নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি রাজনৈতিক সংলাপ বা আলোচনায় বসতে রাজি আছে। তবে তার আগে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংলাপ বা আলোচনার জন্য এমন শর্ত দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে বিশ্বাস করার সুযোগ নেই—এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, সরকার পদত্যাগের বিষয়ে রাজি হোক, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে রাজি হোক, তাহলেই হয়ে গেল। আগে পদত্যাগ করতে হবে, তারপর সংলাপ।
আজ শনিবার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। এর আগে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ও বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বক্তব্যের সূত্র ধরে সংলাপের বিষয়ে বিএনপির আগ্রহের কথা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণভাবে সরকারের ওপর নির্ভর করে, একদম, টোটালি। সরকার যদি চায় সংঘাত এড়িয়ে তারা সামনের দিকে যাবে, তাহলে প্রথম কাজটা করতে হবে বিরোধী দলগুলো যা চাইছে, সেই দাবি পূরণ করতে হবে। অর্থাৎ পদত্যাগ করে আলোচনার ব্যবস্থা করতে হবে।’
রাষ্ট্রপতির বক্তৃতা প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্রপতিকে সম্মান করি, কিন্তু সাংবিধানিকভাবেই তো তাঁর বেশি ক্ষমতা নেই। আমরা মনে করি, গতানুগতিকভাবে তিনি সরকারের লিখে দেওয়া বক্তব্য পাঠ করেছেন। তার পরেও ওখানে একটা কথা আছে—আমার ভালো লেগেছে যে, তিনি বলেছেন, গণতন্ত্রবিহীন উন্নয়ন সর্বজনীন হয় না। এ-ও বলেছেন, সংঘাত আর প্রতিহিংসা দিয়ে গণতন্ত্রের চর্চা হয় না। এ কথাগুলো ভালো। কিন্তু গণতন্ত্রের চর্চা যারা করছেন, সেখানে তো গণতন্ত্রই নেই, কী করে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা যায়, সেই চেষ্টা করা হচ্ছে।’
জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্তির মূল্যায়ন করতে গিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এটি অনির্বাচিত সংসদ, সম্পূর্ণভাবে অকার্যকর এবং এর কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই।
দলের চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমরা প্রথম থেকেই অত্যন্ত নিয়মতান্ত্রিকভাবে গণতান্ত্রিক উপায়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এগোচ্ছি। এই আন্দোলনে জনগণ সম্পৃক্ত হচ্ছে। আমাদের এটা চলবে, আগামী দিনে আরও বেগবান হবে। সব দল মিলে আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি।’
সংবাদ সম্মেলন ও বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব ছাড়াও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান নুরুল আমীন ব্যাপারী, গণদলের চেয়ারম্যান এ টি এম গোলাম মাওলা চৌধুরী, ডিএলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান এম এন শাওন সাদেকী, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির সভাপতি সুকৃতি কুমার মণ্ডল, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি নাসিম খান, বাংলাদেশ পিপলস লীগের সভাপতি গরীব নেওয়াজ বৈঠকে অংশ নেন।
বিএনপি রাজনৈতিক সংলাপ বা আলোচনায় বসতে রাজি আছে। তবে তার আগে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংলাপ বা আলোচনার জন্য এমন শর্ত দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে বিশ্বাস করার সুযোগ নেই—এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, সরকার পদত্যাগের বিষয়ে রাজি হোক, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে রাজি হোক, তাহলেই হয়ে গেল। আগে পদত্যাগ করতে হবে, তারপর সংলাপ।
আজ শনিবার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। এর আগে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ও বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বক্তব্যের সূত্র ধরে সংলাপের বিষয়ে বিএনপির আগ্রহের কথা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণভাবে সরকারের ওপর নির্ভর করে, একদম, টোটালি। সরকার যদি চায় সংঘাত এড়িয়ে তারা সামনের দিকে যাবে, তাহলে প্রথম কাজটা করতে হবে বিরোধী দলগুলো যা চাইছে, সেই দাবি পূরণ করতে হবে। অর্থাৎ পদত্যাগ করে আলোচনার ব্যবস্থা করতে হবে।’
রাষ্ট্রপতির বক্তৃতা প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্রপতিকে সম্মান করি, কিন্তু সাংবিধানিকভাবেই তো তাঁর বেশি ক্ষমতা নেই। আমরা মনে করি, গতানুগতিকভাবে তিনি সরকারের লিখে দেওয়া বক্তব্য পাঠ করেছেন। তার পরেও ওখানে একটা কথা আছে—আমার ভালো লেগেছে যে, তিনি বলেছেন, গণতন্ত্রবিহীন উন্নয়ন সর্বজনীন হয় না। এ-ও বলেছেন, সংঘাত আর প্রতিহিংসা দিয়ে গণতন্ত্রের চর্চা হয় না। এ কথাগুলো ভালো। কিন্তু গণতন্ত্রের চর্চা যারা করছেন, সেখানে তো গণতন্ত্রই নেই, কী করে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা যায়, সেই চেষ্টা করা হচ্ছে।’
জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্তির মূল্যায়ন করতে গিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এটি অনির্বাচিত সংসদ, সম্পূর্ণভাবে অকার্যকর এবং এর কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই।
দলের চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমরা প্রথম থেকেই অত্যন্ত নিয়মতান্ত্রিকভাবে গণতান্ত্রিক উপায়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এগোচ্ছি। এই আন্দোলনে জনগণ সম্পৃক্ত হচ্ছে। আমাদের এটা চলবে, আগামী দিনে আরও বেগবান হবে। সব দল মিলে আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি।’
সংবাদ সম্মেলন ও বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব ছাড়াও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান নুরুল আমীন ব্যাপারী, গণদলের চেয়ারম্যান এ টি এম গোলাম মাওলা চৌধুরী, ডিএলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান এম এন শাওন সাদেকী, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির সভাপতি সুকৃতি কুমার মণ্ডল, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি নাসিম খান, বাংলাদেশ পিপলস লীগের সভাপতি গরীব নেওয়াজ বৈঠকে অংশ নেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে