লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
সবাইকে চূড়ান্ত আন্দোলনের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘খেলা শুরু হয়ে গেছে, তাই আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রীরা সত্য কথা বলা শুরু করেছে। ফয়সালা হবে রাজপথে। বিএনপির আন্দোলন চলবে, হাসিনা সরকারের পতন ছাড়া ঘরে ফিরে যাবে না। হামলা হলে পাল্টা হামলা! আর ছাড় নয়, এখন শুরু হবে প্রতিরোধ! পুরোপুরি আন্দোলনের প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে তাঁর বাসভবনের সামনে লক্ষ্মীপুর সদর থানা ও পৌর বিএনপি আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
জনসভায় শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘সারা দেশে আন্দোলন চলবে। নির্দলীয় সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না। যতই বাধা আসুক, হামলা করুক, বিএনপির আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না।’
‘আওয়ামী লীগের নেতারা বেগম পাড়ায় টাকা পাচার করে দেশের ব্যাংক রিজার্ভ শূন্য করে ফেলছে। আওয়ামী লীগের নেতারা পাসপোর্ট, বিদেশের ভিসা ও টিকিট কিনে রেখেছে। যেকোনো সময় দেশ থেকে পালিয়ে যাবে।’ সেই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের পতাকা মিছিলের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান বিএনপির এ কেন্দ্রীয় নেতা।
লক্ষ্মীপুর সদর থানা বিএনপি আয়োজিত জনসভায় সভাপতিত্ব করেন—সদর থানা বিএনপির আহ্বায়ক মাইন উদ্দিন চৌধুরী রিয়াজ, বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূঁইয়া, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদ হারুন, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন সাবু, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাছিবুর রহমান হাসিব, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাইন উদ্দিন চৌধুরী রিয়াজ, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বাচ্চু, পৌর বিএনপির সভাপতি মাহবুবুর রহমান লিটন, সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন, সদর উপজেলা পশ্চিম বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিজান, যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান খোকন, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক রেজাউল করিম লিটন, সদস্যসচিব আব্দুল আলীম হুমায়ুন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মহসিন কবির স্বপন, সাধারণ হারুনুর রশিদ হারুন, জেলা কৃষক দলের সভাপতি মাহবুবুল আলম মামুন, সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাসান মাহমুদ ইব্রাহিম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ জেলা, উপজেলা বিএনপি, যুবদল, কৃষক দল, ছাত্রদল, শ্রমিক দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সবাইকে চূড়ান্ত আন্দোলনের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘খেলা শুরু হয়ে গেছে, তাই আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রীরা সত্য কথা বলা শুরু করেছে। ফয়সালা হবে রাজপথে। বিএনপির আন্দোলন চলবে, হাসিনা সরকারের পতন ছাড়া ঘরে ফিরে যাবে না। হামলা হলে পাল্টা হামলা! আর ছাড় নয়, এখন শুরু হবে প্রতিরোধ! পুরোপুরি আন্দোলনের প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে তাঁর বাসভবনের সামনে লক্ষ্মীপুর সদর থানা ও পৌর বিএনপি আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
জনসভায় শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘সারা দেশে আন্দোলন চলবে। নির্দলীয় সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না। যতই বাধা আসুক, হামলা করুক, বিএনপির আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না।’
‘আওয়ামী লীগের নেতারা বেগম পাড়ায় টাকা পাচার করে দেশের ব্যাংক রিজার্ভ শূন্য করে ফেলছে। আওয়ামী লীগের নেতারা পাসপোর্ট, বিদেশের ভিসা ও টিকিট কিনে রেখেছে। যেকোনো সময় দেশ থেকে পালিয়ে যাবে।’ সেই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের পতাকা মিছিলের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান বিএনপির এ কেন্দ্রীয় নেতা।
লক্ষ্মীপুর সদর থানা বিএনপি আয়োজিত জনসভায় সভাপতিত্ব করেন—সদর থানা বিএনপির আহ্বায়ক মাইন উদ্দিন চৌধুরী রিয়াজ, বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূঁইয়া, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদ হারুন, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন সাবু, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাছিবুর রহমান হাসিব, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাইন উদ্দিন চৌধুরী রিয়াজ, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বাচ্চু, পৌর বিএনপির সভাপতি মাহবুবুর রহমান লিটন, সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন, সদর উপজেলা পশ্চিম বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিজান, যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান খোকন, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক রেজাউল করিম লিটন, সদস্যসচিব আব্দুল আলীম হুমায়ুন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মহসিন কবির স্বপন, সাধারণ হারুনুর রশিদ হারুন, জেলা কৃষক দলের সভাপতি মাহবুবুল আলম মামুন, সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাসান মাহমুদ ইব্রাহিম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ জেলা, উপজেলা বিএনপি, যুবদল, কৃষক দল, ছাত্রদল, শ্রমিক দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৬ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৭ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২০ ঘণ্টা আগে