নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় ও ক্ষমতাশীলদের অত্যাচারে জর্জরিত হয়ে মানুষ বিএনপির সমাবেশে যোগ দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে সংবিধান দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আয়োজিত ‘সংস্কার কেন প্রয়োজন এবং কীভাবে সম্ভব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
মানুষ যখন কষ্টে থাকে, বিপদে তখন যাকে পায় তাকে আঁকড়ে ধরার চেষ্টা করে, কারণ তাদের তো বাঁচতে হবে। আর এ কারণেই মানুষ বিএনপির সমাবেশে যোগ দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেন মান্না। মান্না বলেন, মানুষ যেভাবে জনসমাবেশগুলোতে অংশ নিচ্ছে এগুলো তো অভ্যুত্থানের মতোই। সবকিছু বন্ধ তারপরও মানুষ যাচ্ছে এবং খেয়াল করবেন এরা সবাই বিএনপির সমর্থক নয়। এখানে সাধারণ মানুষ আছেন। যারা মনে করেন নিত্যপণ্যের দাম কমা দরকার।
সংবিধানে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন জানিয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, সংবিধান পরিবর্তন করতে হলে জেনে বুঝে ধীরে এগিয়ে যেতে হবে। এই সংবিধানে প্রধানমন্ত্রীকে জারের মতো ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ লোকই সংবিধানের ধারা সম্পর্কে জানেনা। সংবিধানের ৭ ধারা থাকলে এই সরকারের বিরুদ্ধে কোথাও কিছু বলা যাবে না। ৭ ধারা থাকলে মানুষের অধিকার থাকবে না। সুতরাং মানুষকে সংবিধান সম্পর্কে সহজ করে বলতে হবে, যাতে মানুষ বিশ্বাস করে এই সংবিধান পরিবর্তন করা দরকার।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ক্ষমতাসীনরা এই সংবিধানকে কাগজের টুকরা মনে করে। প্রয়োজন না হলে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। আবার দরকার হলে সংবিধানের আগে পবিত্র শব্দ জুড়ে দেয়। সংবিধান নির্বাহী বিভাগের ওপর নির্ভর করছে। নির্বাহী বিভাগ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, গদি ধরে রাখার মাঝে আপনারা নিরাপত্তা খুঁজে পাবেন না। আপনারা নিরাপত্তা গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে খুঁজে পাবেন। অন্যান্য রাজনৈতিক দল আজ এই গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের একমত। জনগণ আর একজনের বদলে আরেকজনকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তারা নিজেদের ভাগ্যের পরিবর্তন দেখতে চায়।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘৯০-এর পরবর্তী সময়ে পরিবার কেন্দ্রিক রাজনীতি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা হয়েছে। আর এতে তরুণ প্রজন্মকে দিয়ে অপরাজনীতি করাতে সক্ষম হয়েছে। তা ধারাবাহিকভাবে আমরা সংবিধান ও রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলছি।’
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি এর কার্যকরী সভাপতি শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপনসহ অন্যরা।
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় ও ক্ষমতাশীলদের অত্যাচারে জর্জরিত হয়ে মানুষ বিএনপির সমাবেশে যোগ দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে সংবিধান দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আয়োজিত ‘সংস্কার কেন প্রয়োজন এবং কীভাবে সম্ভব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
মানুষ যখন কষ্টে থাকে, বিপদে তখন যাকে পায় তাকে আঁকড়ে ধরার চেষ্টা করে, কারণ তাদের তো বাঁচতে হবে। আর এ কারণেই মানুষ বিএনপির সমাবেশে যোগ দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেন মান্না। মান্না বলেন, মানুষ যেভাবে জনসমাবেশগুলোতে অংশ নিচ্ছে এগুলো তো অভ্যুত্থানের মতোই। সবকিছু বন্ধ তারপরও মানুষ যাচ্ছে এবং খেয়াল করবেন এরা সবাই বিএনপির সমর্থক নয়। এখানে সাধারণ মানুষ আছেন। যারা মনে করেন নিত্যপণ্যের দাম কমা দরকার।
সংবিধানে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন জানিয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, সংবিধান পরিবর্তন করতে হলে জেনে বুঝে ধীরে এগিয়ে যেতে হবে। এই সংবিধানে প্রধানমন্ত্রীকে জারের মতো ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ লোকই সংবিধানের ধারা সম্পর্কে জানেনা। সংবিধানের ৭ ধারা থাকলে এই সরকারের বিরুদ্ধে কোথাও কিছু বলা যাবে না। ৭ ধারা থাকলে মানুষের অধিকার থাকবে না। সুতরাং মানুষকে সংবিধান সম্পর্কে সহজ করে বলতে হবে, যাতে মানুষ বিশ্বাস করে এই সংবিধান পরিবর্তন করা দরকার।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ক্ষমতাসীনরা এই সংবিধানকে কাগজের টুকরা মনে করে। প্রয়োজন না হলে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। আবার দরকার হলে সংবিধানের আগে পবিত্র শব্দ জুড়ে দেয়। সংবিধান নির্বাহী বিভাগের ওপর নির্ভর করছে। নির্বাহী বিভাগ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, গদি ধরে রাখার মাঝে আপনারা নিরাপত্তা খুঁজে পাবেন না। আপনারা নিরাপত্তা গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে খুঁজে পাবেন। অন্যান্য রাজনৈতিক দল আজ এই গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের একমত। জনগণ আর একজনের বদলে আরেকজনকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তারা নিজেদের ভাগ্যের পরিবর্তন দেখতে চায়।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘৯০-এর পরবর্তী সময়ে পরিবার কেন্দ্রিক রাজনীতি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা হয়েছে। আর এতে তরুণ প্রজন্মকে দিয়ে অপরাজনীতি করাতে সক্ষম হয়েছে। তা ধারাবাহিকভাবে আমরা সংবিধান ও রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলছি।’
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি এর কার্যকরী সভাপতি শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপনসহ অন্যরা।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৬ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৬ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৯ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে