এখন সোনার হরিণ। এই সরকার যে জনগণের শক্র পক্ষ; সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধিতেই তা প্রমাণিত হলো উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘ঈদুল ফিতরের প্রাক্কালে বাজার থেকে সয়াবিন তেল উধাও এবং গতকাল সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধি অভিনব নজিরবিহীন ঘটনা; যা জনগণকে চরম ভোগান্তিতে ফেলেছে। ক্ষমতাসীন মহলের সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য বাজার থেকে সয়াবিন তেল গায়েব করে এখন চরম মূল্যবৃদ্ধির মাধ্যমে মধ্যম ও স্বল্প আয়ের মানুষকে গচ্চা দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ। এ ঘটনায় জনগণকে চরম হয়রানির মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।’
সয়াবিন তেলের সীমাহীন মূল্যবৃদ্ধির এই গণবিরোধী সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে ভোজ্যতেল সয়াবিনের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান বিএনপির এই নেতা।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ভোজ্যতেল হিসেবে সয়াবিন তেল অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি পণ্য। প্রতিটি পরিবারে রন্ধনকাজের জন্য এটি একটি অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ। সুতরাং নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়াই প্রধান লক্ষ্য। ভোটারবিহীন সরকারকে জনগণের কাছে কোনো জবাবদিহি করতে হয় না বলেই সয়াবিন তেলের মতো একটি প্রয়োজনীয় পণ্যকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সেটি জনগণের ক্রয়ক্ষমতা থেকে দূরে ঠেলে চরম দুর্ভোগের মধ্যে ফেলা হয়েছে। সরকার নিজেদের গোষ্ঠীস্বার্থে সয়াবিন তেলের মূল্য বৃদ্ধি করেছে। অথচ আশপাশে কোনো দেশেই ভোজ্যতেলের মূল্য বাড়েনি। একমাত্র বাংলাদেশের বর্তমান গণধিক্কৃত সরকারই জনগণের স্বার্থের তোয়াক্কা করে না। এরা নিপীড়ন-নির্যাতনের ভয়ার্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে জনগণকে বন্দী করে রাখতে চায়।’
এক লাফে সয়াবিন তেলের দাম ৩৮ ও ৪৪ টাকা বৃদ্ধিকে সরকারের গণবিরোধী নীতিরই বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাণিজ্যসচিবের সঙ্গে মিলমালিকদের বৈঠকের পর এক লাফে প্রতি লিটারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৩৮ টাকা, খোলা সয়াবিন তেলের মূল্য ৪৪ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং প্রতি লিটারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৯৮ টাকা নির্ধারণ করা সরকারের চরম গণবিরোধী নীতিরই বহিঃপ্রকাশ।’
সয়াবিন তেল এখন সোনার হরিণ। এই সরকার যে জনগণের শক্র পক্ষ; সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধিতেই তা প্রমাণিত হলো উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘ঈদুল ফিতরের প্রাক্কালে বাজার থেকে সয়াবিন তেল উধাও এবং গতকাল সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধি অভিনব নজিরবিহীন ঘটনা; যা জনগণকে চরম ভোগান্তিতে ফেলেছে। ক্ষমতাসীন মহলের সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য বাজার থেকে সয়াবিন তেল গায়েব করে এখন চরম মূল্যবৃদ্ধির মাধ্যমে মধ্যম ও স্বল্প আয়ের মানুষকে গচ্চা দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ। এ ঘটনায় জনগণকে চরম হয়রানির মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।’
সয়াবিন তেলের সীমাহীন মূল্যবৃদ্ধির এই গণবিরোধী সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে ভোজ্যতেল সয়াবিনের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান বিএনপির এই নেতা।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ভোজ্যতেল হিসেবে সয়াবিন তেল অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি পণ্য। প্রতিটি পরিবারে রন্ধনকাজের জন্য এটি একটি অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ। সুতরাং নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়াই প্রধান লক্ষ্য। ভোটারবিহীন সরকারকে জনগণের কাছে কোনো জবাবদিহি করতে হয় না বলেই সয়াবিন তেলের মতো একটি প্রয়োজনীয় পণ্যকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সেটি জনগণের ক্রয়ক্ষমতা থেকে দূরে ঠেলে চরম দুর্ভোগের মধ্যে ফেলা হয়েছে। সরকার নিজেদের গোষ্ঠীস্বার্থে সয়াবিন তেলের মূল্য বৃদ্ধি করেছে। অথচ আশপাশে কোনো দেশেই ভোজ্যতেলের মূল্য বাড়েনি। একমাত্র বাংলাদেশের বর্তমান গণধিক্কৃত সরকারই জনগণের স্বার্থের তোয়াক্কা করে না। এরা নিপীড়ন-নির্যাতনের ভয়ার্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে জনগণকে বন্দী করে রাখতে চায়।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৩ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৭ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে