নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সদ্য শেষ হওয়া স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির নেতারাও জিতেছেন জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘অনেক জায়গায় বিএনপির নেতারাও অংশ নিয়েছে, কিছু জায়গায় জয়লাভ করেছে। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীক ছিল না। এই নির্বাচনের পরেও বিএনপির মুখে নির্বাচন নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার (সমালোচনা) যৌক্তিকতা নেই।
আজ রোববার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
একই সময়ে আপনি, বিএনপি মহাসচিব ও মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সিঙ্গাপুরে যাওয়া প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি হাসপাতালে ছিলাম। আমার সঙ্গে ফখরুল কিংবা মার্কিন রাষ্ট্রদূত কারওরই দেখা হয়নি। সাক্ষাতের কোনো সুযোগও ছিল না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজকে এটা প্রমাণিত হচ্ছে, শেখ হাসিনার হাতে এই দেশের গণতন্ত্র নিরাপদ। বঙ্গবন্ধুকন্যার হাতেই বাংলাদেশের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি এটাই বাস্তবতা। তাহার হাতে যত দিন আছে বাংলাদেশ, তত দিন পথ হারাবে না বাংলাদেশ। তিনি মানুষের চোখের ভাষা, মনের ভাষা বোঝেন। যেটা বিএনপি বুঝতে ভুল করেছে। যে কারণে রাজনীতিতে পথহারা হয়ে যাচ্ছে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
সদ্য শেষ হওয়া স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির নেতারাও জিতেছেন জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘অনেক জায়গায় বিএনপির নেতারাও অংশ নিয়েছে, কিছু জায়গায় জয়লাভ করেছে। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীক ছিল না। এই নির্বাচনের পরেও বিএনপির মুখে নির্বাচন নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার (সমালোচনা) যৌক্তিকতা নেই।
আজ রোববার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
একই সময়ে আপনি, বিএনপি মহাসচিব ও মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সিঙ্গাপুরে যাওয়া প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি হাসপাতালে ছিলাম। আমার সঙ্গে ফখরুল কিংবা মার্কিন রাষ্ট্রদূত কারওরই দেখা হয়নি। সাক্ষাতের কোনো সুযোগও ছিল না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজকে এটা প্রমাণিত হচ্ছে, শেখ হাসিনার হাতে এই দেশের গণতন্ত্র নিরাপদ। বঙ্গবন্ধুকন্যার হাতেই বাংলাদেশের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি এটাই বাস্তবতা। তাহার হাতে যত দিন আছে বাংলাদেশ, তত দিন পথ হারাবে না বাংলাদেশ। তিনি মানুষের চোখের ভাষা, মনের ভাষা বোঝেন। যেটা বিএনপি বুঝতে ভুল করেছে। যে কারণে রাজনীতিতে পথহারা হয়ে যাচ্ছে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২৯ মিনিট আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে